ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়? ব্লগিং থেকে আয় এর কোন নির্দিষ্ট লিমিট নেই, আমি এমনও কিছু গুগল এডসেন্স একাউন্ট দেখেছি যে অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট থেকে একজন ব্লগার 5000 ডলার পর্যন্ত মাসে আয় করেছেন।
মাসে 5000 ডলার মানে বাংলা টাকায় চার লক্ষ টাকা।
আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন বাংলা টাকা চার লক্ষ টাকা প্রতি মাসে ইনকাম করা কতটা কষ্টসাধ্য। তবে এমন ব্লগার রয়েছে যারা ব্লগিং থেকে এর চাইতেও বেশি টাকা আয় করে থাকেন।
তবে আপনি আমার এই পোষ্টে যেহেতু পড়ছেন তাই আমি বুঝতে পেরেছি আপনি বাংলায় ব্লগিং করতে চান।
বাংলায় ব্লগিং করলে ইংরেজি ব্লগ এর তুলনায় আয় অনেক কম। আমি নিজেও যেহেতু বাংলা ব্লগ করে থাকি তাই এ সম্পর্কে আমার ধারণা রয়েছে।
Content Summary
- 1 ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়
- 1.1 বাংলা ব্লগ থেকে টাকা আয় করা যায় কিভাবে
- 1.2 ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় কিছু সেরা পদ্ধতি
- 1.3 ব্লগিং বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক থেকে আয় – Google থেকে কিভাবে আয় করা যায়
- 1.4 অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে আয়
- 1.5 ডিজিটাল পণ্য বিক্রি করুন
- 1.6 ফিজিক্যাল পণ্য বিক্রি করুন
- 1.7 সেবা প্রদান করে টাকা আয়
- 1.8 পেইড মেম্বারশিপ থেক আয়
- 1.9 স্পনসরড ব্লগ পোস্ট থেকে আয়
- 1.10 ব্লগে পেইড রিভিউ থেকে টাকা আয়
- 1.11 লিংক সেল করে ব্লগ থেকে টাকা আয়
- 1.12 ব্লগে ডোনেশন/ অনুদান থেকে আয়
- 1.13 ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় বিষয়ে কিছু ধারনা
- 1.14 Share this:
ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়
আমাদের এশিয়া উপমহাদেশে ভিজিটরদের কোয়ালিটি উন্নত বিশ্বের ভিজিটরদের তুলনায় অনেক কম হওয়ায় এখানে দেয়া কোম্পানিগুলোর বাজেট কম, তারা অ্যাড রেট অনেক কম দিয়ে থাকে তাই বাংলা বা হিন্দি ব্লগ থেকে আয়ের পরিমাণ অনেক কম থাকে।
তবে আপনি যদি আপনার বাংলা ব্লগে পর্যাপ্ত ভিজিটর আনতে সক্ষম হন তবে অবশ্যই আপনি বাংলা ব্লগ থেকেও ভালো পরিমাণ টাকা আয় করতে পারবেন।
একটি বাংলা ব্লগে যদি আপনি প্রতিদিন দুই হাজারের মতো ভিজিটর আনতে পারেন তবে তা থেকে 5 থেকে 6 ডলার অর্থাৎ 400 থেকে 600 টাকা পর্যন্ত আপনি আয় করতে পারবেন।
বাংলায় অনেক কম কনটেন্ট রয়েছে। আপনি যদি বাংলায় ব্লগিং করতে চান তাও শুরু করতে পারেন আজি।
বাংলা ব্লগ থেকে টাকা আয় করা যায় কিভাবে
বন্ধুরা বর্তমানে বাংলা ব্লগ থেকে আয় করার প্রধান উপায় হচ্ছে গুগল এডসেন্স। যেহেতু বাংলা ব্লগ গুলোতে এফিলিয়েট মার্কেটিং সম্ভাবনা এখনো ততটা হয়ে উঠেনি।
তাই একজন বাংলা ব্লগারের প্রথম লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য থাকে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে টাকা আয় করা।
আপনি উপরে যে স্ক্রিনশটটি দেখছেন এটি আমার একটি বাংলা ব্লগের গুগল এডসেন্স রিপোর্ট।
আপনাকে আমার বাংলা ব্লগের আয় দেখানো আমার মুখ্য উদ্দেশ্য নয়।
তবে অনেকেই প্রমাণে বিশ্বাস করেন এবং প্রমান দেখতে চান।
আমি পেশায় একজন ব্যবসায়ী হলো আমার অবসর সময়ে টাকে আমি আমার ব্লগে দিয়ে থাকি।
আমার একটি ব্লগের মাসিক ইনকাম ২৫০ ডলারের কাছাকাছি।
আপনি নিচের স্ক্রিনশট দেখে অন্তত নিজেকে মোটিভেট করতে পারেন।
আশা করি ব্লগিং থেকে আয় করা যায় এই বিষয়টি আপনার সামনে পরিস্কার হয়েছে।
Google AdSense account approval
ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় কিছু সেরা পদ্ধতি
বন্ধুরা ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় অনেক পদ্দতি রয়েছে। তার মধ্যে থেকে আমি আপনাদের সেরা ১০ টি পদ্দতি সম্পর্কে বলব।
- বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
- ডিজিটাল পণ্য বিক্রি করুন
- ফিজিক্যাল পণ্য বিক্রি করুন
- সেবা প্রদান
- পেইড মেম্বারশিপ/ প্রদত্ত সদস্যপদ
- স্পনসরড ব্লগ পোস্ট লিখুন
- পেইড রিভিউ
- লিঙ্ক বিক্রি করুন
- ডোনেশন/ অনুদান
ALSO READ:
ব্লগিং বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক থেকে আয় – Google থেকে কিভাবে আয় করা যায়
বিজ্ঞাপন বা এড নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে ব্লগ থেকে টাকা আয় করা একটি সেরা উপায়।
বন্ধুরা বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে টাকা আয় করার জন্য আপনাকে বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে এবং অ্যাকাউন্ট থেকে আপনার সাইটে অ্যাড প্লেস করতে হবে।
আপনার সাইটে ভিজিটর এসে কোন পোস্ট পড়বে এবং কোন অ্যাড ভালো লাগলে ক্লিক করবে এভাবে এড নেটওয়ার্ক থেকে আপনি টাকা আয় করবেন।
বর্তমানে অনলাইনে নেটওয়ার্ক গুলির মধ্যে সবচেয়ে বিশ্বস্ত অ্যাড নেটওয়ার্ক হচ্ছে গুগল এডসেন্স এবং media.net. বর্তমান সময়ে প্রায় প্রতিটি ওয়েবসাইট বা ব্লগে আপনি অ্যাড দেখতে পাবেন।
আরও পড়ুনঃ
তথ্য প্রযুক্তি কি? তথ্য প্রযুক্তি কাকে বলে
What is email marketing Bangla
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে আয়
বর্তমানে বড় বড় অনলাইন শপিং ওয়েবসাইট গুলো তাদের পণ্য প্রচার এর জন্য বিভিন্ন ব্লগ সাইট কে অনুমোদন দিয়ে থাকে।
অনুমোদিত পণ্য বিপণন পদ্ধতিকেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলা হয়ে থাকে। এই পদ্ধতি ব্যবহার করে আপনি যেকোনো ওয়েবসাইটের পণ্য বিক্রি করতে পারবেন।
এই পদ্ধতিতে একটি পণ্য বিক্রয় করতে পারলে নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন দিয়ে থাকে। এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে পরিচিত একটি ওয়েবসাইট হচ্ছে অ্যামাজন।
অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ব্যাবহার করে এখন লক্ষ লক্ষ লোক টাকা আয় করছেন।
ডিজিটাল পণ্য বিক্রি করুন
ডিজিটাল পণ্যের বাজার প্রতিদিনই প্রসারিত হচ্ছে। আপনার নিজস্ব ডিজিটাল পণ্য তৈরি করে তা আপনি আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সেল করতে পারেন।
উদাহরণস্বরূপ আপনার কোন ই-বুক, কোর্স, সফটওয়্যার আপনি আপনার ওয়েবসাইটে বিক্রি করতে পারেন।
যখনই আপনার কোন ডিজিটাল পণ্য বিক্রি হবে তা থেকে আপনি আয় করতে পারবেন।
ফিজিক্যাল পণ্য বিক্রি করুন
ডিজিটাল পণ্য যেমন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সেল করা যায়, তেমনি ফিজিক্যাল পণ্য ওয়েবসাইটের মাধ্যমে শেয়ার করা যায়।
উদাহরণ সরূপ অ্যামাজন একটি ফিজিক্যাল পণ্য বিক্রয় করা সাইট।
আপনি অ্যামাজন সাইটের মত না হলেও, আপনার অনলাইন কোন ব্রান্ড দাঁড় করাতে পারলে ওই ব্র্যান্ডের নামে টি-শার্ট, মগ বা অন্য যে কোন কিছু আপনি সেল করতে পারেন।
এটা শুধুমাত্র একটা উদাহরণ দেয়া হল, এমন অনেক ফিজিক্যাল পণ্য বিক্রয় করার পদ্ধতি রয়েছে জার মাধ্যমে ব্লগ থেকে টাকা আয় করা যায়।
সেবা প্রদান করে টাকা আয়
আপনি যদি কোন কাজে এক্সপার্ট হয়ে থাকেন, তবে ওই কাজের সম্পর্কে অনলাইনে সেবা প্রদান করা সম্ভব হলে আপনি অবশ্যই তা আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রদান করতে পারেন বিশ্বের যেকোনো প্রান্তের গ্রাহককে।
ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় আপনার এমন প্রশ্ন হলে আপনাকে বলব এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করে এখন অনেকেই লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছেন তাদের ব্লগ থেকে।
ধরুন আপনি ওয়েব ডেভলপার বা আপনি ফ্রিল্যান্সার বা আপনার অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর বিষয়ে বিশেষ দক্ষতা রয়েছে আপনি তাহলে আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সেল করতে পারেন অনায়াসে।
পেইড মেম্বারশিপ থেক আয়
বন্ধুরা ইন্টারনেটে অনেক কনটেন্ট রয়েছে যে কন্টেন্টগুলি ফ্রি নয়। এই কনটেন্ট গুলি ব্লগের মালিক টাকার বিনিময়ে দেখতে দেন।
ব্লগের মালিক মেম্বেরশিপ বিক্রি করে থাকে, কেবল মেম্বেরশিপ ক্রয় করলেই কনটেন্ট গুলি দেখতে পাবেন।
তাই যদি কোন ভিজিটরের তার কন্টেন্টগুলি দেখতে হয় তবে অবশ্যই টাকা দিয়ে মেম্বারশিপ ক্রয় করতে হবে। এভাবেও ব্লগ থেকে আয় করা সম্ভব।
স্পনসরড ব্লগ পোস্ট থেকে আয়
ধরুন আপনার ওয়েবসাইটে বর্তমানে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে এবং আপনার ওয়েবসাইটের প্রতিদিনের ভিজিটর সংখ্যা মোটামুটি ভালো।
আপনার ওয়েবসাইটে কোন কোম্পানি তাদের পণ্য প্রচারের উদ্দেশ্যে একটি স্পনসরড পোস্ট লিখতে চাচ্ছে।
ওই কোম্পানি থেকে আপনি আপনার ইচ্ছামত টাকা চার্জ করতে পারেন স্পনসর পোষ্টের জন্য।
ইন্টারনেট দুনিয়ায় এমন কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে যারা একটি স্পন্সরড পোস্ট দেয়ার জন্য 1000 ডলার পর্যন্ত চার্জ করে থাকে।
ব্লগ থেকে টাকা আয় করার এটি একটি সেরা উপায় এটি।
ব্লগে পেইড রিভিউ থেকে টাকা আয়
ধরুন আপনার একটি ব্লগ রয়েছে মোবাইল বিষয়ক।
কোন কোম্পানি আপনাকে তাদের কোম্পানির একটি নতুন মোবাইল বিষয়ে ভালো রিভিউ দেয়ার জন্য বলবে।
এর বিনিময়ে টাকা প্রদান করবে, এটাকে বলা হয় পেইড রিভিউ।
বর্তমান পেইড রিভিউ থেকে অনেক ব্লগার আয় করছে।
লিংক সেল করে ব্লগ থেকে টাকা আয়
ব্লগ থেকে কত টাকা আয় করা যায় এবং কত ভাবে আয় করা যায় একজন সফল ব্লগার হলে আপনি অবশ্যই এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গেলে চিন্তায় পড়ে যাবেন কোনটা রেখে কোন পদ্ধতি কে আগে বলবেন।
একটি ব্লগ যখন ভালো রেংকিং এ থাকে তখন এই ব্লগ থেকে অন্যান্য ছোট ছোট ব্লগাররা এমনকি এই ব্লগ থেকে বড় বড় ওয়েবসাইটগুলো ব্যাকলিংক নিতে চায়।
আপনি যদি অনলাইনে খোঁজেন তবে এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যাদের প্রধান টাকা আয় করার মাধ্যম হচ্ছে লিংক বিক্রি করে টাকা আয়।
ব্লগে ডোনেশন/ অনুদান থেকে আয়
আপনি যদি ডোনেশন সম্পর্কে বিস্তারিত না জানেন তবে অবশ্যই এই কথাটি শুনে আপনার হাসি আসতে পারে যে আমাকে কে দেবে।
বন্ধুরা অনলাইনে বর্তমানে তথ্যভাণ্ডারের বিষয়ে একটি ওয়েবসাইট ঊইকিপিডিয়া।
উইকিপিডিয়ার মত বড় ওয়েবসাইট টিও ডোনেশন বা অনুদান এর মাধ্যমে চলে থাকে।
তাহলে আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় ডোনেশন থেকে।
নিজেই নিজের ব্লগ তৈরি করার নিয়ম?ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? Blog meaning in Bengaliঅনলাইন থেকে আয় করার উপায়
উপসংহার
বন্ধুরা পরিশেষে বলব ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় এই কথাটি চিন্তা বাদ দিয়ে শুরু করুন।
বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশে এমন অনেক রয়েছেন যারা অন্যের ভিডিও দেখেন, অন্যের ব্লগে সময় কাটান, ফেসবুকে অনেক সময় ব্যয় করেন অথচ তারা নিজেদের জন্য কোন ধরনের অ্যাকশনে জাননা।
কোথাও অযথা সময় নষ্ট না করে অন্তত যেকোনো একটি অনলাইন প্লাটফর্মে নিজের ক্যারিয়ার শুরু করুন।
আমি বলব অন্তত আপনি যে কাজই করেনা কেন অথবা আপনি যদি স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন তারপরও আপনি আপনার কাজের ফাঁকে সময় বের করে একটি ব্লগ চালু করুন গুগল blogspot.com এ ফ্রি ব্লগ ছালু করুন।
খুব বেশি কি হবে আপনি অসফল হবেন, আপনার সময় নষ্ট হবে।
বিশ্বাস করুন অসফল হওয়ার মাধ্যমে কোন কিছু শিখা যায়।
আপনাকে সফল হতে হবে এমন টা কে বলেছে, অনেক কাজে অসফল হয়ে অনেক লোক পৃথিবীতে নিজেকে অনেক উঁচু স্থানে নিয়ে গেছেন পরবর্তীতে।
ব্লগিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আপনি নিয়মিত আমাদের সাইটটি ভিজিট করুন।
ব্লগিং শুরু করতে প্রয়োজনীয় হেল্প প্রয়োজন হলে এবং একটি নতুন ব্লগ সেটাপ করতে চাইলে আমাদের হেল্প নিতে পারেন।
জয়েন করুন আমাদের ফেসবুক পেজ। ধন্যবাদ।
আরও পড়ুনঃ
Freelancing meaning in Bengali
উপায় মোবাইল ব্যাংকিং সম্পর্কে
How to buy skitto Mb without app?
ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় বিষয়ে কিছু ধারনা
সহজ ভাষায় বললে ব্লগিং করে অনেক টাকা আয় করা যায়। মুলত সঠিক নিয়ম মেনে ব্লগিং করলে একটি ব্লগ থেকে পেসিভ ইনকাম নিয়ে আসতে পারেন।
আপনি ব্লগ থেকে মাসে ১০০০ থেকে ১০০০০০ ডলার আয় করতে পারনে। ব্লগ থেকে টাকা আয়ের পরিমান নির্ভর করে আপনার ব্লগের বিষয় (নিশ), ব্লগে আশা ট্র্যাফিক ও ট্র্যাফিকের পরিমানের উপর। আপনি যে ব্লগটি পড়ছেন এই ব্লগ থেকে আমি মাসে ১৫০ থেকে ২০০ ডলার আয় করি।
বাংলা ব্লগ থেকে টাকা আয়ের প্রদান মাধ্যম হচ্ছে গুগল এডসেন্সে। তবে বর্তমানে কিছু পরিমাণে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকেও আয় করা জায়।
ডিজিটাল টাচ ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এই পেজ ভিজিট করুন ।
ডিজিটাল টাচ সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে যোগাযোগ করুনঃ এই লিংকে।
অনলাইনে টাকা ইনকাম সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুনঃ www.digitaltuch.com সাইট ।
Great post