কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবো ২০২৩

কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবো ইন ২০২৩! এই প্রশ্নটি অনেক বাংলাদেশী শিক্ষিত তরুণের মনে। প্রিয় ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চান তাদের জন্য বলছি এজন্য আপনাদের কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হবে। গুগল ও ইউটিউবে বিভিন্ন জনের ভিডিও দেখে বাংলাদেশের তরুন সমাজের কাছে মনে হয় ফ্রিল্যান্সিং খুবই সহজ।

মূলত ফ্রিল্যান্সিং শিখানোর নামে অনেকেই নিজেদের সংসার চালাচ্ছে তারা মার্কেটপ্লেস থেকে খুব বেশি আয় করতে পারছে না এবং লোকেদের ধোঁকা দিচ্ছে ঠকাচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং শিখানোর নাম করে।

এই ধরনের প্রতারকদের কাছ থেকে কখনোই আপনি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন না তাই ফ্রিল্যান্সিং শিখার জন্য আপনাকে কি কি করতে হবে তার বিস্তারিত এই পোস্টে রয়েছে।

How To Start Freelancing in Bengali) পোস্টে একটি নয় দুটি নয় আমাদের দেখানো ৫টি সহজ ধাপ অনুসরণ করে শুরু করুন আপনার ফ্রিল্যান্সিং।

নিয়মিত চাকরির বাধ্যবাধকতায় না থেকে, পার্ট টাইম হলেও আপনি ফ্রিল্যান্সিং শিখা শুরু করুন।

বর্তমান সময়ে সচেতন লোক ‘কেরিয়ার চয়েস’ হিসাবে মূলত একটি উন্মক্ত পেশা খুঁজছেন। ব্যবসা বা ফ্রিল্যান্সিং হতে পারে আপনার জন্য একটি সেরা কেরিয়ার চয়েস অপশন।

ডিজিটাল ওয়েবসাইটে আমরা নিয়মিত অনলাইন ইনকাম ও বিজনেস আইডিয়া সম্পর্কিত পোস্ট দিয়ে থাকি।

ইতিমধ্যে আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে এবার তাই ফ্রিল্যান্সিং কি এই সম্পর্কে জানিয়েছি। এক্ষেত্রে আপনিও যদি কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবো ভেবে থাকেন তাহলে আপনি এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন।

কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবো ২০২৩ – How To Start Freelancing 2023

কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবো ২০২৩
কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবো ২০২৩

ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য আপনাকে অনেকগুলি বিষয়ের উপর প্রকাশ করতে হবে। কেননা বর্তমান মার্কেটপ্লেসে অনেক প্রতিযোগিতায় রয়েছে। প্রতিযোগিতার সাথে তাল মিলিয়ে চলার নাম এই জীবন।

তাই ফ্রিল্যান্সিংকে ক্যারিয়ার হিসেবে শুরু করার জন্য আপনাকে যে বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখতে হবে তা জেনে নিন।

চলুন তাহলে দেরি না করে ফ্রিল্যান্সিং শিখার জন্য আপনাকে কি কি পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করতে হবে-

1# প্রয়োজনীয় যান্ত্রিক উপকরণ

ফ্রিল্যান্সিং শিখার জন্য যে জিনিসগুলো প্রয়োজন তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে একটি ল্যাপটপ ও একটি ভালো ইন্টারনেট কানেকশন।

অনেক ইউটিউবার ও ব্লগাররা অনেক সময় মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে লক্ষ টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে জানিয়ে থাকে যা একেবারেই ভুল তথ্য।

আরও পড়ুনঃ

বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কি?

কেননা একজন নতুন করে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে হলে তাকে অবশ্যই অনেক রিচার্জ ও প্রচুর প্র্যাকটিস করতে হবে।

ডিসকাউন্টে সকল সিমের মিনিট, ইন্টারনেট ও বান্ডেল অফার
ক্রয় করতে DESH OFFER সাইটে ভিজিট করুন।

মোবাইল দিয়ে পর্যাপ্ত রিচার্জ ও প্র্যাকটিস করে ফ্রিল্যান্সিং শিখা খুবই কষ্টসাধ্য, তাই ন্যূনতম আপনার কাছে একটি ল্যাপটপ থাকা জরুরী।

2# ফ্রিল্যান্সিংয়ের নিস বা বিষয় নির্বাচন করা

বর্তমান সময়ে মার্কেটপ্লে গুলিতে ফ্রিল্যান্সিং সার্ভিস দেয়ার মত অনেকগুলো ক্যাটাগরি রয়েছে। আমরা যদি প্রধান ক্যাটাগরির গুলির লিস্ট করি তার সংখ্যা প্রায় ১০০ ছাড়িয়ে যাবে। ফ্রিল্যান্সিংয়ে বিভিন্ন ক্যাটাগরির কাজের বিষয়ে নিস বলা হয়ে থাকে।

প্রধান ক্যাটাগরির মাঝে অনেকগুলি সাব ক্যাটাগরিও রয়েছে। বর্তমান সময়ে প্রধান ক্যাটাগরিতে অনেক বেশি কম্পিটিশন চলমান।

তাই আপনি ওই ক্যাটাগরি গুলোর মধ্যে একটি স্পেসিফিক সাব ক্যাটাগরি লো কম্পিটিশন নিউজ খুঁজে নেবেন।

ধরুন আপনি গ্রাফিক ডিজাইনিং করতে চাচ্ছেন, কিন্তু নিজেও হয়তো জানেন না গ্রাফিক ডিজাইনিং অনেক বড় একটি সেক্টর।

গ্রাফিক ডিজাইন ক্যাটাগরতে অনেক গুলি ভিন্ন ভিন্ন সাপ ক্যাটাগরি রয়েছে।

আরও পড়ুনঃ

অনলাইন ব্যবসা করার নিয়ম

গ্রাফিক্স ডিজাইনের কিছু প্রধান গ্রাফিক ডিজাইন ক্যাটাগরি উল্লেখ করা হলঃ

  1. ব্র্যান্ডিং ডিজাইন: এই ক্যাটাগরিতে গ্রাফিক ডিজাইনাররা পণ্য, প্রতিষ্ঠান, পরিষেবা বা প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ আইডেন্টিটি তৈরি করেন। ব্র্যান্ডিং ডিজাইনে লোগো, কালার স্কিম, ফন্ট সিলেকশন, প্যাকেজিং ডিজাইন, মার্কেটিং মেটেরিয়াল ইত্যাদি কাজগুলো থাকতে পারে।
  2. প্রিন্ট ডিজাইন: এই ক্যাটাগরিতে গ্রাফিক ডিজাইনাররা মুদ্রিত মাধ্যমের জন্য ডিজাইন করেন, যেমন পোস্টার, বিজ্ঞাপন, বুকলেট, ব্রোশার, নিউজলেটার, ক্যালেন্ডার, কার্ড ইত্যাদি।
  3. ওয়েব ডিজাইন: এই ক্যাটাগরিতে গ্রাফিক ডিজাইনাররা ওয়েবসাইট বা ওয়েবপেজের জন্য ডিজাইন করেন। এটি ওয়েব ইন্টারফেস, ব্যানার, ইমেজ স্লাইডার, ব্যাকগ্রাউন্ড, অ্যানিমেশন, অ্যাপ ইন্টারফেস ইত্যাদি শামিল করতে পারে।
  4. প্যাকেজিং ডিজাইন: এই ক্যাটাগরিতে গ্রাফিক ডিজাইনাররা পণ্য প্যাকেজিং, বক্স, বোতল, টিন, কাপ ইত্যাদির জন্য ডিজাইন তৈরি করেন।
  5. আইকন ডিজাইন: এই ক্যাটাগরিতে গ্রাফিক ডিজাইনাররা সিম্বলিক আইকন তৈরি করেন। এই ডিজাইনকে আপনি লোগো ডিজাইনও বলতে পারেন। যা ওয়েবসাইট, অ্যাপ্লিকেশন, সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল, ইমেইল সাইনেচার, মেন্যু ইত্যাদির মধ্যে ব্যবহৃত হয়।
  6. মোশন গ্রাফিক্স: এই ক্যাটাগরিতে গ্রাফিক ডিজাইনাররা স্ক্রিন প্রজেক্টর, টিভি বিজ্ঞাপন, ইন্টারেক্টিভ মিডিয়া, বিজ্ঞাপন সংকলন, সাইনেজ, মিউজিক ভিডিও, মোশন গ্রাফিক্স ইত্যাদির জন্য গ্রাফিক ডিজাইন করেন।

এটি শুধুমাত্র কিছু প্রধান গ্রাফিক ডিজাইন ক্যাটাগরির উদাহরণ এবং এই ক্যাটাগরি গুলিতে আরো অনেক সাবটাইটেলই রয়েছে।

গ্রাফিক ডিজাইন একটি বিস্তৃত ক্ষেত্র এবং অনেক আরও ক্যাটাগরি রয়েছে পারে যা আলোচনা করা হয়নি।

তাই গ্রাফিক ডিজাইনে বা অন্য যেকোনো ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আপনাকে সফল হতে হলে আপনার পছন্দের বিষয়টি খুজে বের করতে হবে।

আরও পড়ুনঃ

বাংলাদেশে কোন গেম খেলে টাকা আয় করা যায়

3# ধৈর্য ও একাগ্রতা নিয়ে কাজ করা

প্রথমত আপনাকে একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্য আপনার মধ্যে নতুন কিছু শিখার আগ্রহ এবং ধৈর্য থাকতে হবে।

প্রাথমিক অবস্থায় আপনাকে শিখার জন্য কঠোর অনুশীলন, পরিশ্রম করার প্রয়োজন পড়বে, তাই অবশ্যই আপনার সেই আগ্রহ ও ডেডিকেশন থাকতে হবে কাজের প্রতি।

উপরোক্ত গুণাবলী গুলি আপনার মাঝে থাকলে আপনি দ্রুতই একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে পারবেন। আরো একবার বলে রাখি টাকা ইনকাম নয় প্রথমে আপনাকে স্ক্রিল শিখতে হবে আপনার স্কিল যত ভালো হবে টাকা আয়ের সম্ভাবনা ততো বেশি বেড়ে যাবে।

কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবো ২০২৩ প্রশ্নটিই খুব জটিল নয় যদি আপনি উত্তরগুলো সঠিকভাবে অনুসরণ করেন।

আরও পড়ুনঃ

অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায়

4# মার্কেটপ্লেস বাছাই করা

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে আপনি কি ধরনের সার্ভিস দিতে চান বা কাজ করতে চান তা আপনাকে কাজ শুরু করার পূর্বে নির্ধারণ করতে হবে। কেননা সে অনুযায়ী আপনাকে আপনার স্কিল সেট করতে হবে।

প্রথমত, যে কোন কাজ করতে হলে সে সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্য থাকতে হবে। যেমন ধরুন আপনি লোগো ডিজাইনিং এর কাজ করতে চান এবং আপনি মনে করেন যে আরও বেশি সংখ্যক লোক তাদের কোম্পানি, ওয়েবসাইট, ইউটিউব এবং সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য আপনার দ্বারা লোগো ডিজাইন করা উচিত।

তাই এখন আপনার জানা উচিত কিভাবে একটি ভালো মানের লোগো ডিজাইন করতে হয়। তার পাশাপাশি আপনাকে সময়ের দ্বিতীয় লক্ষ্য রাখতে হবে কেননা কাজগুলিকে ক্লাইন্টের বেঁধে দেওয়ার সময় অনুসারে তার কাছে জমা দিতে হবে।

আপনার করা ডিজাইনটি ক্লায়েন্টের কাছে ভালো লাগলে ক্লাইন্ট আপনার পরিষেবাতে খুশি হয়ে আপনার ব্যাপারে পর্যালোচনা করবে এবং ফ্রিল্যান্সিংয়ে আপনার ক্যারিয়ার দ্রুত গ্রো করবে।

ভালো রিভিউ সহ ফ্রিল্যান্সাররা বেশি কাজ পায় এবং বেশি টাকা নেয়। এইভাবে, আপনি সময়মত ক্লায়েন্টকে ভাল কাজ দিতে থাকবেন এবং আপনি ভাল রিভিউ পেতে থাকবেন। এর ফলে একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনার ভাবমূর্তি ফুটে উঠবে।

আরও পড়ুনঃ

SIM Registration Check Online Bangladesh (All SIM Update) 

5# এই গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো একজন ফ্রিল্যান্সারকে অবশ্যই করতে হবে

আশা করি আপনি জানেন কিভাবে একজন ফ্রিল্যান্সার হতে হয়। তবুও, এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি আপনার জানা উচিত।

  1. প্রথমত, আপনার পছন্দের কাজের একটি তালিকা তৈরি করুন, যাতে আপনি একজন বিশেষজ্ঞ হয়ে উঠতে পারবেন বলে মনে করেন।
  2. এরপর ফ্রিল্যান্স ওয়েবসাইটে একটি প্রোফাইল তৈরি করুন।
  3. আপনার পোর্টফোলিও তৈরি করুন এবং আপনার বিশেষত্ব ( আপনি যে বিষয়গুলি জানেন) বর্ণনা করুন।
  4. দক্ষতা অনুযায়ী, আপনি যে কাজে এক্সপার্ট সেই কাজের তথ্য দিন।
  5. কাজের জন্য সময় এবং আপনার মূল্য সেট করুন।
  6. সময়মতো কাজ শেষ করুন।
  7. আপনার কাজের মানের দিকে মনোযোগ দিন।
  8. আপনার গ্রাহকদের ভাল সার্ভিস দেওয়ার চেষ্টা করুন।

ফ্রিল্যান্সিংকে যে কাজগুলো কখনোই করবেন না

  • আপনি যে বিষয়ে সম্পর্কে জানেন না এমন কাজগুলো কখনোই নিবেন না।
  • অল্প বিদ্যা সব সময় ভয়ংকর, তাই যেই কাজটি আপনি ভালো করেন ওই কাজগুলোই নেয়ার চেষ্টা করুন,
  • কাজ শেষে সময় মত ক্লায়েন্টকে জমা দিয়ে ক্লায়েন্টের কাছ থেকে সব সময় রিভিউ নেওয়ার চেষ্টা করুন।
  • প্রয়োজনে ক্লায়েন্টের রিকোয়ারমেন্ট বুঝে দ্রুত কাজ করার চেষ্টা করুন।
  • অযথা কোন ক্লায়েন্টের সাথে তর্কে জড়াবেন না।
  • মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ করলে অবশ্যই সচেতন থাকবেন যাতে আপনার আইডি বন্ধনা হয়।

আরও পড়ুনঃ

অ্যাড দেখে টাকা ইনকাম করার উপায়

কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং থেকে টাকা আয় করা যায়

প্রিয় পাঠক মনে রাখবেন ফ্রিল্যান্স প্রকল্পে কাজ করার জন্য আপনাকে কোন অফিসে যেতে হবে না।

আপনি আপনার নিজ হোম অফিস থেকে কাজ করতে হবে, আপনি ফ্রিল্যান্সিং কাজের ওয়েবসাইটগুলিতে আপনার প্রোফাইল তৈরি করে আপনার দক্ষতার ভিত্তিতে অনলাইন কাজ বা কাজ পেতে পারেন।

আর আপনার দক্ষতা অনুসারে কাজের বিনিময়ে আপনি পারিশ্রমিক পান, এভাবে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় ঘরে বসেই।

আপনি যদি না জানেন কি কাজ করতে হবে বা কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং থেকে অর্থ উপার্জন করতে হবে, তাহলে এখানে গ্রাফিক ডিজাইনিং ছাড়াও আমরা আরো কিছু ফ্রিল্যান্সিং স্কিল সম্পর্কে আপনাদের জানাবো।

আপনি এই ক্যাটাগরির গুলিতে বর্তমান সময়ে কাজ করলে দ্রুত টাকা আয় করতে পারবেন।

  • General Virtual Assistant
  • Content Writing
  • Editing and Proofreading
  • Social Media Management
  • Social Media Marketing
  • Customer Service
  • Transcription
  • Email Work
  • Video Scriptwriter
  • 10. Graphic Design
  • Photo Thumbnail & Logo Design

আরও পড়ুনঃ

Passport Medical Report Check Online Bangladesh

কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবো জানতে এই ভিডিওটি দেখুন –

কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবো 2023

আরও পড়ুনঃ

ই পাসপোর্ট কত দিনে পাওয়া যায়

ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো

কে একজন ফ্রিল্যান্সার হতে পারে?

ফ্রিল্যান্সার হবার জন্য একটি ডিজিটাল দক্ষতা থাকতে হবে, তারপর ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটে আপনার প্রোফাইল তৈরি করে, দক্ষতার ভিত্তিতে আপনাকে অনলাইন কাজের অর্ডার পেতে হবে এবং সেই কাজের বিনিময়ে আপনি পেমেন্ট পাবেন, এইভাবে যে কোনও ব্যক্তি ফ্রিল্যান্সার হতে পারেন।

কিভাবে একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে চাকরি পাবেন?

বর্তমানে অনলাইন মার্কেটপ্লেসে অনেক কোম্পানি আছে ফ্রিল্যান্সিং চাকরি প্রদান করে, যেগুলো আপনি চাকরির ওয়েবসাইটে খুঁজে পেতে পারেন। তবে একই সাথে, ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট থেকে অর্ডার নিয়ে কাজ করে আরও বেশি টাকা ইনকাম করা যেতে পারে। বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস গুলির নাম হচ্ছে Fiverr, Freelancer, Upwork. এছাড়াও অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটে আপনার প্রোফাইল তৈরি করুন এবং টাকা ইনকাম শুরু করুন।

কেন আপনি একজন ফ্রিল্যান্সার হবেন?

ফ্রিল্যান্সাররা তাদের দক্ষতা ব্যবহার করে ঘরে বসে অনলাইন মার্কেটপ্লেস থেকে টাকা ইনকাম করে থাকে। একজন ফ্রিল্যান্সার হয়ে নিজের জন্য কাজ করতে পারেন, এখানে কারও চাপ নেই। এমনকি একজন ফ্রিল্যান্সার নিজের ব্রান্ড তৈরি করতে পারে।

একজন ফ্রিল্যান্সার কত টাকা আয় করতে পারেন?

ফ্রিল্যান্সিং থেকে টাকা আয়ের কোন সীমা নেই, আপনি যত বেশি ভাল গিগ তৈরি করবেন, তত বেশি লোক আপনার প্রোফাইল ভিজিট করবে এবং আপনি তত বেশি অর্ডার পাবেন। এর ফলে আপনার আয় বাড়বে।

কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং থেকে প্রতিদিন টাকা ইনকাম করা যায়?

ফ্রিল্যান্সিং থেকে প্রতিদিন টাকা ইনকাম করতে, আপনাকে একটি গ্রুপ বা কমিউনিটি তৈরি করতে হবে। এছাড়াও আপনি যখন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বা অন্যান্য প্ল্যাটফর্মে বিজ্ঞাপন চালিয়ে সর্বোচ্চ সংখ্যক অর্ডার গ্রহণ করেন, তখন আপনি ফ্রিল্যান্সিং থেকে প্রতিদিন অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

আরও পড়ুনঃ

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান সিরিজ সময়সূচি

উপসংহার

আশা করি আপনি কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবো ২০২৩ আর্টিকেলের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং শিখার ব্যাপারে ১০০% সঠিক তথ্য খুঁজে পেয়েছেন।

ডিজিটাল ওয়েবসাইট সব সময় চেষ্টা করে তাদের ভিজিটরদেরকে সঠিক তথ্য প্রদান করার জন্য। তাই এই পোষ্টের মধ্যে যদি কোন ভুল ভ্রান্তি থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে একটি কমেন্ট করে জানাবেন।

যদি আপনার কাছে আমাদের জন্য কোন সাজেশন থাকে অবশ্যই জানাবেন এবং পোস্টটি আপনার বন্ধু-বান্ধবদের কাছে শেয়ার করবেন।

হ্যাঁ ফ্রিল্যান্সার কি, কিভাবে ফ্রিল্যান্সার হওয়া যায়, বা কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং থেকে টাকা আয় করা যায়, এই তথ্যগুলো আপনার ভালো লাগলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।

এবং নিজের ক্যারিয়ার গড়ার জন্য অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। 

আমাদের ওয়েবসাইট সংক্রান্ত সকল তথ্য পাওয়ার জন্য আপনারা আমাদের ফেসবুক পেজটি ফলো করতে পারেন।

কমদামে মিনিট, ইন্টারনেট ও বান্ডেল অফার কিনতে ভিজিট করুনঃ এখানে ক্লিক করুন
ডিজিটাল টাচ ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এই পেজ ভিজিট করুন
ডিজিটাল টাচ সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে যোগাযোগ করুনঃ এই লিংকে
অনলাইনে টাকা ইনকাম সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুনঃ www.digitaltuch.com সাইট ।

আমি একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। বাংলা ভাষায় অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম, টেলিকম অফার এবং মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা সম্পর্কে সঠিক তথ্য প্রদানের জন্য এই ওয়েবসাইটটি তৈরি করা হয়েছে।

Leave a Comment