ব্লগিংয়ে ব্যর্থ হওয়ার কারণ সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। ব্লগিং সারা বিশ্বে একটি জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম, যা অনেকেই বর্তমানে ক্যারিয়ার হিসেবে নিয়েছেন। তবে ব্লগিংয়ে ব্যর্থ হওয়ার কারণ গুলি কি কি এই সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। এবং প্রতিদিন অনেকেই নিজের ব্লগ তৈরি করছে।
কিন্তু ব্লগিংয়ে কি কি ভুল করা যাবে না এই সম্পর্কে আপনাদের জানাতে চলে আসলাম আমি।
আপনি যদি একজন ব্লগার হন এবং আপনার ব্লগে কেন ট্রাফিক আসছে না। এবং আপনি ব্লগিং এ আপনার ব্যর্থতার কারণ খুঁজছেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় রয়েছেন।
এখন আমি আপনাকে বলছি আপনার বন্ধু ব্লগিংয়ে সফল কেন এবং আপনি ব্লগিংয়ে ব্যর্থ কেন।
এই জন্য অনেক কারণ আছে, যা আমরা এই পোস্টে আলোচনা করব।
শুরুতে সকল ব্লগার ভুল করে। কিন্তু যদি এটি শীঘ্রই সংশোধন করা না হয় তবে একজন নতুন ব্লগার এর ক্যারিয়ার খুবই তাড়াতাড়ি ধ্বংস হয়ে যাবে।
ব্লগিং শুধু লেখার নাম নয়, মানসম্মত লেখা এবং সঠিক ভাবে এসইও করা এবং সঠিক গাইডলাইন মেনে ব্লগিং করতে হলে আপনাকে অবশ্যই এই পোস্টে দেখানো নিয়ম অনুসরণ করা জরুরি।
Content Summary
আপনি ব্লগিংয়ে কেন ব্যর্থ? ব্লগিংয়ে সফল হতে করণীয় কি কি?
অনেকে আপনাকে ব্লগিং বিষয়ে অনেক ধরনের পরামর্শ দিবে, আপনি সকলের কাছ থেকে পরামর্শ নিবেন কিন্তু গ্রহণ করবেন সঠিক পরামর্শটি, এটাই স্বাভাবিক।
আমি বাংলাদেশের নতুন ব্লগারদের উদ্দেশ্যে বলছি আপনারা যারা নতুন করে ব্লগিং করতে ইচ্ছুক তাদের জন্য আমার কাছে কিছু পরামর্শ রয়েছে।
আমি আমার এই পরামর্শগুলো কি তা আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব।
যে পরামর্শগুলো কে অনুসরণ করে আপনি আপনার ব্লগিং ক্যারিয়ারকে ব্যর্থতার হাত থেকে বাঁচাতে পারেন।
ব্লগিংয়ে ব্যর্থ হওয়ার কারণ ২০২৩
এখন আপনি বলতে পারেন ব্লগিংয়ের সফল হতে করণীয় কি কি, নিম্নে ব্লগিংয়ে ব্যর্থ হওয়ার কারণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে গুলো অনুসরন করলেই আপনি সফলভাবে ব্লগিংকে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে পারবেন।
1. আপনার সাইটে কপি কন্টেন্ট প্রকাশ না করা
অন্য কারো ব্লগ সাইট থেকে কন্টেন্ট চুরি করে নিজের ব্লগ সাইটে হুবহু প্রকাশ করাকে কপি কনটেন্ট বলা হয়ে থাকে।
বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ নতুন ব্লগাররা প্রায়ই এটা করে, এটি তাদের একটি চরম ভুল।
আপনি যদি ব্লগিংয়ে আপনার ক্যারিয়ার গড়তে চান, তবে আপনাকে এই ভুল করা থেকে বিরত থাকে হবে। অন্যথায় ক্যারিয়ার শুরু হওয়ার আগেই শেষ হয়ে যাবে।
কারণ গুগলের দৃষ্টিতে ইউনিক কন্টেন্টের মানই একমাত্র মান। এবং কপি কন্টেন্টকে জানতে গুগল তার অ্যালগরিদমকে অনেক শক্তিশালী করে তুলেছে।
আপনি অতীতে কপি করলেও, গুগল আপনাকে অবিলম্বে চিনবে এবং আপনার সাইটটিকে ডিইনডেক্স করবে বা শাস্তি দেবে।
তাই কারো আর্টিকেল কপি করা উচিত নয়। আপনার নিজের নিবন্ধ লিখুন এবং আপনার সাইটে এটি প্রকাশ করুন।
মনে রাখবেন আপনার লেখা ইউনিক কন্টেন্টগুলি গুগলে রেংক হবে, অন্য সাইট থেকে কপি করা কনটেন্ট কখনোই গুগলে রেঙ্ক হয় না।
আরও পড়ুনঃ
ইউটিউব থেকে টাকা ইনকামের উপায়
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়
2. নতুন বিষয়ে পোস্ট না লিখা
বর্তমানে কিছু ব্লগার রয়েছেন যারা অন্যের সাইটে কি ধরনের ব্লগ পোষ্ট পাবলিশ হচ্ছে সেদিকে তাকিয়ে থাকেন।
নতুনরা এই ভুলটি করে এবং অন্যের সাইডের পোস্ট করা টপিকের উপর নিজের সাইটেও পোস্ট পাবলিস্ট করে, যদিও তারা সবাই কপি করে না।
ব্লগিংকে ক্যারিয়ার হিসেবে গড়তে এই কাজটি কখনোই করা যাবে না।
এমন নতুন ব্লগারদের জন্য আমার পরামর্শ হচ্ছে সঠিক নিয়মে কিওয়ার্ড রিসার্চ করে আপনার সাইটে আপনার স্টাইলে আপনি ব্লগ পোস্ট পাবলিস্ট করুন।
আর যদি আপনি নিজেই অন্য কারো সাইটের মতো পোস্টটি প্রকাশ করেন তবে সেই পোস্টে ট্রাফিক আসবে না।
কেননা যে বিষয় সম্পর্কিত অনেক পোস্ট ইতিমধ্যেই Google এ রেঙ্ককিং করা আছে, এজন্য আপনি একটি নতুন বিষয় খুঁজুন ( ইউনিক কিওয়ার্ড) এবং এটিতে একটি ব্লগ পোস্ট লিখুন।
ব্লগের পোস্ট করতে ও নতুন বিষয়ের আইডিয়া বেছে নিতে আপনি গুগল ট্রেন্ডের সাহায্য নিতে পারেন।
গুগল ট্রেন্ড থেকে আপনি সহজেই বর্তমান সময়ের আলোচিত বিষয় গুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন।
3. বড় পোস্ট না লিখা
নতুন ব্লগারদের প্রায়ই এই সমস্যা হয়ে থাকে। সে হয় কোথাও থেকে কন্টেন্ট কপি পেস্ট করে।
অথবা যদি নিজের দ্বারা বিষয়বস্তু লিখতে চান, তাহলে তারা বিষয়বস্তুর দৈর্ঘ্য অনেক ছোট করে তোলেন। সামনের লোকটি (ভিজিটর) তা পড়ে দ্রুত ফিরে যায়।
এটি ব্লগ সাইটের বাউন্স রেট বাড়ায়। এবং এটিকে র্যাঙ্কিং ডাউন হিসাবে বিবেচনা করুন। কিভাবে বাউন্স রেট কমানো যায়, সে বিষয় গুলীতে মনোযোগী হন।
গুগল সবসময় বড় পোস্ট গুলিকে ভালো রেংকিং দিয়ে থাকে, এজন্য ইউনিক এবং দীর্ঘ নিবন্ধ লিখুন। তাই জানুন কিভাবে SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখবেন।
তবে পোস্টকে দীর্ঘ করার পাশাপাশি তথ্যবহুল পোস্ট লিখতে হবে, পোস্টকে বড় করা আপনার মূল লক্ষ্য নয় ভিজিটরদের সঠিক তথ্য প্রদান করায় আপনার মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত।
একটি তথ্যবহুল পোষ্ট লিখতে সময় লাগে, নতুন ব্লগারদের প্রাথমিক দিক দিয়ে লিখতে সমস্যা হতে পারে।
তবে ধীরে ধীরে লিখতে থাকলে একসময় বড় পোস্ট লেখায় অবশ্যই পরিণত হবে।
এবং আপনি দ্রুত ইউনিক ও বড় পোস্ট লিখতে সক্ষম হবেন একদিন।
আরও পড়ুনঃ
ব্লগ তৈরি করার নিয়ম | কিভাবে নিজের ফ্রি ব্লগ সাইট তৈরি করবো
4. (SEO) এসইও এর উপর ফোকাস না করা
এসইও মানে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এমন একটি প্রক্রিয়া। এটি মূলত এমন একটি প্রক্রিয়া, যে মানদন্ড অনুযায়ী পোস্ট লিখলে আমাদের আর্টিকেল গুগলের প্রথম পাতায় নিয়ে আসা যায়।
কিন্তু বেশিরভাগ নতুন ব্লগারই এই বিষয়টিকে গুরুত্ব দেন না। তারা দ্রুত নিবন্ধ লেখার প্রক্রিয়ার মধ্যে SEO তে মনোযোগ দেন না। এবং এটি ব্লগারের জন্য ব্যর্থতার কারণ হয় এটি।
আপনি যদি নিবন্ধটির সঠিক SEO না করেন তবে আপনার নিবন্ধটি গুগলে অনুসন্ধান ফলাফলে প্রদর্শিত হবে না।
আপনি আমাদের সাইট থেকে এসইও সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারেন, এসইও কি এবং কিভাবে করতে হয়।
5. ধৈর্যের অভাব
বর্তমানে ব্লগিংয়ে ব্যর্থ হওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে ধৈর্যের অভাব। কেননা আপনাকে ব্লগিংয়ে দীর্ঘ পথ যেতে হবে।
এটি থেকে অর্থ উপার্জন করা এবং ক্যারিয়ার হিসেবে গড়ে তোলার জন্য, অনেক ধৈর্য ধরতে হবে।
অনেক ব্লগার আছেন যারা ভাবছেন, বা অনেকেই ভেবে থাকেন।
আজ আমরা একটি ব্লগ তৈরি করেছি এবং আগামীকাল থেকে আমরা রেংকিং করা শুরু করবো। এটা মোটেও সেরকম কিছুনা।
আপনি যদি একটি ব্লগ তৈরি করে থাকেন, তবে সবার আগে ভালো মানের ইউনিক পোস্ট লিখতে হবে।
এরপর সর্বনিম্ন ৩ মাস ধৈর্য ধরে রাখতে হবে। এটা আপনার পরিশ্রমের উপর নির্ভর করে। এতে আপনার ১ বছরও লাগতে পারে।
তবে আপনি মাত্র 2 মাসেও ব্লগিংয়ে সাফল্য পেতে পারেন।
NOTE: ব্লগিং থেকে আয় করা প্রথম ডলার টি হাতে পেতে আমার দীর্ঘ আট মাস সময় লেগেছিল। তবে আমি ইনকাম শুরু করেছিলাম ব্লগিং শুরু পরবর্তী পঞ্চম মাস থেকে।
ব্লগ থেকে টাকা ইনকাম করতে আপনাকে শুধুমাত্র একটি বিষয়ে ফোকাস করতে হবে, সেটা হল কোয়ালিটি এবং এসইও অপটিমাইজ কন্টেন্ট।
আপনার সাইটে আর্টিকেল লিখে প্রকাশ করতে থাকুন এবং ধৈর্য ধরুন, আপনি অবশ্যই সফলতা পাবেন।
6. শুধুমাত্র অর্থের জন্য ব্লগিং
90% মানুষ শুধুমাত্র অর্থের জন্য তাদের ব্লগ শুরু করে।
আপনার ইচ্ছা যদি ঠিক এমনটা থাকে, তবে এটাও ঠিক কিন্তু যে শুধুমাত্র টাকার জন্য ব্লগিং করা অনেক বড় একটি ভুল।
তাই ব্লগিংয়ে ব্যর্থ হওয়ার এই কারণ টি আপনার জানা থাকা উচিত।
ব্লগিংকে আপনার প্যাশন করুন, টাকা নিজেই আপনার কাছে আসবে।
আমি ব্লগিং থেকে টাকা ইনকাম করবেন না এ বিষয়ে নিরুৎসাহিত করছি না। অবশ্যই আপনি ব্লগিং থেকে অর্থ উপার্জন করবেন না।
আরও পড়ুনঃ
বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কি? ব্যবসায় লাভবান হওয়ার উপায়
ওয়ার্ডপ্রেস কি? এবং ওয়ার্ডপ্রেস কিভাবে শুরু করব
শুধু টাকার জন্য ব্লগ করবেন না, তাহলে কি করবো?
- ব্লগাররা অর্থ উপার্জনের জন্য দ্রুত যেকোনো পোস্ট প্রকাশ করে।
- এবং তারপর বলে, আমাদের ব্লগে কোন ট্রাফিক আসছে না।
- আপনি যদি সফল একজন ব্লগার হতে চান এবং ব্লগিংকে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চান করতে চান। তবে ব্যবহারকারীকে মানসম্মত কন্টেন্ট দেওয়ার চেষ্টা করুন।
- এমন কন্টেন্ট লিখুন যা মানুষকে সাহায্য করে।
7. সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে সংযুক্ত না থাকা
সোশ্যাল মিডিয়া অবশ্যই সফল ব্লগিংয়ের পিছনে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে থাকে।
আপনার যদি একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট থাকে, তবে অবশ্যই একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।
কারণ যখনই আপনি আপনার সাইটে একটি নিবন্ধ লিখবেন, আপনি এটি শেয়ার করতে পারেন।
এবং এটি ছাড়াও, আপনি শুধুমাত্র সোশ্যাল মিডিয়া থেকে নতুন নিবন্ধের বিষয়গুলি খুঁজে পাবেন৷
মনে রাখবেন সোশ্যাল মিডিয়া ছাড়া ব্লগিং অসম্পূর্ণ। আজকাল সবাই সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে যুক্ত।
এখন এমন পরিস্থিতিতে, আপনি যদি এই প্ল্যাটফর্মে আপনার পোস্টটি শেয়ার করেন তবে একটি ভাল প্রতিক্রিয়া আসবে।
কেননা গুগল বর্তমানে সোশ্যাল সিগন্যাল (ইউজার রিয়েক্ট কে) গুরুত্ব দিয়ে থাকে, একটি পোষ্টের রেংকিং এর ক্ষেত্রে।
আপনি যদি এখনও ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, পিন্টারেস্টের মতো সামাজিক মিডিয়ায় একাউন্ট তৈরি করেননি, তবে দ্রুত এটি তৈরি করুন।
ব্লগিংয়ে ব্যর্থ হওয়ার কারণ FAQS
মূলত ব্লগিং হচ্ছে অনলাইনে আপনার হাতের লেখা একটি ডায়েরি। এখানে আপনার পছন্দের বিষয়টি বেশি প্রাধান্য পেয়ে থাকে, তবে আপনি চাইলে ভিজিটরদের পছন্দ অনুসারেও আপনার লেখাগুলো পাবলিস্ট করতে পারেন।
হ্যাঁ, ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করা যায়। বাংলাদেশের বিভিন্ন কোম্পানিতে একজন শ্রমিকের যে পরিমাণ বেতন হয়ে থাকে, একজন ব্লগার দুই বছর সঠিক নিয়মে ব্লগিং করলে এর থেকেও বেশি টাকা প্রতি মাসে আয় করতে পারেন ঘরে বসে।
হ্যাঁ, যায়। আমি নিজেও এই ব্লগ থেকে দিনে ৫০০ বেশি টাকা আয় করে থাকি।
একজন সফল ব্লগার হতে চাইরে উপরে উল্লেখিত ৭ টি নিয়ম কে সঠিকভাবে অনুসরণ করুন। তবেই আপনি একজন সফল ব্লগার হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারবেন।
মূলত ভিজিটরের পাশাপাশি কন্টেক্ট কোয়ালিটিও ও ভিজিটর কোন দেশ থেকে আসছে, তা একটি ব্লগের আয়ের পার্থক্য গড়ে থাকে। তবে আপনি যদি বাংলায় ব্লগিং করেন, তবে আপনাকে বলব একটি টেক ব্লগে প্রতি ১ হাজার ভিজিতরে আপনি 2 থেকে 3 ডলার আয় করতে পারেন।
আরও পড়ুনঃ
ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়
ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়
শেষ কথা
আমি আশা করি ব্লগিংয়ে ব্যর্থ হওয়ার ৭ টি মূল কারণ সম্পর্কে আপনি জানতে পেরেছেন।
এছাড়াও ব্লগিংয়ে ব্যর্থ হওয়ার অনেক কারণ রয়েছে।
অন্যান্য কারণগুলি সম্পর্কে জানতে আপনি আমাদের কমেন্ট করে জানান।
তবে আমি যতটা সম্ভব চেষ্টা করেছি ব্লগিংয়ে অসফল হওয়ার মূল কারণ গুলো সম্পর্কে আপনাদের বিস্তারিত জানাতে।
বাংলাদেশের সকল সিমের অফার ও বাংলাদেশের চলমান মোবাইল ব্যাংকিং সেবা সমূহের খরচ ,অফার এবং ইন্টারনেট থেকে বিভিন্ন তথ্য জানতে রেগুলার ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট.
এবং জয়েন করুন আমাদের ফেসবুক পেজ।
তবে আমি মনে করি আপনি এই পোষ্টে উল্লেখিত বিষয় গুলিকে সঠিকভাবে অনুসরণ করলে আপনি আপনার ব্লগিং ক্যারিয়ারকে সফল করতে পারবেন।
ডিজিটাল টাচ ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এই পেজ ভিজিট করুন ।
ডিজিটাল টাচ সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে যোগাযোগ করুনঃ এই লিংকে।
অনলাইনে টাকা ইনকাম সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুনঃ www.digitaltuch.com সাইট ।