বন্ধুরা টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে ২০২৩ পোস্টে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম। ঘরে বসে টাকা আয় করার জন্য বর্তমানে অনেকেই অনলাইনে টাকা আয় করার উপায় গুলি গুগল সার্চ করে থাকেন।
মূলত নতুন ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে এই প্রবনতা বেশি কাজ করে, তারা কোনটি প্রথমে শুরু করবেন কোনটি পরে শুরু করবেন।
নতুন ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য আমি আমার স্বল্প অভিজ্ঞতা থেকে (মাত্র দুই বছর হল আমি অনলাইন থেকে টাকা আয় করছি) সর্বোচ্চ চেষ্টা করব সঠিক পথ দেখানোর।
বিশেষ করে ছাত্র-ছাত্রীরা কিভাবে ঘরে বসে অনলাইন থেকে টাকা আয় করে নিজের খরচ জোগাড় করতে পারেন এই বিষয়ে সঠিক গাইডলাইন পাবেন এই পোস্টে।
বাংলাদেশে এমন অনেক সাইট রয়েছে যারা টাকার সম্পর্কে বলে কিন্তু সঠিক পথ প্রদর্শনের বেলায় তারা ভুল পথে প্রদর্শন করে ছাত্রদের।
শুধু ছাত্র নয় বাংলাদেশের সকল শ্রেণীর মানুষ বর্তমানে অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে পারেন নিজের স্কিল ব্যবহার করে।
Content Summary
- 1 ১০ টি টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে ২০২৩
- 1.1 1) এফিলিয়েট মার্কেটিং কি? (What is affiliate marketing?) এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবেন
- 1.2 2) ড্রপ শিপিং কি? কিভাবে ড্রপসিপিং শুরু করবেন – What is drop shipping?
- 1.3 3) অনলাইন টিউটর – Online tutor
- 1.4 4# ওয়েব ডিজাইনিং – Web designing
- 1.5 5) ব্লগিং থেকে টাকা আয় – Earn money from blogging
- 1.6 6# কনটেন্ট রাইটিং
- 1.7 7) প্রুফ রিডিং (Proofreading )
- 1.8 8) অ্যাপ ডেভলপমেন্ট
- 1.9 9) সার্ভে টেকার (Survey Taker )
- 1.10 10) আপনার ছবি বিক্রি
- 2 টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে সম্পর্কে আরও কিছু কথা
- 3 টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে app
১০ টি টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে ২০২৩
বন্ধুরা একেকজন লোকের কাছে একেক বিষয়ে কাজ করতে ভালো লাগে বলে আজকে অনেকেই অনেক ধরনের ক্যাটাগরি থেকে টাকা আয় সম্পর্কে জানিয়ে থাকেন আমাদের।
আমাদের বাস্তব জীবনের দৈনন্দিন কাজকর্মে যেসকল দ্রব্য বা পণ্যসামগ্রীর প্রয়োজন হয় তার অনেক কিছুই এখন অনলাইনে চলে এসেছে। তাই অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোতে কাজের অনেক ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে।
সঠিক ভাবে অনলাইন জ্ঞান অর্জন করতে পারলে আপনি গতানুগতিক শিক্ষাব্যবস্থা সম্পন্ন করে একটি চাকরিতে যে পরিমাণ টাকা আয় করবেন অনলাইন থেকে তার চেয়ে বেশি টাকা আয় করতে পারবেন।
তবে অনলাইন থেকে টাকা আয় করার জন্য আপনাকে সঠিক পদ্ধতিটি প্রথমেই বেছে নিতে হবে।
চলুন আমরা দেখে নেই টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে ২০২৩ লিস্টে থাকা সকল ক্যাটাগরিগুলো।
এরপর চেষ্টা করব ক্যাটাগরি গুলি সম্পর্কে একে একে আমরা আলোচনা করার।
- এফিলিয়েট মার্কেটিং
- ড্রপ শিপিং
- অনলাইন টিউটর
- ওয়েব ডিজাইনিং
- ব্লগিং
- কনটেন্ট রাইটিং
- প্রুফ রিডিং
- অ্যাপ ডেভলপমেন্ট
- সার্ভে টেকার
- আপনার ছবি বিক্রি
এই ক্যাটাগরিত গুলি বর্তমান সময়ে অনলাইনে টাকা আয়ের সহজ উপায় বলে আমার কাছে মনে হয়েছে।
তাই আমি এই গুলিকে লিস্ট আকারে আপনাদের প্রদান করছি, এখন আপনার ইচ্ছা আপনি যাচাই-বাছাই শেষে ঠিক কোন ক্যাটাগরিতে কাজ করবেন।
অথবা আরো হাজারো ক্যাটাগরি রয়েছে যেগুলোতে আপনি কাজ করে অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
তা নির্বাচন করা একান্তই আপনার ব্যক্তিগত বিষয়। তবে আপনি সবসময় চেষ্টা করুন আপনার ভালোলাগা এবং মার্কেটে চাহিদা রয়েছে এমন কাজটি শিখার জন্য।
1) এফিলিয়েট মার্কেটিং কি? (What is affiliate marketing?) এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবেন
মার্কেটিং শব্দের সাথে আমরা অনেকেই পরিচিত।
বর্তমান ইন্টারনেটের যুগে অনেকেই ডিজিটাল মার্কেটিং শব্দটি বেশি শুনে থাকেন।
ডিজিটালি ইন্টারনেট ব্যবহার করে একটি পণ্যের প্রচার প্রচারণাকে ডিজিটাল মার্কেটিং বলা হয়।
এফিলিয়েট মার্কেটিং ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি অংশ ইন্টারনেটে ডিজিটাল মার্কেটিং শব্দটি আসার অনেক আগে থেকেই এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আসছেন লোকেরা।
এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে এমন একটি উপায় বা পদ্ধতি যার মাধ্যমে আমরা যেকোন অনলাইন কোম্পানির ডিজিটাল পণ্য নিজের ওয়েবসাইট ব্লগ বা সোশ্যাল মিডিয়া ইউটিউব চ্যানেলে এফিলিয়েট লিংক এর মাধ্যমে প্রমোট করে থাকি।
আপনার প্রদান করা লিংকে ক্লিক করে যদি কেউ এই পণ্যটি ক্রয় করে তবে আপনাকে প্রতিটি সেলের ওপর একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে কমিশন দেয়া হয়ে থাকে।
এই ক্ষেত্রে কখনোই ডিজিটাল পণ্য বিক্রেতা কোম্পানিগুলো তাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত কোন ধরনের চার্জ করে না।
আপনার মাধ্যমে গ্রাহক এসেছে বা সেল হওয়ার কারণে আপনাকে একটি কমিশন দিচ্ছে কারণ আপনি তাদের পণ্য প্রমোট করছেন।
যদিও এফিলিয়েট মার্কেটিং কে আপনি এককথায় কন্টাক্ট মার্কেটিংও বলতে পারেন কেননা আপনি যত বেশি কনটেন্ট তৈরি করতে পারবেন আপনার অডিয়েন্স সংখ্যা তত বেশি হবে এবং আপনার লিংকে ক্লিক করে আপনার এফিলিয়েট পণ্যটি ক্রয় লোকের সংখ্যাও অনেক হবে।
তাই এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করার জন্য আপনাকে কোনো না কোনোভাবে কনটেন্ট তৈরি করতে হবে।
সেটা হতে পারে ভিডিও ফরম্যাটে সেটা হতে পারে অডিও ফরমেটে সেটা হতে পারে টেক্সট ফরম্যাটে সেটা হতে পারে ইমেজ ফরমেটে সেটা হতে পারে ইনফোগ্রাফিক ফরমেটে যেভাবেই করুন না কেন আপনাকে কোন না কোন ভাবে কনফিউজ করে আপনার ফান ফলোয়ার বৃদ্ধি করতে হবে।
তবে বেশিরভাগ লোকেরা ফেসবুক পেইজ ইউটিউব চ্যানেল ও ব্লগ ব্যবহার করে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে থাকেন।
আপনার যেই উপায়টি পছন্দ হয় আপনি সেটি ব্যবহার করে এখন থেকেই এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে পারেন।
তবে মনে রাখবেন ইন্টারনেটে দ্রুত টাকা আয় করতে চাইলে আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন।
সঠিকভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করলে প্রথম মাস থেকেই আপনি টাকা আয় করতে পারবেন।
2) ড্রপ শিপিং কি? কিভাবে ড্রপসিপিং শুরু করবেন – What is drop shipping?
ড্রপশিপিং পদ্দতিতে আপনি আপনার গ্রাহকদের কাছে পণ্য বিক্রি করেন, তবে সরবরাহকারী স্টোর, প্যাকেজ এবং পণ্যটি গ্রাহকের কাছে পাঠায় এবং প্রতিটি বিক্রয়ের জন্য পরিমাণের শতাংশ রাখে।
এটি অনলাইনে টাকা আয়ের একটি দুর্দান্ত উপায়, কারণ এটি প্রসারিত হচ্ছে এবং লোকেরা এই পদ্ধতি অনুসরণ করে ইন্টারনেট থেকে ঘরে বসে প্রচুর পরিমাণে উপার্জন করছে।
ড্রপ শিপিং নামক অনলাইন ব্যবসার প্রাথমিক সুবিধা হল যে আপনাকে পণ্যগুলি মজুদ করার জন্য বা তালিকা বজায় রাখার জন্য গুদাম নিতে হবে না, এটি পণ্য স্টক এবং ভাড়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।
আপনাকে যা করতে হবে তা হল সঠিক পণ্যটি কম দামে ক্রয় করা এবং বেশি দামে বিক্রি করা।
ড্রপ শিপিং থেকে টাকা আয় সর্বোত্তম উপায় হল Facebook বিজ্ঞাপনগুলি চালানো, আপনার পণ্যের প্রচারের জন্য প্রভাবশালীদের সাথে অংশীদারিত্ব করা, বিভিন্ন সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে সম্ভাব্য গ্রাহকদের সরাসরি বার্তা পাঠানো।
প্রাথমিক অবস্থায় ড্রপ শিপিং অনেক সময় ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যায় তাই আপনি প্রথমে এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে পারেন।
তবে সঠিক নিয়মের ড্রপসিপিং করতে না পারলে আপনার উচিত এই বিষয়ে যারা ইউটিউবে পরামর্শ দিচ্ছেন তাদের ভিডিও গুলো মনোযোগ সহকারে দেখা।
3) অনলাইন টিউটর – Online tutor
আপনার কাছে যদি শিক্ষকতা করার দক্ষতা এবং একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে ভালো জ্ঞান থাকে তবে অনলাইনে টিউটরিং হতে পারে আপনার জন্য একটি সেরা বিকল্প আয়ের এর উৎস।
একজন টিউটর হিসেবে অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে পারেন অথবা শিক্ষক হিসেবে অন্য কোন প্লাটফর্মে কাজ করতে পারেন।
এছাড়াও, বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য অ্যাপ রয়েছে যেখানে আপনি চাকরির জন্য আবেদন করতে পারেন, যেমন Byju’s, Udemy, WhiteHat Jr, Vedantu এবং আরও অনেক কিছু।
আমাদের দেশও টেন মিনিট স্কুল নামে একটি শিক্ষা বিষয়ক একাডেমি রয়েছে। আপনি চাইলে সেখানে যোগ দিতে পারেন।
আপনাকে শুধু উপরে উল্লিখিত যেকোনো ওয়েবসাইটে একটি প্রোফাইল তৈরি করতে হবে, আপনি যে বিষয়গুলি এবং ক্লাসগুলি শেখাতে চান তা তালিকাভুক্ত করতে হবে, আপনার অভিজ্ঞতা এবং যোগ্যতা উল্লেখ করতে হবে।
তারপর, এই সমস্ত বিবরণের উপর ভিত্তি করে, তারা আপনাকে কাজ এবং বেতন নির্ধারণ করবে।
উল্লেখযোগ্য সুবিধা হল আপনি আপনার প্রাপ্যতা অনুযায়ী সময় বেছে নিতে পারেন এবং আপনি যে বিষয়ে ভালো তা নির্বাচন করতে পারেন।
বর্তমানে অনলাইন টিউটরদের ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান এর মতই আপনি এই প্লাটফর্মে বিশ্বব্যাপী সকল বয়সের লোকদের শিক্ষাদান করতে পারবেন।
আপনার পড়ানোর মান এবং আপনার উপস্থাপনা যত ভালো হবে আপনারা এর সম্ভাবনা তত বেশি হবে তবে সেই সাথে আপনার দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে।
আরও পড়ুনঃ
4# ওয়েব ডিজাইনিং – Web designing
আপনি যদি কোন বিষয়ে দক্ষ হন, তবে সেটিকে আপনি আপনার পেশা বানাতে পারবেন।
কেননা বর্তমানে ইন্টারনেটের ব্যবসা পরিচালনা করছেন এমন সকল ব্যবসায়ী প্রযুক্তিসচেতন না।
তাদের প্রযুক্তিপণ্যের মার্কেটিং থেকে শুরু করে বিভিন্ন ডিজাইনের ক্ষেত্রে তারা ফ্রিল্যান্সারদের হায়ার করে থাকে।
তাদের ব্যবসার জন্য একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা ওয়েবসাইটের অন্যান্য খুঁটিনাটি বিষয়গুলো মেনটেন করা তাদের পক্ষে সম্ভব নয়।
আপনি ছোটখাটো ব্যবসায়ীদেরকে তাদের প্রয়োজন অনুসারে তাদের ওয়েবসাইট সেটআপ করতে এবং তাদের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কাজগুলো করার মাধ্যমে প্রচুর অর্থ উপার্জন করতে পারেন এবং তাদের সহায়তা করতে পারেন।
শুরুতে আপনি হয়তো নিজের জন্য ওয়েব ডিজাইনিং কাজ শুরু করতে পারেন অথবা অন্যের জন্য ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করতে পারবেন বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসগুলোতে।
বর্তমানে সকলে তাদের নিজ নিজ ব্যবসাকে অনলাইনে স্থানান্তর করতে চায় এবং নিজেদের পরিচয় তৈরি করতে চায়।
যে যাই বলুক না কেন ইতিমধ্যেই ওয়েব ডিজাইনিং বিষয়ে বাংলাদেশের বাজারে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে এই ফ্রিল্যান্সিং।
সামনের দিনগুলোতে আরো বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে।
কেননা একটি ব্যবসার জন্য তৈরিকৃত ওয়েবসাইট ব্যাপক রক্ষণাবেক্ষণ ও সিকিউরিটির প্রয়োজন হয়ে থাকে।
5) ব্লগিং থেকে টাকা আয় – Earn money from blogging
বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে জানতে লোকেরা প্রচুর গুগল সার্চ করে থাকে।
মূলত গুগোল সার্চে প্রদর্শিত ওয়েব পেজ গুলো থেকে লোকেরা তথ্য সংগ্রহ করে থাকে।
ওয়েবসাইট ওয়েবসাইট পেজগুলো লোকেদের তথ্য প্রদান করে থাকে এবং গুগল লোকেদের অর্থ প্রদান করে থাকে।
শুধু গুগল ওয়েবসাইট ব্লক মনিটাইজেশন করার আরো অনেক পদ্ধতি রয়েছে।
ব্লগ বা ওয়েবসাইট থেকে টাকা আয় হলো আপনার ঘুমানোর সময় অর্থ উপার্জন করার সেরা একটি উপায়।
বর্তমানে একটি ওয়েবসাইট চালু করতে মাত্র কয়েক মিনিট সময় লাগে এবং খুব কম সময়ে সঠিক নিয়মে কাজ করলে ওয়েবসাইট থেকে টাকা আয় করা সম্ভব।
টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে ব্লগিং দেশে জনপ্রিয় হচ্ছে।
তবে ওয়েবসাইট তৈরী করে টাকা আয় করতে হলে প্রাথমিক ইনভেস্টমেন্ট প্রয়োজন হয় কেননা আপনাকে ডোমেইন-হোস্টিং ক্রয় করতে হবে।
তবে ও একটি ওয়েবসাইটে প্রথম ভিজিটর নিয়ে আসতে আপনাকে কিছুটা প্রচেষ্টা করতে হবে এবং সময় ব্যয় করতে হবে।
নতুন ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য প্রথমে আপনাকে নিয়মিত পোস্ট পাবলিস্ট করতে হবে এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তা শেয়ার করতে হবে।
মনে রাখবেন নতুন ব্লগের লেখা পোস্টগুলো তথ্যপূর্ণ এবং গুগলের মানদণ্ড অনুযায়ী লিখতে হবে।
আপনি যদি ব্লগিং কে নিজের ক্যারিয়ারকে সফল করতে চান তবে আপনার উচিত আপনার প্রথম ব্লগটি আপনার পছন্দের বিষয়ে লিখুন।
একবার আপনি আপনার ব্লগটিকে রেংক করাতে পারলে নিয়মিত ভিজিটর পেতে থাকবেন।
এবং ভিজিটর পেলে আপনি একে বিভিন্ন উপায়ে মনিটাইজেশন করতে পারবেন।
বাংলাদেশ ও বিশ্বে গুগল অ্যাডসেন্স খুবই জনপ্রিয় একটি ব্লক মনিটাইজেশন পদ্ধতি।
আরও পড়ুনঃ
টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়
6# কনটেন্ট রাইটিং
লেখক হিসাবে বর্তমানে অনলাইনে আপনি হাজার হাজার কাজ পেতে পারেন। কারণ লেখক এর চাহিদা প্রতিদিনই ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আপনি জেনে অবাক হবেন যে বর্তমানে ইন্টারনেট 1.5 বিলিয়নের বেশি ওয়েবসাইট রয়েছে।
প্রতিদিন নতুন নতুন বিষয়ে লেখার জন্য ওয়েবসাইট ওনাদের কনটেন্ট রাইটার এর প্রয়োজন হয়ে থাকে।
আপনি যদি ভাল মানের কনটেন্ট রাইটার হন তবে অবশ্যই আপনি কন্টাক্ট ওয়ার্ড এর উপর ভিত্তি করে পেমেন্ট পেতে পারেন অথবা চুক্তিভিত্তিক মাসিক কাজও করতে পারেন।
মূলত কনটেন্ট রাইটিং করে আপনি কি পরিমান টাকা আয় করবেন এটা নির্ভর করছে আপনি কতটা সৃজনশীল এবং কন্টাক্ট লেখার ক্ষেত্রে কি পরিমাণ পারদর্শী তার উপর।
আপনি আপনার প্রাপ্যতা অনুযায়ী কাজটি বেছে নিতে পারেন, তবে আপনাকে লেখার সময় প্রদত্ত নির্দেশিকা এবং সময়সীমারও যত্ন নিতে হবে।
ইংরেজি কনটেন্ট লেখার ক্ষেত্রে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে সঠিক পদ্ধতি বলে মনে করি।
তবে বর্তমানে বিভিন্ন বাংলা ব্লগগুলোতে ও বাংলা লেখার জন্য লোকেদের জয়েন দেওয়া হচ্ছে।
আপনি চাইলে ব্লগ বাংলা ব্লগ লিখে টাকা আয় করতে পারেন।
7) প্রুফ রিডিং (Proofreading )
অনলাইনে টাকা উপার্জনের একটি চমৎকার বিকল্প উপায় হচ্ছে প্রুফ রিডিং।
কোন আর্টিকেলে ব্যাকরণগত ভুল, বানান, টাইপিং এবং শৈলী ত্রুটি অনুসন্ধান করা ও সংশোধন করাকে প্রুফরিডিং বলা হয়।
প্রুফরিডিং এর ক্ষেত্রে প্রুফরিডার কে আর্টিকেলটি ভালোভাবে পড়তে হবে এবং এর ভুলত্রুটিগুলো সংশোধন করতে হবে।
অনেক সংস্থা আছে যারা অনুবাদিত নথির মূল্যের প্রায় 25% একজন প্রুফরিডারকে প্রদান করে থাকে।
এই কাজটি করার জন্য, আপনার যা দরকার তা হল আপনি যে ভাষায় প্রুফরিড করবেন তার একটি ভাল কমান্ড এবং বিস্তারিত মনোযোগ থাকতে হবে।
নিবন্ধটি লেখার সাথে সাথে একটি প্রুফরিডারের ভূমিকা ছবিতে আসে।
আপনি হয় একজন ফুল-টাইম প্রুফরিডার হিসেবে কাজ করতে পারেন অথবা একজন প্রুফরিডার ফ্রিল্যান্সার হতে পারেন এবং যখনই আপনি উপলব্ধ থাকবেন তখনই কাজটি করতে পারেন।
এটি সবচেয়ে সহজ কাজগুলির মধ্যে একটি, তবে আপনার যদি ভাল ব্যাকরণগত দক্ষতা না থাকে তবে এই পেশাটি বেছে নেবেন না।
প্রথমে, আপনার ব্যাকরণের উপর কাজ করুন, আপনার দক্ষতা সজ্জিত করুন এবং তারপর একজন প্রুফরিডার হয়ে উঠুন, আপনিও টাকা আয় করতে পারবেন।
আরও পড়ুনঃ
8) অ্যাপ ডেভলপমেন্ট
একটি অ্যাপ কিভাবে তৈরি করতে হয় তা আপনার জানা থাকলে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট করে অনলাইনে টাকা আয় করা হতে পারে আপনার জন্য একটি সহজ উপায়।
অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর ক্ষেত্রে এমন কিছু পদ্ধতি রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি সহজেই একটি অ্যাপ তৈরি করতে পারবেন এবং সবচেয়ে ভালো বিষয় হচ্ছে এর জন্য আপনাকে কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ সম্পর্কে জানা থাকা জরুরী নয়।
বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট বিষয়ে প্রচুর কাজ রয়েছে।
তাই আপনি আপনার পছন্দের ক্যাটাগরিতে আজি অ্যাপ এভলভমেন্ট শুরু করে দিন।
আপনি যদি সঠিক নিয়মে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট করতে পারেন তবে আপনি সহজেই প্রচুর পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
প্রকৃতপক্ষে, আপনার যদি একটি অনন্য ধারণা থাকে তবে আপনি এটির জন্য একটি অ্যাপ তৈরি করতে পারেন এবং বিনিয়োগকারীদের খুঁজে পেতে পারেন; যদি এটি সফল হয়, আপনি লাখ টাকা আয় করতে পারেন।
সুতরাং, একটি ভাল ধারণা খোঁজা শুরু করুন এবং অনলাইনে টাকা আয়ের জন্য একটি অ্যাপ তৈরি করুন।
সেইসাথে অনলাইন মার্কেটপ্লেসে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট স্কিল সেল করে আপনি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারেন এবং অনলাইন টাকা আয় করতে পারেন।
9) সার্ভে টেকার (Survey Taker )
টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে ২০২৩ পোস্টে আপনাদের সার্ভে টেকার নামক আরও একটি নতুন অনলাইন ইনকামের সাথে পরিচয় করে দিব।
সার্ভে বা জরিপ করে আপনি অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
এটি শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটি জনপ্রিয় পদ্ধতি, কারণ তারা তাদের অবসর সময়ে সমীক্ষা পূরণ করতে পারে।
সার্ভে একটি খুব সহজ কাজ এবং আপনি এটি খুব দ্রুত করতে পারেন।
সার্ভে বা সমীক্ষাগুলি যেকোন বিষয় এবং বিষয় যেমন বই, চলচ্চিত্র, পণ্য ইত্যাদির উপর হতে পারে।
বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আপনি নিবন্ধন করতে পারেন, যেমন-
- Swagbucks,
- Survey Junkie,
- InboxDollar,
- SurveyBods, ইত্যাদি।
এখানে, আপনি প্রচুর সার্ভে বিষয়ক কাজ পেতে পারেন, এবং তারা আপনাকে সময়মতো অর্থ প্রদান করে।
এই পদ্ধতির প্রধান অসুবিধা হল বেতন খুবই কম; আপনি প্রতি সমীক্ষায় মাত্র 50 থেকে 200 টাকা আয় করতে পারবেন।
গবেষণা সংস্থাগুলি সর্বদা জরিপ এবং নতুন পণ্য পরীক্ষা করার জন্য বিশ্বব্যাপী নতুন সদস্য নিয়োগের সন্ধানে থাকে।
জরিপগুলি তাদের জন্য অপরিহার্য কারণ তারা পণ্য সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানতে পারে, যা তাদের উন্নতি করতে সহায়তা করে।
10) আপনার ছবি বিক্রি
আপনার যদি ছবি তোলার ভাল দক্ষতা থাকে বা শুধু ছবি ক্লিক করতে ভালোবাসেন, আপনি এই আবেগকে বিভিন্ন উপায়ে মনিটাইজ করতে পারেন।
আপনার ছবি বিক্রি করতে এবং বিনিময়ে ভাল পরিমাণ পেতে ফটোগ্রাফি সম্পর্কিত অসংখ্য টাকা আয়ের অ্যাপ রয়েছে।
বর্তমানে অনেক স্টক ফটোগ্রাফি সাইট রয়েছে যেখানে আপনি বিনামূল্যে আপনার ছবি আপলোড করতে পারেন এবং বিশিষ্ট পত্রিকা সম্পাদক, ডিজাইনার বা ওয়েবসাইট সহ যেকোন প্রতিষ্ঠান তাদের পছন্দ করলে সেগুলি কিনতে পারেন।
এছাড়াও আপনি ফেসবুক গ্রুপে আপনার ছবি পোস্ট করতে পারেন এবং এর মাধ্যমে আপনার ছবি বিক্রি করে।
তবে, ছবি তুলে অনলাইনে বিক্রি করতে বা এটিকে অনলাইনে আপনার পেশা করার জন্য আপনার একটি ভাল ক্যামেরা এবং সৃজনশীলতাও প্রয়োজন।
সুতরাং, যদি আপনার ফটোগ্রাফির আবেগ এবং সরঞ্জাম থাকে, তাহলে আজই শুরু করুন এবং স্টক ফটো সাইটগুলিতে নিজের তোলা ছবি আপলোড করুন এবং একটি শালীন পরিমাণ অর্থ উপার্জন করুন।
টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে সম্পর্কে আরও কিছু কথা
প্রিয় পাঠক আপনি অনলাইনে যেকোন কাজ করুন না কেন ঐ কাজের বিষয়ে খুটিনাটি জানার জন্য লেগে থাকুন ধীরে ধীরে আপনি শিখতে থাকবেন এবং আপনার কাজের অভিজ্ঞতাও বাড়তে থাকবে।
আপনি যদি কোনো কাজই ঠিকভাবে না করে, কখনো ব্লগিং, কখনো ওয়েব ডিজাইনিং, কখনো ইউটিউবিং করে ঘুরে বেড়ান কখনোই আপনি সফল হতে পারবেন না।
কেননা আপনার লেখা কোন ব্লগ পোস্ট কিরকম রেংকিং করবে এটা আপনি পূর্বে থেকে বলতে পারবেন না।
এছাড়াও একটি ইউটিউব চ্যানেল টির কত নম্বর ভিডিওটি ভাইরাল হবে তাও আপনার জানা নেই।
তাই আপনি যেকোনো একটি ক্যাটাগরিতে নিজের কাজ শুরু করে দিন এবং কাজ করতে থাকুন লেগে থাকুন সাফল্য আসবেই ইনশাআল্লাহ।
সেরা পদ্ধতি অনলাইনে ইনকাম করার উপায় ২০২৩
উপরে উল্লেখিত পদ্ধতি সমূহের মধ্যে ব্লগিং করে টাকা আয় ও কনটেন্ট রাইটিং করে টাকা আয়ের পদ্ধতিটি আমার কাছে ভালো লেগেছে।
তবে ব্লগিং করে টাকা আয় করতে হলে আপনাকে প্রচুর পরিমাণ ধৈর্যধারণ করতে হবে।
কেননা একটি নতুন ব্লগ থেকে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে টাকা আয় করতে ন্যূনতম তিন থেকে ছয় মাস সময় লেগে যায়।
অনেক নতুন ব্লগারদের কাছে বিষয়টা অনেক বিরক্তিকর কিন্তু একটি ব্লগ থেকে একবার টাকা আজ শুরু হয়ে গেলে নিয়মিত ইউনিক কন্টেন্ট পাবলিস্ট করা হলে এক বছরের মধ্যেই ভালো পরিমাণ টাকা আয় করা যায়।
এছাড়াও কনটেন্ট রাইটিং করে আপনি খুব দ্রুত টাকা আয় করতে পারবেন।
ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেসগুলোতে আপনি গিফট তৈরি করে আপনার কনটেন্ট রাইটিং এর গিগ সেল করতে পারেন।
এছাড়াও বর্তমানে বাংলাদেশে বিভিন্ন ওয়েবসাইট গুলো তাদের ওয়েবসাইটে কনটেন্ট রাইটার হিসেবে বাংলাদেশ নিয়োগ দিচ্ছে।
তাছাড়া বাংলাদেশের বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা ম্যাগাজিন ও টিভি চ্যানেল নিউজ চ্যানেল গুলো প্রতিনিয়ত রাইটারদের কাছ থেকে কন্টেন্ট লিখাচ্ছে।
তবে কনটেন্ট রাইটার হতে হলে আপনাকে কি কি অনুসরণ করতে হবে আমরা কনটেন্ট রাইটার সেকশনে আলোচনা করেছি সেখান থেকে আপনি দেখে নিবেন।
রিং আইডি দিয়ে ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে
অনেকে বলেন বাংলাদেশের রিং আইডি নামক অ্যাপটি দিয়ে টাকা ইনকাম করার একটি উপায় রয়েছে, আমি বলছি এটি একটি স্ক্যাম।
তবে আপনি জেনে অত্যন্ত খুশি হবেন যে সম্প্রতি তাদের গোপন চক্রান্ত ফাঁস হয়েছে, তারা দেশের জনগণের অর্থ লোপাটের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে আসছিল এই রিং আইডি ব্যবহার করে।
মূলত তারা রিং আইডি একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে তা বিক্রি করছে গ্রাহকদের কাছে।
তারপর তারা গ্রাহকদের অ্যাড দেখার মত অপশন দিয়ে থাকে।
প্রতিদিন নিয়ম করে গ্রাহকদের নির্দিষ্ট পরিমাণ অ্যাডভিউ করার সুযোগ করে দেয়।
অ্যাড ভিউ করলেন প্রতিমাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ পেমেন্ট করা হয়।
আপনি কেন নিজের পকেটের টাকা খরচ করে অন্যের একাউন্টে অ্যাড ভিউ করবেন।
মূলত আমাদের দেশে কিছু প্রতারকচক্র প্রচারণার অংশ হিসেবে লোকেদের নিয়ে আসছে এবং নিজের স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে লোকের ক্ষতি করছে।
এ সকল অ্যাপে কাজ করে আপনি কখনই সফলকাম হতে পারবেন না।
তাই অন লাইন থেকে টাকা আয়ের জন্য আপনার উচিত কোনো একটি ভাল স্কিল সিখুন এবং ঐ স্কিলের উপরে ভিত্তি করে অনলাইনে বিভিন্ন কাজ করার চেষ্টা করুন।
নিজের পকেটের টাকা খরচ করে কখনই কোন অ্যাপস বা সাইডে কাজ পাওয়ার চেষ্টা করবেন না।
ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় বাংলাদেশে
দিনে দিনে ভিডিও প্লাটফরম খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে ইউটিউব।
আপনি যদি ইউটিউব ভিডিও করতে ভালবাসেন তবে আপনার উচিত একটি ইউটিউব চ্যানেল খোলা।
ইউটিউব থেকে টাকা আয় করার জন্য আপনাকে ধৈর্য ধারণ করতে হবে এবং সঠিক নিয়মে রেগুলার ভিডিও আপলোড করে যেতে হবে।
মনে রাখবেন আপনি যেই ক্যাটাগরিতে কাজ করুন না কেন আপনার টাকা আয়ের সম্ভাবনা রয়েছে।
শুধু আপনাকে ধৈর্য সহকারে কাজ করে যেতে হবে।
টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে app
এমন অনেক নতুন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী রয়েছেন যারা টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে app সম্পর্কে গুগোল করে থাকেন বা জানতে চান।
তবে আমি বলব যারা অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করতে চান তাদের জন্য এটি একটি সময় নষ্ট করা ছাড়া অন্য কিছুই নয়।
কেননা অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করা আপনি খুব বেশিদিন নিজেকে মোটিভেট করতে পারবেন না।
আপনার ইনকাম হবে খুবই নগণ্য এবং আপনি কোন ভবিষ্যতের জন্য তেমন কিছু শিখতে পারবেন না।
তাই নিজেকে স্কিলফুল করার জন্য আপনার অবশ্যই আমাদের দেখানো উপরোক্ত ক্যাটাগরিগুলো থেকে যে কোন একটি ক্যাটাগরি পছন্দ করে কাজ শুরু করে দেওয়া।
আরও পড়ুনঃ
৩০+ সেরা মনের স্বার্থপরতা নিয়ে উক্তি
ফুরাত নদী কোথায় অবস্থিত? ফুরাত নদীর সম্পর্কে সকল তথ্য জানুন
শ্রেণি সংখ্যা কাকে বলে? শ্রেণি সংখ্যা কি? ও এর ব্যাবহার কি?
অনলাইনে ইনকাম করার উপায় ২০২৩
সহজে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনার পছন্দের বিষয়ে ইউটিউব ভিডিও দেখা শুরু করুন এবং পর্যায়ক্রমে ধাপগুলো অনুসরণ করে কাজ শিখতে থাকুন।
ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে app সম্পর্কে আমারা ইতিমধ্যে আপনাদের সাথে আলোচনা করেছি। এই বিষয়ে আমাদের একটি পোস্ট অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করতে চান তবে ওই পোস্টটি পড়ুন।
প্রিয় পাঠক ইন্টারনেট থেকে টাকা আয়ের সহজ উপায় বলতে কিছু নেই। কোন ক্যাটাগরি আপনার কাছে সহজ মনে হলেও অন্য কারো কাছে কঠিন মনে হতে পারে। তাই আপনার যে ক্যাটাগরি ভালো লাগে এবং যে উপায়ে টাকা আয়ের সম্ভাবনা বেশি বলে মনে হচ্ছে ঐ বিষয়ে কাজ করা শুরু করুন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কাজ করে ইন্টারনেটে লোকেরা প্রচুর পরিমাণ অর্থ উপার্জন করছে চেষ্টা করলে আপনিও পারবেন।
টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে সম্পর্কে শেষ কথা
আশা করি আপনি টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশ ২০২৩ সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
এই সম্পর্কে আপনার আরও জানার থাকলে আমাদের কমেন্ট করে জানান।
অনলাইনে টাকা আয় করা অনেক সহজ হলেও অনেকেই সঠিক গাইডলাইনের অভাবে নিজের অনলাইন ক্যারিয়ার দাঁড় করতে পারেন না।
আপনি যদি ঠিক একই সমস্যায় ভুগে থাকেন তবে আপনাকে বলব আপনি যেকোনো একটি ক্যাটাগরিতে খুঁটিনাটি বিষয়ে জানুন তারপর কাজ শুরু করুন।
এমন কিছু ক্যাটাগরি রয়েছে যেগুলোতে আপনি খুব কম সময়ে সফলকাম হবেন।
আবার এমন কিছু ক্যাটাগরিতে রয়েছে যে গুলিতে আপনাকে সফলতা পেতে সময় লাগবে।
তাই সফলতার জন্য আপনি সঠিক ক্যাটাগরি এবং সঠিক দিক নির্দেশনা অনুসরণ করে চলুন।
অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় খুঁজতে গিয়ে কখনোই শর্টকাট পদ্ধতি অবলম্বন করবেন না।
অ্যাপস থেকে টাকা ইনকাম গেম খেলে টাকা ইনকাম এইসব বিষয়গুলি নিতান্তই সময় নষ্ট করা ছাড়া আর কিছুই নয়।
টেলিকম অফার মোবাইল ব্যাংকিং অফার, ঘরে বসে টাকা ইনকাম সংক্রান্ত বিষয়াদির সাথে ইন্টারনেট থেকে জ্ঞান অর্জন করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়ের সাইট এবং জয়েন করুন আমাদের ফেসবুক পেজ।
আরও পড়ুনঃ
অবাস্তব সংখ্যা কাকে বলে? অবাস্তব সংখ্যার ব্যবহার
জন্ম নিবন্ধন হারিয়ে গেলে করণীয় কি ?
ডিজিটাল টাচ ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এই পেজ ভিজিট করুন ।
ডিজিটাল টাচ সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে যোগাযোগ করুনঃ এই লিংকে।
অনলাইনে টাকা ইনকাম সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুনঃ www.digitaltuch.com সাইট ।