বৃত্ত কাকে বলে? বৃত্ত কাকে বলে for class 4 and all class বিবরণ

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now
Instagram Group Join Now

বৃত্ত কাকে বলে আপনি জানেন কি? আজকে পোষ্টের শেষে আমরা বৃত্ত কাকে বলে তা বর্ণনা করতে পারব।

একটি বৃত্তের কয়টি অংশ থাকে সে বিষয়ে ব্যাখ্যা করতে পারব। বৃত্তের বিভিন্ন অংশ চিত্রসহ বিশ্লেষণ করতে পারব।

বৃত্ত কাকে বলে?

বৃত্তের কেন্দ্র কাকে বলে
বৃত্তের কেন্দ্র কাকে বলে

একটি নির্দিষ্ট বিন্দুকে কেন্দ্র করে সবসময় সমান দূরত্ব বজায় রেখে অন্য আরেকটি বিন্দু তার চারদিকে একবার প্রদক্ষিণ করে এলে যে ক্ষেত্র তৈরি হয় তাকে বৃত্ত বলে।

আরেকভাবে বললে, একটি নির্দিষ্ট বিন্দুকে কেন্দ্র করে সবসময় সমান দূরত্ব বজায় রেখে যে বক্ররেখা প্রদক্ষিণ করে আসে তাকে বৃত্ত বলে।

আরও সুন্দরভাবে বৃত্ত কাকে বলে তা বর্ণনা করা যেতে পারে। একটি নির্দিষ্ট বিন্দুকে কেন্দ্র করে সবসময় সমান দূরত্ব বজায় রেখে অন্য আরেকটি বিন্দু নির্দিষ্ট বিন্দুটির চারদিকে একবার প্রদক্ষিণ করে এলে যে সুষম আবদ্ধ বক্রাকার ক্ষেত্র তৈরি হয় তাকে বৃত্ত বলে।

একই সমতলে অবস্থান করে একটি নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে সমান দূরত্ব বজায় রেখে সকল বিন্দুর মাধ্যমে গঠিত সুষম আবদ্ধ বক্রাকার চিত্রকে বৃত্ত বলে।

সমান দূরত্ব বলতে বুঝায়, যে সকল বিন্দু একটি নির্দিষ্ট বিন্দু হতে সমদুরত্বে বা একটি নির্দিষ্ট দুরত্বে অবস্থান করে।

অর্থাৎ, একটি নির্দিষ্ট বিন্দু হতে যেসকল বিন্দুর দুরত্ব একটি ধ্রূবক রাশি। নির্দিষ্ট যে বিন্দুটি রয়েছে তাকে বলা হয় বৃত্তের কেন্দ্র।

আর নির্দিষ্ট যে দুরত্ব রয়েছে তাকে বলা হয় বৃত্তের ব্যাসার্ধ। অর্থাৎ, নির্দিষ্ট বিন্দু বা কেন্দ্র থেকে বৃত্তের পরিধির উপর যে কোন একটি বিন্দুর দুরত্বকে বৃত্তের ব্যাসার্ধ বলে হয়।

বৃত্তের ব্যাসার্ধের দ্বিগুণকে বলা হয় বৃত্তের ব্যাস বলে।

বৃত্ত হচ্ছে একটি দ্বিমাত্রিক জ্যামিতির সুষম আবদ্ধ বক্রাকার চিত্র।

  • একই সরল রেখায় অবস্থান করে না এমন তিনটি বিন্দু দিয়ে একটি ও কেবল মাত্র একটি বৃত্তই আঁকা যায়।
  • একই সরল রেখায় অবস্থান করে এমন তিনটি বিন্দুর মধ্যে দিয়ে কোনো বৃত্ত আঁকা সম্ভব হবে না।
  • দুটি নির্দিষ্ট বিন্দু দিয়ে অনেকগুলো বৃত্ত আঁকা যায়।

আরও পড়ুনঃ

নক্ষত্র পতন কাকে বলে? নক্ষত্র পতন ও সৌরজগতের সম্পর্কে বর্ণনা

কোরআন থেকে ছেলেদের নাম । ছেলেদের আরবি নাম বাংলা উচ্চারণ অর্থসহ

বৃত্তের কেন্দ্র কাকে বলে?

যে নির্দিষ্ট বিন্দু থেকে বৃত্তের পরিধির উপর সকল বিন্দু গুলোর দুরত্ব সমান, ঐ নির্দিষ্ট টিকে বিন্দুকে বৃত্তের কেন্দ্র বলা হয়। একটি বৃত্তের শুধুমাত্র একটি কেন্দ্র থাকে।

তাই বৃত্তের কেন্দ্রটি হল একটি অনন্য বিন্দু। একের অধিক বৃত্তের কেন্দ্র একটি হতে পারে। অর্থাৎ, একটি কেন্দ্র দিয়ে একের অধিক বৃত্ত অংকন করা যায়।

কিন্তু একটি বৃত্তের একের অধিক কেন্দ্র থাকতে পারে না। বৃত্তের ব্যাসার্ধ হল বৃত্তের কেন্দ্রগামী একটি রেখাংশ। আবার অন্যদিকে, বৃত্তের ব্যাসও বৃত্তের কেন্দ্রগামী একটি রেখাংশ।

বৃত্তের ব্যাসার্ধ কাকে বলে?

বৃত্তের ব্যাসার্ধ কাকে বলে
বৃত্তের ব্যাসার্ধ কাকে বলে

কোন বৃত্তের কেন্দ্র থেকে পরিধি পর্যন্ত দূরত্বকে বলা হয় ব্যাসার্ধ। অরেকভাবে বললে, বৃত্তের কেন্দ্র হতে পরিধির উপর যে কোন বিন্দুর দূরত্বকে বৃত্তের ব্যাসার্ধ বলা হয়।

অর্থাৎ, বৃত্তের কেন্দ্র ও পরিধির উপরে যে কোন বিন্দুর সংযোজক রেখাংশ হলো বৃত্তের ব্যাসার্ধ। একটি বৃত্তে অনেক ব্যাসার্ধ আঁকা যায়।

সুতরাং, বৃত্তের ব্যাসার্ধ হলো ব্যাসের অর্ধেক।

∴ ব্যাসার্ধ = ব্যাস ÷ ২

এখানে বৃত্তের ব্যাসার্ধ = ব্যাস ÷ ২

বৃত্তের ব্যাস কাকে বলে?

বইয়ের ভাষায় বৃত্তের কেন্দ্রগামী যে জ্যা রয়েছে তাকে বৃত্তের ব্যাস বলে। অরেকভাবে বললে, বৃত্তের জ্যা যদি কেন্দ্রগামী হয় তাকে বৃত্তের ব্যাস বলে।

বৃত্তের কেন্দ্র দিয়ে যাওয়া  রেখাংশের প্রান্তবিন্দুদ্বয় বৃত্তের পরিধির উপর যদি অবস্থিত হয়, ঐ রেখাংশকে বৃত্তের ব্যাস বলে।

বৃত্তের কেন্দ্র বৃত্তের ব্যাসের মধ্যবিন্দু। আবার বৃত্তের ব্যাস বৃত্তের একটি জ্যা ও বটে। তবে এটি হল একটি বিশেষ জ্যা। বৃত্তের ব্যাস বা এই বিশেষ জ্যা এর বৃত্তের কেন্দ্র দিয়ে যায়। বৃত্তের ব্যাসই বড় জ্যা। একটি বৃত্তে অনেক ব্যাস আঁকা যায়।

আমরা জানি, বৃত্তের ব্যাস বৃত্তের ব্যাসার্ধর দ্বিগুণ।

∴ ব্যাস = ২ ⨯ ব্যাসার্ধ

বৃত্তের ব্যাস = ২ ⨯ ব্যাসার্ধ

বৃত্তের ক্ষেত্রফল কাকে বলে

মনে রাখবেন, বৃত্তের ব্যাসার্ধের বর্গকে π এর সাথে গুণ করলে ক্ষেত্রফল পাওয়া যায়। এখন প্রশ্ন হচ্ছে π কি?π হল বৃত্তের পরিধি ও ব্যাসের অনুপাত। একটি বৃত্তের ব্যাস যদি ৭ একক হয় তাহলে তার পরিধি হয় ২২ একক।

∴ বৃত্তের পরিধি : বৃত্তের ব্যাস = ২২ : ৭

অর্থাৎ, π = ২২৭।

একটি বৃত্তের ব্যাসার্ধ r একক হলে এর ক্ষেত্রফল πr2 বর্গ একক।

∴ বৃত্তের ক্ষেত্রফল = πr2 বর্গ একক।

বৃত্তের জ্যা কাকে বলে?

বৃত্তের জ্যা কাকে বলে
বৃত্তের জ্যা কাকে বলে

আমরা জানি, বৃত্তের পরিধির উপরে যেকোনো দুইটি বিন্দুর সংযোজক রেখাংশকে বৃত্তের জ্যা বলে। এরকম দুইটি বিন্দু যোগ করে অনেক রেখাংশ অঙ্কন করা যায়। তাই একটি বৃত্তের অনেক জ্যা থাকতে পারে।

যে বৃত্তের ব্যাস রয়েছে তাই হল হলো বৃত্তের বৃহত্তম জ্যা। আবার, বৃত্তের যে কোন জ্যা এর লম্ব সমদ্বিখণ্ডক কেন্দ্রগামী।

তাছাড়াও, যেকোনো বৃত্তের সমান সমান জ্যা কেন্দ্র হতে সমান দূরত্ব বজায় রাখে। বৃত্তের জ্যা এর অন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো বৃত্তের দুইটি জ্যা এর মধ্যে কেন্দ্রের নিকটতম জ্যা টি অপর জ্যা অপেক্ষা বড়।

  • বৃত্তের ব্যাসই হলো বৃত্তের বৃহত্তম জ্যা।
  • বৃত্তের যেকোনো জ্যা এর লম্ব দ্বিখণ্ডক কেন্দ্রগামী।
  • বৃত্তের সমান সমান জ্যা কেন্দ্র থেকে সমদূরবর্তী।
  • বৃত্তের দুইটি জ্যা এর মাঝে কেন্দ্রের নিকটতম জ্যা টি অপর জ্যা অপেক্ষা বড়।

আরও পড়ুনঃ

Garena Topup Center BD Bkash | গেরিনা টপ আপ সেন্টার বিডি বিকাশ

Fake NID Card Maker BD apk | নকল আইডি কার্ড তৈরি করতে চান কেন?

এসইও কি? | অন পেজ এসইও (SEO) কি? এসইও করার সঠিক নিয়ম জানুন

একটি বৃত্তের স্পর্শক কাকে বলে?

বৃত্তের স্পর্শক কাকে বলে
বৃত্তের স্পর্শক কাকে বলে

একটি সরলরেখা যদি একটি বৃত্তকে এক বা কেবল একটি মাত্র বিন্দুতে ছেদ করে তাহলে, ঐ সরলরেখাটিকে বৃত্তের স্পর্শক বলে।

অরেকভাবে বললে, একটি সরলরেখা ও একটি বৃত্ত যদি এক বা কেবল একটি বিন্দুতে ছেদ করে তাহলে সরলরেখাটিকে বৃত্তের স্পর্শক বলে।

এখন বৃত্তের একটি অন্য বিন্দুতে স্পর্শকারী, ব্যাসের উপর লম্ব সরলরেখাকে বৃত্তের স্পর্শক বলে। অতএব, বৃত্তের স্পর্শক বৃত্তের একটি একক বিন্দুতে স্পর্শ করে।

স্পর্শক সর্বসময় বৃত্তের ব্যাস বা ব্যাসার্ধের উপর লম্ব এবং বৃত্তের পরিধির উপর একটি মাত্র বিন্দু দিয়ে অতিক্রম করে থাকে।

যদিও বৃত্তের উপরস্থ কোনো বিন্দুতে বৃত্তে কেবলমাত্র একটি স্পর্শক আঁকা যায়। আবার, বৃত্তের বহিঃস্থ কোনো বিন্দু থেকে ঐ বৃত্তে সর্বোচ্চ দুইটি স্পর্শক আঁকা যাবে।

তাছাড়া, বৃত্তের কোনো বিন্দুতে অঙ্কিত স্পর্শক স্পর্শবিন্দুগামী ব্যাসার্ধের উপর লম্ব।

  • বৃত্তের বহি:স্থ যেকোনো বিন্দুতে শুধুমাত্র একটি স্পর্শক আঁকা যায়।
  • বৃত্তের যেকোনো বিন্দুতে অংকিত স্পর্শক স্পর্শবিন্দুগামী ব্যাসার্ধের উপর লম্ব।
  • বৃত্তের বহি:স্থ কোন বিন্দু থেকে ঐ বৃত্তের উপর ২ টি স্পর্শক টানা সম্ভব।

বৃত্তের পরিধি কাকে বলে?

একটি বৃত্তের কেন্দ্র থেকে সমান দূরত্ব বজায় রেখে কোন বিন্দুর চলার পথের যে দৈর্ঘ্য রয়েছে তাকে বৃত্তের পরিধি বলে।

বৃত্তের সীমান্ত বরাবর দৈর্ঘ্যকে বৃত্তের পরিধি বলা হয়। অতএব, বৃত্তের পরিধি বলতে বুজায় বৃত্তের পরিসীমা।

যদি বৃত্তের ব্যাস বা ব্যাসার্ধ জানা থাকলে পরিধি নির্ণয় করা যাবে। বৃত্তের ব্যাসকে π দ্বারা গুণ দিয়ে গুণ করলে পরিধি পাওয়া যায়। একটি বৃত্তের ব্যাসার্ধ r একক হলে এর পরিধি হবে 2πr একক।

∴ বৃত্তের পরিধি = 2πr একক।

বৃত্তের ছেদক রেখা কাকে বলে?

বৃত্তের ছেদক রেখা কাকে বলে
বৃত্তের ছেদক রেখা কাকে বলে

যে সরলরেখা কোন বৃত্তকে দুটি বিন্দুতে ছেদ করে থাকে তাকে বৃত্তের ছেদক রেখা বলা হয়। অতএব, একটি জ্যা কে দুইদিকে সীমাহীনভাবে বর্ধিত করা হলে ছেদক রেখা উৎপন্ন হয় যা বৃত্তকে দুটি বিন্দুতে ছেদ করে থাকে।

বৃত্তের চাপ কাকে বলে?

বৃত্তের পরিধির যেকোনো অংশকেই বৃত্তের চাপ বলা হয়। বৃত্তচাপের প্রান্তবিন্দুদ্বয় যদি কোন রেখাংশের প্রান্তবিন্দুদ্বয় হয়, তাহলে ঐ রেখাংশকে বৃত্তের জ্যা বলা হয়।

সুতরাং, বৃত্তের একই চাপের উপর দণ্ডায়মান বৃত্তস্থ কোণ কেন্দ্রস্থ কোণের অর্ধেক হয়। বিপরীতক্রমে, বৃত্তের একই চাপের উপর দণ্ডায়মান কেন্দ্রস্থ কোণ বৃত্তস্থ কোণের দ্বিগুণ। আবার, অর্ধবৃত্তস্থ কোণ এক সমকোণ বা ৯০°।

অর্ধ বৃত্তচাপ বা অর্ধবৃত্ত কাকে বলে

যে বৃত্তচাপের দৈর্ঘ্য পরিধির অর্ধেক তাকে অর্ধ বৃত্তচাপ বা অর্ধবৃত্ত বলে।

বৃত্তাংশ কাকে বলে

বৃত্তের একটি জ্যা ও একটি চাপ দ্বারা গঠিত অঞ্চলকে বৃত্তাংশ বলে।

বৃত্ত কলা কাকে বলে

বৃত্তের দুইটি ব্যাসার্ধ ও একটি চাপ দ্বারা গঠিত অঞ্চলকে বৃত্তকলা বা বৃত্তীয় ক্ষেত্র বলে।

আরও পড়ুনঃ

গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা

খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা মোট কতজন

বাংলা প্রতিবেদন লেখার নিয়ম

বৃত্ত কাকে বলে FAQS

বৃত্ত কাকে বলে?

একটি নির্দিষ্ট বিন্দুকে কেন্দ্র করে সবসময় সমান দূরত্ব বজায় রেখে অন্য আরেকটি বিন্দু তার চারদিকে একবার প্রদক্ষিণ করে এলে যে ক্ষেত্র তৈরি হয় তাকে বৃত্ত বলা হয়।

বৃত্তের পরিধি নির্ণয়ের সূত্র কি?

বৃত্তের ব্যাসার্ধ r একক হলে বৃত্তের পরিধি নির্ণয়ের সূত্র হবে 2πr একক যেখানে π একটি গ্রিক অক্ষর এবং π = ২২৭।
∴ বৃত্তের পরিধি = 2πr একক।

উপসংহার

আজকে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে বৃত্ত কাকে বলে এবং এ সংক্রান্ত সকল তথ্য আপনাদের প্রদান করেছে।

আপনাদের যদি তবুও কোন জায়গায় বুঝতে কিংবা কোনো প্রশ্ন বা মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করুন।

সব বিষয়ে নিত্য নতুন শিক্ষনীয় বিষয় পেতে নিয়মিত ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট। চোখ রাখুন আমাদের ফেসবুক পেজে।

আমরা আপনাদেরকে আপনাদের সুবিধার্থে  –

অনলাইন থেকে ঘরে বসে টাকা আয়

টেলিকম অফার, ইন্টারনেট অফার এবং ব্লগিং টিপস সহ নানান ধরনের গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলগুলো প্রদান করে থাকি।

জয়েন করুন আমাদের ফেসবুক পেজ। 

আরও পড়ুনঃ

ঘরে বসে মোবাইলে আয়

ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়

কমদামে মিনিট, ইন্টারনেট ও বান্ডেল অফার কিনতে ভিজিট করুনঃ এখানে ক্লিক করুন
ডিজিটাল টাচ ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এই পেজ ভিজিট করুন
ডিজিটাল টাচ সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে যোগাযোগ করুনঃ এই লিংকে
অনলাইনে টাকা ইনকাম সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুনঃ www.digitaltuch.com সাইট ।

আমি একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। বাংলা ভাষায় অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম, টেলিকম অফার এবং মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা সম্পর্কে সঠিক তথ্য প্রদানের জন্য এই ওয়েবসাইটটি তৈরি করা হয়েছে।