আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে আপনি জানেন কি, আমাদের দেশে আমাশয় খুবই পরিচিত একটি রোগের নাম। আমাশয় রোগটি সাধারণত অন্ত্রের সংক্রমণের প্রদাহজনিত রোগ। এই রোগে যেকোনো বয়সের যেকোন মানুষই আক্রান্ত হতে পারে। তবে আমার সয়বা পেট খারাপ রোগটি সাধারণত বর্ষাকালে বেশি সংক্রমণ ঘটায়। আর তাই সকলের সচেতনতা রাখা উচিত। আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা আপনার অবশ্যই ধারণার রাখা উচিত।
Home remedies for dysentery বা আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা খুবই সহজ, যদি আপনার কাছে প্রয়োজনীয় উপাদান থাকে।
সম্মানিত ভিজিটর বন্ধুরা আশা করি সকলে ভালো আছেন। আমাদের আজকের আর্টিকেলের বিষয়বস্তু আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে। আর্টিকেলের বিষয়বস্তুর সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পেতে হলে অবশ্যই শেষ পর্যন্ত আর্টিকেলটি পড়বেন ।
Content Summary
- 1 আমাশয় রোগ কি?
- 2 আমাশয় রোগ কত প্রকার – What are the types of dysentery?
- 3 আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা – Home remedies for dysentery
- 4 আমাশয় রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার – আমাশয় রোগীর খাবার তালিকা
- 5 পুদিনা পাতায় কমবে আমাশয়
- 6 রক্ত আমাশয় হলে কি খাওয়া উচিত
- 7 আমাশয় হলে কি খাবার খাওয়া যাবে
- 8 আমাশয় রোগের ঔষধ – আমাশয় রোগের ঔষধের নাম
- 9 আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে সচরাচর জিজ্ঞাসা
আমাশয় রোগ কি?
আমাশয় রোগটি হচ্ছে মূলত অন্ত্রের প্রদাহ জনিত রোগ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আমাশয় রোগটিকে ডায়রিয়ার দ্বারা চিহ্নিত করেছেন। আমাশয় রোগের প্রধান লক্ষণ হলো পাতলা জলযুক্ত পায়খানা। এটি হলে দিনে ৩ থেকে ৮ বারের মতো পাতলা পায়খানা হবে। এবং পায়খানা হওয়ার আগে পেটের তীব্র ব্যথা অনুভব হবে।
বাংলাদেশে বিভিন্ন কারণে আমাশয় রোগটি হয়ে থাকে। খাদ্যাভ্যাস ছাড়াও বিভিন্ন মৌসুমী সময়ে বাংলাদেশে আমাশয় রোগী হয়ে থাকে।
তাই আমাশয় রোগ হলে এই চিন্তার কারণ নেই, আমাশয় রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হবে এই ব্লগ পোষ্টের মাধ্যমে।
আমাশয় রোগ কত প্রকার – What are the types of dysentery?
আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জানার আগে জেনে নিন আমাশয় রোগের প্রকারভেদ সম্পর্কে। আমাশয় রোগটি সাধারণত দুই প্রকার, অ্যামিবিক আমাশয় এবং অন্যটি হচ্ছে ব্যাসিলারি আমাশয়।
১) অ্যামিবিক আমাশয়।
২) ব্যাসিলারি আমাশয়।
অ্যামিবিক আমাশয় কি? রোগের লক্ষণ
অ্যামিবিক আমাশয় সাধারণত দূষিত পানি কিংবা নেশা জাতীয় কোন দ্রব্য খাওয়ার ফলে হয়ে থাকে। এটি হলে পেটে প্রচন্ড ব্যথা, বমি বমি ভাব এবং বমি হতে পারে, রক্তমল, অতিরিক্ত ক্লান্তি অনুভব হতে পারে।
ব্যাসিলারি আমাশয় কি? রোগের লক্ষণ
ব্যাসিলারি আমাশয় হলে তার লক্ষণগুলি এক থেকে তিন দিনের মধ্য দেখা দিবে। এই আমাশয়ে আক্রান্ত ব্যক্তির ডায়রিয়ার মতো লক্ষণ দেখা দিতে পারে। যেমন মলত্যাগ করার সময় রক্ত, পেটে প্রচুর ব্যথা থাকতে পারে, অতিরিক্ত জ্বর, বমি বমি ভাব এবং বমি হতে পারে।
আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা – Home remedies for dysentery
শরীরে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের কারণে আমাশয় রোগটি হয়ে থাকে। এই ব্যাকটেরিয়া দেহে প্রবেশ করার অনেক ক্ষেত্র রয়েছে। অপরিষ্কার, দূষিত পরিবেশে বসবাস কিংবা দূষিত খাবার খাওয়া অথবা পানি পান করা ইত্যাদি থেকে আমাশয় রোগের ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করে।
কোন ব্যক্তি যদি আমাশয় রোগে সংক্রমিত হয় তাহলে সেই রোগীর অন্ত্রে বসবাস করে এরপর সংক্রমিত ব্যক্তির মলের মধ্য দিয়ে তা থেকে বের হয়ে যায়। যদি এই অনুজীবটি কখনো পানি বা খাবারের সংস্পর্শে আসে তখন তা দূষিত হয়ে যায়।
ডক্সিসাইক্লিন কিসের ঔষধ? | ডক্সিসাইক্লিন কিভাবে খেতে হয়
আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা – আমাশয় রোগের লক্ষণ
এখন পর্যন্ত আমাশয় রোগ কি? এবং আমাশয় রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এখন আপনারা জানবেন আমাশয় রোগের লক্ষণ কি কি?
আমাশয় রোগের লক্ষণ গুলো নিশ্চিত হয়ে তারপর রোগীকে আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা দিতে হবে। কাজেই আমাশয় রোগের লক্ষণগুলো সম্পর্কে ফোন ধারণা রাখা উচিত।
আমাশয় রোগের লক্ষণ গুলো নিম্নরুপ-
- পেটে প্রচন্ড ব্যথা।
- পেট ফুলে যাওয়া।
- ডায়রিয়ার মতো পাতলা পায়খানা।
- রক্তমল।
- পেট ফাঁপা।
- বমি বমি ভাব কিংবা বমি হওয়া।
- হঠাৎ করে প্রস্রাব কমে যাওয়া।
- গলা শুকিয়ে যাওয়া, ঘনঘন পানির পিপসা।
এই লক্ষণ গুলো যদি কোন রোগীর ক্ষেত্রে থাকে তাহলে অবশ্যই বুঝতে হবে তার আমাশয় হয়েছে। তাকে আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা হবে। যদি রোগীর অবস্থা তীব্রতর হয় তাহলে অবশ্যই সাথে সাথে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।
আরও পড়ুনঃ
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলা কোনটি
আমাশয় রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার – আমাশয় রোগীর খাবার তালিকা
আমাদের আজকের আলোচনার মূল বিষয় আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা। এখন আপনাদেরকে আমি বলতে যাচ্ছি আমার রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে।
আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জেনে নিন, যেখানে আপনি প্রাথমিক পর্যায়ে আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসায় যে সকল উপাদান গুলো ব্যবহার করতে পারেন সেই পদ্ধতিগুলি এবং সেগুলোর কিছু ক্ষুদ্র বর্ণনা দেয়ার চেষ্টা করেছি।
মনে রাখবেন যদি আমাশয় রোগীর প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে এই পদ্ধতি গুলো ব্যবহার করবেন, রোগীর অবস্থা গুরুতর হয় তার পূর্বেই তাকে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।
থানকুনি পাতায় আমাশয় সমাধান
আমাশয় এর রোগীকে পাতার রস নিয়মিত খুব তাড়াতাড়ি এই সমস্যা পরিত্রাণ পাবে। যদি কারো আমাশয় হয়ে থাকে তাহলে তাকে খালি পেটে একটানা সাত দিন এই থানকুনি পাতার রস খেতে হবে।
পুদিনা পাতায় কমবে আমাশয়
আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসায় পুদিনা পাতা খুবই উপকারী। পুদিনা পাতায় রয়েছে অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান হজম শক্তিকে বাড়াতে সাহায্য করে।তাই আমাশয় সমস্যা প্রশমনে পুদিনা পাতা পেস্ট করে তাতে লেবুর রস মিশিয়ে পান করলে উপকার পাওয়া যাবে।
আম জামের পাতায় আমাশয় দূর হবে
যাদের রক্ত আমাশয় রয়েছে তারা যদি জামির কচি পাতা রস করে তিন চামচ একটু গরম থেকে দুই বা তিনবার খায় তাহলে তার উন্নতি হবে। এছাড়াও সাধারণ আমাশয় রোগীর ক্ষেত্রে কাঁচা আম পাতা ও জাম পাতার রস গরম করে ২-৩ চামচ দিনের দুই- তিনবার খেলেই আমাশয় দূর হবে।
হলুদে আমাশয় দূর হবে
একটি গবেষণায় দেখা গেছে দিনে ৩০০-৪০০ মিলিগ্রাম খেলে যাদের আমাশয় সমস্যা রয়েছে তারা এই সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে পারে।
কুলেখাড়া কমাতে পারে আমাশয়
কুলেখাড়া পাতা ফেলে রস করে ছেকে খাওয়ার আগে একটু গরম করে ৪চা চামচের সাথে একটু মধু মিশিয়ে যদি দিনের দুই থেকে তিনবার খাওয়া হয় তাহলে আমাশয়ের রোগীরা আরাম পাবে।
আমড়া গাছের ছাল
যাদের রক্ত আমাশয় রয়েছে তারা যদি আমড়ার আঠা তিন থেকে চার গ্রাম আধা কাপ পানিতে ভিজিয়ে রেখে আমড়া গাছের ছাল এক চামচ মিশিয়ে সামান্য চিনি দিয়ে খায় তাহলে তার রক্ত আমাশয় বন্ধ হবে।
ডালিম গাছের ছাল
আমার স্যার বলে যদি ডালিম গাছের ছাল গরম পানিতে সিদ্ধ করে খায় তাহলে খুব কম সময়ের মধ্যেই সে আমাশয় সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারে।
গোল মরিচ আমাশয়ের ওষুধ
আমাশয় রোগীদের ক্ষেত্রে অনেক সময় পায়খানা ঠিকমতো হয় না কিন্তু মলত্যাগ করার সময় অনেক বেশি কষ্ট হয় এমতাবস্থায় যদি থেকে দের গ্রাম গোলমরিচ গুড়া করে সাথে খাওয়া হয় নিয়ম করে তাহলে দু একদিনের মধ্যেই আমাশয় চলে যাবে।
রক্ত আমাশয় হলে কি খাওয়া উচিত
যেহেতু আমাশয় শরীর থেকে প্রচুর পানি বের করে দেয় মলত্যাগ করার মাধ্যমে। তাই এই সময় শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশি। এই পানি শূন্যতা পূরণ করতে অবশ্যই প্রচুর পরিমাণে তরল জাতীয় বিশুদ্ধ খাবার খেতে হবে। যেমন ডাবের পানি, বিশুদ্ধ ঠান্ডা পানি, শরবত ফলের রস। যদি রোগীর অবস্থা বেশি জটিল হয়ে যায় তাহলে অবশ্যই নিয়ে নিকটবর্তী স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা নিতে হবে।
আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা হিসাবে আপনি একটা রোগীকে কি ধরনের খাবার পরিবেশন করবেন সেই সম্পর্ক আপনার সচেতন থাকতে হবে।
এখানে আমাশয় রোগী কি কি খেতে পারবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করলাম ভালোভাবে পড়ুন এবং আমার রোগীকে এই ধরনের খাবারগুলো দেওয়ার চেষ্টা করুন।
আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা দিতে হলে অবশ্যই রোগী কি কি খেতে পারবে তা জানতে হবে। আমাশয় রোগে কি খাবার খাওয়া যাবে তা দেখে নিন।
আরও পড়ুনঃ
ফাইজার কোন দেশের টিকা | ফাইজারের উপকারিতা ও কার্যকারিতা
আমাশয় হলে কি খাবার খাওয়া যাবে
যেহেতু আমাশয় হলে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণ মিনারেল বের হয়ে যায় তাই রোগীকে নরম ও মিনারেল জাতীয় খাবার বেশি খাওয়াতে হবে।
এছাড়াও আমাশয় রোগ হলে দ্রুতই দুর্বল হয়ে যায় রোগী তাই রোগীর স্বাস্থ্যের বিবেচনা করে কিছু এমন খাবার পরিষেবেশন করতে হবে যাতে সে কিছু পুষ্টিগুণ খুঁজে পায়।
চলুন দেখে নেয়া জাক আমাশয় হলে কি খাবার খাওয়া যাবে-
- নরম সাদা ভাত।
- সাদা রুটি।
- শুকনো মরিচ ছাড়া আলু ভর্তা।
- চর্বি ছাড়া মাংস।
- পেঁপের ঝোল।
- দই অথবা দুধ।
- ওটমিল।
- টাটকা সবজি।
- আলুর তরকারি।
- কলা।
- কমলার রস।
- ডালিম।
- আদা চা।
আমাশয় রোগে কি কি খাওয়া যাবেনা
আপনারা যদি এতক্ষণ পর্যন্ত আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কিত পোস্টটি পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাদের এ বিষয়গুলো জানা উচিত আমাশয় রোগ হলে কি কি খাবার খাওয়া যাবেনা।
আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে পরিপূর্ণ জানতে হলে অবশ্যই জেনে রাখুন আমার শরীর রোগীর কোন কোন খাবার খাওয়া নিষেধ।
- অতিরিক্ত মশলাদার খাবার।
- মরিচ যুক্ত অতিরিক্ত ঝাল খাবার।
- তেল চর্বি জাতীয় খাবার।
- অতিরিক্ত ভাজা খাবার।
- বেশি চিনি যুক্ত কিংবা কৃত্রিম মিষ্টি জাতীয় খাবার।
- হাই ফাইবার জাতীয় খাবার।
- ক্যাফাইন যুক্ত খাবার।
- অতিরিক্ত গরম কিংবা ঠান্ডা খাবার।
আমাশয় রোগের ঔষধ – আমাশয় রোগের ঔষধের নাম
প্রিয় পাঠক আমরা আপনাদের এই ব্লগ পোষ্টের মাধ্যমে আমার রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছি, সেই সাথে আমরা আপনাদের জানার চেষ্টা করেছি আমার সে রোগীকে কি কি খাবার দিতে হবে এবং কি কি খাবার দিবেন না।
আমাশয় রোগের ঔষধ কি এই সম্পর্কে আপনার আপনাদের জানাচ্ছি না, কেননা আপনাকে আপনার রোগের ধরন অনুযায়ী ঔষধ দিবে ডাক্তার।
তাই আপনি আপনার আমাশয় রোগের ক্ষেত্রে প্রথমে ঘরোয়া পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করুন এতে সুফল না মিললে দ্রুত অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন আমাশয় রোগের প্রতিকার পেতে।
আরও পড়ুনঃ
প্লে স্টোরে আপ্প ডাউনলোড করবেন কিভাবে
এইচএসসি রেজাল্ট ২০২৩ দেখার নিয়ম
আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে সচরাচর জিজ্ঞাসা
আমাশয় হলে ডিম খাওয়া যাবে, কেননা ডিম অন্ত্রের গতি কমাতে সাহায্য করে এবং সুস্থ করতে সাহায্য করে। তাই আমাশয় রোগের ক্ষেত্রে ডিম খাওয়া উপকারী।
অন্ত্রে ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ বা প্রদাহ থেকেও পায়ুপথে রক্তপাত হয়, তাই রক্ত আমাশয় হয়ে থাকে।
দুধ একটি তরল খাবার। দুধে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ।আমাশয় রোগীদের দুধ খাওয়া জরুরি। কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে দুধ যাতে অতিরিক্ত গরম কিংবা বেশি ঠান্ডা না হয়।
সাধারণ আমাশয় পর্যায়ে ঘরোয়া চিকিৎসার মাধ্যমে কে সুস্থ করার চেষ্টা করতে হবে। তবে রোগীর অবস্থা জটিল আকার ধারণ করলে অবশ্যই নিয়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। চিকিৎসক রোগীর অবস্থা অনুযায়ী ওষুধ খেতে দিবেন।
আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে শেষ কথা
প্রিয় ভিজিটর বন্ধুরা ইতিমধ্যেই আপনারা আমাদের আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ে আমাশয় রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত খুঁটিনাটি তথ্য জানতে পেরেছেন।
আমাদের আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনার সামান্য উপকারে আসে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে আমাদের ওয়েবসাইটটি শেয়ার করতে ভুলবেন না।
আমাশয় রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার সম্পর্কে আপনাদের যেকোনো মতামত জানাতে আমাদেরকে কমেন্ট করবেন।
আরও পড়ুনঃ
ফ্রি টাকা ইনকাম apps বিকাশে পেমেন্ট
এছাড়া ইন্টারনেট থেকে সঠিক তথ্য খুঁজে পেতে ডিজিটাল টাচ ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।
বিশ্লেষণ ভিত্তিক অনলাইন ইনকাম পদ্ধতি, বাংলাদেশের সকল Mobile Banking সেবা ও All SIM offer সম্পর্কিত ও শিক্ষামূলক তথ্য গুলো প্রকাশ করে থাকি।
তবে আসন্ন ভারতে চলমান ওয়ানডে ক্রিকেট বিশ্বকাপের 13তম আসরের সকল আপডেট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ জয়েন করুন।
আরো শিক্ষামূলক নতুন নতুন আর্টিকেল পেতে ওদের ওয়েবসাইট টি নিয়মিত ভিজিট করবেন।
ডিজিটাল টাচ ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এই পেজ ভিজিট করুন ।
ডিজিটাল টাচ সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে যোগাযোগ করুনঃ এই লিংকে।
অনলাইনে টাকা ইনকাম সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুনঃ www.digitaltuch.com সাইট ।