দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে আপনি জানেন কি? দাদ হলো এমন একটি রোগ যা শরীরের যে কোন স্থানে সাধারণত ক্ষত কিংবা ত্বকের ফুসকুড়ির মতো দেখা দেয়। এই দাদ রোগটি শরীরে যে কোন স্থানেই হতে পারে, তবে এটি রিং এর মত গোল আকৃতির হয়ে থাকে বেশিরভাগ সময়। এটি সাধারনত শরীরে ফাঙ্গাল ইনফেকশন থেকে হয়। শরীরের দাদের সংক্রমণ ঘটলে ক্ষতস্থানে অতিরিক্ত চুলকানি অনুভব হয়।
সময়মতো দাদ রোগটির চিকিৎসা না পেলে আক্রান্ত অংশে আস্তে আস্তে বড় হতে থাকে এবং শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে। তাই প্রাথমিক পর্যায়ে দাদ রোগের সুস্থতা লাভ করতে হলে দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে অবগত থাকা উচিত।
আজকে আর্টিকেলে আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে। আপনি যদি দাদ রোগে আক্রান্ত থাকেন তাহলে অবশ্যই জেনে রাখবেন দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা কিভাবে করবেন।
তাই আর দেরি না করে চলুন তুলে ধরার চেষ্টা করি দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসার বিস্তারিত আলোচনা।
Content Summary
- 1 দাদ রোগ কি (What is ringworm?)
- 2 দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা (Home Remedies for Shingles)
- 3 দাদ রোগ কেন হয়?
- 4 দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা কি (১০০% কার্যকর উপায়)
- 5 দাদ রোগের ঔষধ – দাদ রোগের চিকিৎসায়
- 6 দাদ চুলকানি দূর করার ক্রিম – দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম
- 7 জেনে নিন দাদ রোগ প্রতিরোধে করণীয় কি?
- 8 দাদ হলে কি খাওয়া নিষেধ
- 9 প্রশ্ন উত্তর পর্ব দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কিত
- 10 দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা নিয়ে শেষ কথা
দাদ রোগ কি (What is ringworm?)
দাদ হল ফাঙ্গাল ইনফেকশন এর কারনে সংক্রমিত হওয়া একটি রোগ, যা যে কোন বয়সের মানুষেরই হতে পারে। তবে এটি শরীরের নখ মাথায় বেশি আক্রমণ করে থাকে।
এটি মূলত একটি চর্মরোগ বা স্কিন ডিজাজ হিসেবে পরিচিত। এই রোগটির চিকিৎসা যথাসম্ভব করা না হলে এর ক্ষত ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে এবং শরীরের অনেক জায়গায় ছড়িয়ে পড়তে পারে।
দাদের ক্ষত সাধারণত রিং এর মত গোল আকৃতির হয় এবং চারদিক লালচে রং হয়, এটি হলে শরীরের তীব্র চুলকানি হয় যার কারনে দ্রুত চিকিৎসা না করানো হলে এই চুলকানি তীব্র আকার ধারণ করতে পারে।
দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা (Home Remedies for Shingles)
আপনি যদি ঘরে বসে দাঁত রোগের চিকিৎসা নিতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমে দাগ রোগ হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে।
দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা নিতে হলে প্রথমে অবশ্যই দাদ রোগের সাধারণ লক্ষণগুলো সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে।
আপনার দেহে যদি দাদ রোগের সংক্রমণ ঘটে তাহলে বেশ কিছু লক্ষণ দেখে আপনি নিশ্চিত হতে পারেন যে আপনি দাদ রোগে আক্রান্ত।
দাদ রোগের সাধারণ লক্ষণ
- আংটির মতো গোলাকৃতির ক্ষত।
- ক্ষতের চারপাশ লাল রঙের।
- তীব্র চুলকানি।
- ত্বক খসখসে হয়ে যাওয়া।
- যে স্থানে দাদের ক্ষত হয় সেখানে লোম থাকলে লোম পড়ে যাওয়া।
- মাথায় দাদ হলে চুল পড়ে যেতে পারে।
উপরোক্ত লক্ষণগুলো থেকে সহজেই বুঝতে পারবেন যে আপনার শরীরে দাদ রোগের আক্রমণ হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ
Broken Heart Bangla sad SMS 2023
টনসিল হলে কি কি খাওয়া যাবে না
দাদ রোগ কেন হয়?
দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎ সম্পর্কে জানার পূর্বে দাদ রোগটি কেন হয় তা জেনে নেওয়া জরুরী।
আমরা ইতোমধ্যেই জেনেছি দাদ হলো এমন একটি চর্ম জাতীয় রোগ যা ছত্রাক বা ফাঙ্গাল ইনফেকশনের কারণে শরীরের যেকোনো স্থানে হতে পারে।
এখন আমরা দাদ রোগের কিছু নির্দিষ্ট কারণ সম্পর্কে জানবো-
- দাদ রোগে আক্রান্ত কোন ব্যক্তি কিংবা প্রাণীর সংস্পর্শে থাকলে সেই ছত্রাক সুস্থ ব্যক্তির শরীরে স্থানান্তরিত হয়ে তাকে আক্রান্ত করতে পারে।
- যদি দাদে আক্রান্ত কোনো ব্যক্তি তার ব্যবহার্য জিনিসপত্র শেয়ার করে সেক্ষেত্রে সেই জিনিসপত্র থেকে দাদ রোগের ছত্রাক ছড়াতে পারে।
- বাড়িতে যদি কোন পোষা প্রাণী থাকে এবং তাদের শরীরে দাদ রোগের জীবাণু অবস্থান করে সেখান থেকে দাদের সংক্রমণ ঘটতে পারে।
- তবে আমাদের দেশে দাদ রোগটি বেশিরভাগ ছড়ায় ব্যবহৃত কাপড়চোপড় থেকে।
দাদ শরীরের কোন কোন স্থানে হতে পারে
দাদ এমন একটি রোগ যা যেকোনো বয়সের মানুষেরই হতে পারে। এই রোগের ক্ষেত্রে বয়সের কোন নির্দিষ্টতা নেই। এমনকি শরীরের যে কোন স্থানে এই রোগের সংক্রমণ ঘটতে পারে।
যেহেতু শরীরের বিভিন্ন স্থানে দাদ রোগটি হয়ে থাকে তাই এর নাম গুলো অনেকটা স্থানের নামের সাথে মিলিয়ে রাখা হয়।
আপনি আমাদের এখানে উল্লেখিত কিছু দাদ রোগের নাম শুনলে বুঝতে পারবেন যে এটি শরীরের কোন স্থানে হতে পারে এবং কিভাবে সংঘটিত হতে পারে।
তবে বেশিরভাগ দাদ রোগটি মানব শরীরের যেসব স্থানে হয়ে থাকে সেগুলো হলো;
- কুঁচকিতে দাদ।
- পায়ের পাতায় দাদ।
- নখে দাদ।
- মাথার তালুতে দাদ।
- দাড়িতে দাদ।
- হাতের তালুতে দাঁত।
- মুখে দাদ।
দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা কি (১০০% কার্যকর উপায়)
অনেকেই দাদ রোগে আক্রান্ত হলে দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চেয়ে থাকেন।
তাই এখন আপনাদেরকে জানাবো দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা কিভাবে করতে হবে, কিভাবে আপনি দাঁত থেকে চুরি করে মুক্তি পেতে পারেন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য নিম্নের পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করুন।
কর্পূর ব্যবহার
দাদ রোগের অন্যতম কারণ ফাঙ্গাল ইনফেকশন দূর করবে এই কর্পূর। শুধুমাত্র ফাঙ্গাস ইনফেকশন এ নয় দাদ হয়ে তা যেন শরীরের অন্যান্য স্থানে ছড়িয়ে পড়তে না পারে সেজন্য এটি ওষুধ হিসেবে কাজ করবে।
এলোভেরা বা ঘৃত কমল ব্যবহার
এলোভেরা এখন সবার বাড়িতেই থাকে। এটি দাদ রোগের ক্ষেত্রে অন্যতম একটি ঘরোয়া চিকিৎসা। যদি নিয়মিত দাদ সংক্রমিত স্থানে এই অ্যালোভেরা জেল লাগানো হয় তাহলে দাদ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
রসুন ব্যবহার
রসুনের উপকারিতা সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছু নেই, রসুন নানা ধরনের রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা প্রধান প্রধান হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
রসুন অন্যান্য রোগের মত দাদ রোগের ক্ষেত্রেও একটি মহা ঔষধ। যদি এক কোয়া রসুন ছেচে দাদের ওপরে নিয়ম করে লাগানো যায় তাহলে ফাঙ্গাল ইনফেকশন দূর হবে।
নারিকেল তেল ব্যবহার
শরীরের ফাংগাল ইনফেকশন দূরীকরণে নারকেল তেল একটি সাহায্যকারী ওষুধ হিসেবে কাজ করবে।
নারকেল তেলের অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল প্রপার্টিজ দাদের জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করবে। দাদ হলে যদি জ্বালাপোড়া কিংবা চুলকানি হয় তা নারকেল তেল ব্যবহারে কমবে।
নিম পাতা ব্যবহার
নিম পাতার গুন সম্পর্কে কে না জানে। তবে নিমপাতা যে দাদের ক্ষেত্রেও খুব উপকারী সেটা কি আপনি জানেন।
যদি নিয়ম করে নিমপাতা বেটে প্রতিদিন দাদ যে জায়গায় হয়েছে ওই স্থানের উপর লাগানো হয় তাহলে এই সমস্যা থেকে খুব তাড়াতাড়ি আপনি মুক্তি পাবেন।
করলা পাতা ব্যবহার
দাদ রোগীর ঘরোয়া চিকিৎসায় করলা পাতা অনেক কাজে আসবে। আপনি নিয়মিত করল্লা পাতা বেটে দাঁত সংক্রমিত স্থানে লাগালে কয়েকদিনের মধ্যেই ফাংগাল ইনফেকশন দূর হবে।
অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার ব্যবহার
সম্প্রতি অনেক গবেষণায় জানা গেছে অ্যাপেল সেডার ভিনেগার ফাংগাস ছত্রাকের বিরুদ্ধে লড়াই করে।
তাই যদি আপনি দাদ এর সংক্রমণে আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে দিনে তিন থেকে পাঁচ বার একটি পরিষ্কার কটনে অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার চুবিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগাতে পারেন যতদিন না ক্ষত ঠিক হয়।
হলুদ বাটা ব্যবহার
হলুদ বেটে বা পেস্ট করে তাতে সামান্য পানি মিশিয়ে দাদ আক্রান্ত স্থানে প্রতিদিন গোসলের আগে নিয়মিত লাগাবেন। এটি অ্যান্টিসেপটিক এবং এন্টিফাঙ্গাল গুণের সমৃদ্ধ যার কারণে তাদের ব্যাকটেরিয়াকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম।
টি ট্রি ওয়েল ব্যবহার
টি ট্রি অয়েল দাদ এর ক্ষত সারাতে আরও একটি ভালো ওষুধ, এটিতেও রয়েছে ফাঙ্গাস বিরোধী এন্টিসেপটিক উপাদান যা দাদ জীবাণু থেকে আপনাকে মুক্তি দিবে।
একটু তুলা নিয়ে তা টি ট্রি অয়েলের ডুবিয়ে ক্ষতস্থানে লাগাবেন।
পুদিনা পাতার ব্যবহার
পুদিনা পাতা পেস্ট করে লেবুর রস মিশিয়ে দাঁত সংক্রমিত স্থান গুলোতে ভালো করে নিয়মিত লাগালে ফাংগাল ইনফেকশন থেকে মুক্তি পাবেন।
আরও পড়ুনঃ
প্রতিদিন ১ কেজি করে দ্রুত ওজন কমানোর উপায়
ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায় 2023
কোন জায়গায় গেলে মানসিক শান্তি পাওয়া যায়?
দাদ রোগের ঔষধ – দাদ রোগের চিকিৎসায়
দাদ রোগ নিরাময়ে যদি ঘরোয়া টোটকা গুলো কাজে না লাগে তাহলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একজন রেজিস্টার্ড ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হবে।
ক্ষেত্রে আপনি দাদ রোগ থেকে প্রতিকার পেতে একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এই রোগের ভালো চিকিৎসা করতে পারেন। তবে প্রাথমিকভাবে এই রোগ নিরাময়ে কিছু ক্রিম ব্যবহার করা হয়।
দাদ চুলকানি দূর করার ক্রিম – দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম
বরতমানে দাদ রোগের নিরাময়ে বাজারে বিভিন্ন ধরনের ক্রিম বা মলম পাওয়া যায়, যেমন Sanofi Aventis কোম্পানির পেভিসন মলমটি দাদ ক্ষত সারাতে খুবই কার্যকারী।
এছাড়াও Gacogema, Terbenfine এর xfin ক্রিম দাদ রোগের ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয় আপনি এই মলম গুলি নিয়মিত লাগালে দাদ রোগ ভালো হয়।
দাদ রোগের প্রতিকারের করণীয়
দাদ রোগ প্রতিকার করার জন্য ঘরোয়া ভাবে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে এবং দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা অনুসরণ করে যদি আপনি নিরাময় করতে না পারেন তাহলে দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হন।
কেননা এটি এমন একটি রোগ ঘরের এক সদস্য থেকে অন্য সদস্যদের মধ্যে দ্রুত ছড়ায়।
দাদ রোগের প্রতিকার করতে যা যা করবেন
- পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা।
- দাদ সংক্রমিত স্থানে ক্ষতটি নিয়মিত আলতো হাতে পরিষ্কার করা।
- যথাসম্ভব দাদ সংক্রমিত স্থানটিকে শুকনো রাখা।
- ঢিলা ঢালা জামা কাপড় পরা।
- যথা সম্ভব চুলকানি এড়িয়ে চলা।
- নিজের ব্যবহার্য জিনিসপত্র অন্যের সাথে শেয়ার না করা।
- হাত সব সময় ভালোভাবে ধুয়ে রাখা।
দাদ রোগ প্রতিরোধে করণীয়
কিভাবে দাদ রোগটি প্রতিরোধ করবেন তার জন্য, দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসায় অবশ্যই জেনে রাখা উচিত।
জেনে নিন দাদ রোগ প্রতিরোধে করণীয় কি?
অবশ্যই আপনার থাকার জায়গা মানে আশেপাশের পরিবেশকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা এবং নিজে পরিষ্কার থাকা।
দাদ আক্রান্ত পোষা প্রাণীর সংস্পর্শে কম যাওয়া, যদি না গিয়ে বেঁচে থাকা সম্ভব হয় তবে তাই করবেন।
নিজের ব্যবহার্য জিনিসপত্র অন্যের সাথে ভাগ না করা (বিশেষ করে পরিধেয় জামা কাপড়)।
নিজের ব্যবহার যে জিনিসপত্র সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা, প্রয়োজনে গরম পানি দিয়ে নিজ ব্যবহৃত আসবাবপত্র ধৌত করা।
দাদ হলে কি খাওয়া নিষেধ
ইতিমধ্যে এই নিবন্ধে আমরা আপনাদের দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছি। তবে আপনাদের পুরাতন দাদ এর চিকিৎসা এবং দাদ রোগ থেকে চির মুক্তি পেতে আপনাকে কিছু নিয়ম অবশ্যই মানতে হবে।
সেই সাথে দাদ হলে কি খাওয়া নিষেধ এই সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে, দাদ হলে বিশেষ কোন খাবার খাওয়া নিষেধ করা হয়নি, তবে দাঁত রোগীর যদি কোন খাবারে এলার্জি থাকে অর্থাৎ তার শরীরে চুলকানি হয় তাহলে সেই সকল খাবার থেকে তাকে বিরত থাকতে হবে।
তবে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যাদের অ্যালার্জি সমস্যা তাদের ক্ষেত্রেই দাদ রোগের প্রকোপ বেশি লক্ষ্য করা যায়।
তাই আপনাকেই খুঁজে বের করতে হবে আপনার কোন খাবার খেলে এলার্জি বাড়ে, একেক ধরনের একেকজনের এলার্জি সমস্যা দেখা দেয়।
তবে ডাক্তাররা যে সকল খাবার গুলো এলার্জি রোগীদের খেতে মানা করেন সেগুলি হচ্ছে গরুর মাংস, চিংড়ি মাছ, মাটির নিচের সবজি ইত্যাদি।
আরও পড়ুনঃ
নেসকো প্রিপেইড মিটার ব্যালেন্স চেক করার উপায়?
নেসকো প্রিপেইড মিটার রিচার্জ করার উপায়
প্রশ্ন উত্তর পর্ব দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কিত
দাদ একটি সংক্রমক চর্মরোগ যা ছত্রাক বা ফাঙ্গাল ইনফেকশন জনিত কারণে হয়ে থাকে। দাদ এর জন্য দায়ী হল এই ফাঙ্গাল ইনফেকশন।
দাদ এর ঘরোয়া চিকিৎসায় যদি কোন ফলাফল না পাওয়া যায় তাহলে কোন ভাল চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে গিয়ে চিকিৎসা নেওয়া উচিত।
ইট্রাকোনাজল দাদ এর সর্বোত্তম চিকিৎসার পর এটি কমাতে প্রায় এক থেকে চার সপ্তাহ সময় লাগে।
দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা নিয়ে শেষ কথা
প্রিয় ভিজিটের বন্ধুরা ইতিমধ্যেই আপনারা আমাদের আর্টিকেলটির সম্পূর্ণ পড়ে দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত খুঁটিনাটি তথ্য আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
আমাদের আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
দাদ রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে কিছু জানতে চাইলে আমাদের কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
আরও পড়ুনঃ
ফ্রি টাকা ইনকাম apps বিকাশে পেমেন্ট
ইন্টারনেট থেকে সঠিক তথ্য খুঁজে পেতে ডিজিটাল টাচ ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন, কেননা আমরা আমাদের ব্লগে নিয়মিত সঠিক তথ্য প্রদান করে থাকি আপনাদের জন্য।
অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার পদ্ধতি, মোবাইল ব্যাংকিং সেবা ও টেলিকম অফার সম্পর্কিত ও শিক্ষামূলক তথ্য গুলো প্রকাশ করে থাকি, নিয়মিত জানতে ভিজিট করুন আমাদের ব্লগটি।
আপনার যদি কোন বিষয়ে জানার আগ্রহ থাকে তাহলে অবশ্যই একটি কমেন্টের মাধ্যমে এ বিষয়ে আপনি আপডেট পেতে চান তা আমাদের জানান।
এবং জয়েন করুন আমাদের ফেসবুক পেজ।
ডিজিটাল টাচ ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এই পেজ ভিজিট করুন ।
ডিজিটাল টাচ সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে যোগাযোগ করুনঃ এই লিংকে।
অনলাইনে টাকা ইনকাম সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুনঃ www.digitaltuch.com সাইট ।