কি কি সমস্যা থাকলে সেনাবাহিনীর চাকরি হয় না আপনি জানেন কি? আপনি নিজে যদি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চাকরি বিষয়ে জানতে চান তবে আপনাকে স্বাগতম আমাদের এই পোস্টে। বর্তমান ডিজিটাল যুগে মানুষ যে কোন কাজ বা চাকরি বিষয়ে তথ্য জেনে নিতে পারে অনলাইন থেকে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে দেশের সরকার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চাকরির ক্ষেত্রে পূর্বের যে কোন সময়ের তুলনার বেশি সতর্ক আবস্থানে রয়েছে।
সেনা কর্মকর্তা হিসেবে সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়ার স্বপ্ন যাঁদের, তাঁদের জন্য গুরুত্ব পূর্ণ কিছু পরামর্শ রয়েছে এখানে।
যারা দেশের সেবায় নিয়োজিত হয়ে, দেশের স্বার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে চান, তাদের জন্য কিছু দরকারি তথ্য জানা জরুরী।
দেশের স্বার্বভৌমত্ব রক্ষার পাশাপাশি সচ্ছল জীবন ও আকর্ষণীয় সুযোগ-সুবিধা পেতে পারেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে আত্ম নিয়োগ করে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সৈনিক পদে চাকরি পেতে হলে বা পাওয়ার ক্ষেত্রে প্রথমেই যে কাজটি করণীয় হিসেবে থাকবে সেটা হচ্ছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সৈনিক পদে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্বন্ধে বিস্তারিত সকল তথ্য জানা।
আপনি যখন জানবেন সেনাবাহিনীর মাঠে কি কি কাগজ লাগে। সেই সাথে সেনাবাহিনীর চাকরি পেতে নূনতম যোগ্যতার পাশাপাশি অন্যান্য কি যোগ্যতা গুলো থাকতে হবে।
ডিজিটাল মার্কেটিং কি | ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শিখব এবং ক্যারিয়ার গড়ব
এছাড়াও ধূমপান করলে কি সেনাবাহিনী থেকে বাদ দিয়ে দেয়া হয় বা কি কি সমস্যা থাকলে সেনাবাহিনীর চাকরি হয় না তা আপনার জানা দরকার।
Content Summary
- 1 কি কি সমস্যা থাকলে সেনাবাহিনীর চাকরি হয় না?
- 2 কি কি সমস্যা থাকলে সেনাবাহিনীর চাকরি হয় না
- 3 কি কি সমস্যা থাকলে সেনাবাহিনীর চাকরি হয় না
- 4 উচ্চতা ও তা অনুযায়ী ওজন
- 5 কাটা দাগ থাকা
- 6 চর্মরোগ
- 7 চোখ
- 8 দাঁত
- 9 ঠোটকাটা ও কানকাটা
- 10 অতিরিক্ত ধূমপান
- 11 কান
- 12 ভার্জিন না হওয়া – কি কি সমস্যা থাকলে সেনাবাহিনীর চাকরি হয় না
- 13 অতিরিক্ত তোতলা
- 14 নাক এর সমস্যা
- 15 পা বা ফ্ল্যাট ফিট
- 16 হাত ঘামা
- 17 পাইলস ও হার্নিয়া
- 18 কি কি সমস্যা থাকলে সেনাবাহিনীর চাকরি হয় না FAQS
কি কি সমস্যা থাকলে সেনাবাহিনীর চাকরি হয় না?
এই বিষয়গুলো আপনি যখন জানতে পারবেন তখন কিন্তু আপনার প্রস্তুতি একধাপ এগিয়ে থাকবে অন্যদের তুলনায়।
আপনি যতদিন না পযর্ন্ত জানতে পারবেন আপনার মধ্যে কি কি সমস্যা আছে, ততদিন আপনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে যতবারই দাড়ায় না কেন আপনার চাকরিটি হবে না।
সেক্ষেত্রে যদি আপনি চাকরি পেতে চান অবশ্যই আপনার সেই সমস্যা গুলো ঠিক করে তারপরে মাঠে যাবেন।
তো আজকের আর্টিকেলে আমরা জানাবো :
- কি কি সমস্যা থাকলে সেনাবাহিনীর চাকরি হয় না,
- মাঠে কি কি করানো হয়,
- সেনাবাহিনীতে চাকরি পেতে হলে একজন প্রার্থীর কি কি করতে হবে।
কি কি সমস্যা থাকলে সেনাবাহিনীর চাকরি হয় না
- ওজন ও উচ্চতা চোঁখ কান নাক ও এর ভেতরের সাইনাস।
- পলিপাস বা নাকের ভেতরে বারতি মাংস আছে কি না।
- নক নি ( দুই হাটুর মাঝের মাংসপেশি।
- ফ্ল্যাট ফিট।
- বুকের সংকোচন ও প্রসারন
- মুখে অতিরিক্ত দাঁত থাকা
- পাইলস ইত্যাদি।
আরও পড়ুনঃ
এখন,আমরা উপরে উল্লিখিত বিষয়গুলো এক এক করে বিস্তারিত আলোচনা করবো ও কিভাবে একজন ক্যান্ডিডেট বা সেনাবাহিনী পদে যোগ্য হিসাবে নিজেকে গরে তোলা যায়।
কি কি সমস্যা থাকলে সেনাবাহিনীর চাকরি হয় না
নিজেকে উল্লেখিত বিষয়গুলোতে শারীরিক সক্ষমতা বাড়াতে পারে তাও আলোচনা করবো।
উচ্চতা ও তা অনুযায়ী ওজন
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে হলে উচ্চতা কমপক্ষে 5 ফিট 6 ইঞ্চি থাকতে হব, আর মেয়েদের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে ৫ফিট ২ইঞ্চি উচ্চতা বাধ্যতামূলক।
উচ্চতা অনুযায়ী আপনার ওজন অতিরিক্ত কম অথবা অতিরিক্ত বেশি থাকা জাবেনা।
কাটা দাগ থাকা
মাথায় বড় ও গভীর কাটা দাগ থাকলে অনেক সময় স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অযোগ্য ঘোষণা করা হয়।
কারণ মাথায় এ ধরনের বড় ও গভীর কাটা দাগ থাকলে এহেন আঘাতের কারণে মাথার ভেতরে কোনো স্থায়ী ক্ষতি হয়েছে কি না , তা নিরূপণ করা দুষ্কর।
আপনার মাথায় টাক পড়া থাকে তাহলেও আপনি বাদ পড়ে যাবেন। মুখে অতিরিক্ত দাঁত থাকা,
এই বিষয়টি সাধারণত প্রাথমিক মেডিকেলে ধরা হয় না তবে ফাইনাল মেডিকেলে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে দেখা হয়।
ত্বকে বা শরীরের চামড়ায় ফাটা দাগ জনিত সমস্যা বা স্ট্রেচ মার্কের সমস্যায় অনেকেই ভুগে থাকেন
এবং শরীরের ত্বকের বিভিন্ন অংশে এই ফাটা দাগ গুলো দেখা যায়। অনেকের মতে এই সমস্যা বাড়তি ওজনের জন্য হয়।
শরীরের আয়তন যখন বেড়ে যায়, ত্বক তখন স্ট্রেচ করে বাড়তি আয়তনকে ঢাকতে। ফলে তৈরি হয় এই দাগ। এটি ত্বকের উপরে দৃশ্যমান লাইনের মত দেখা দেয়।
শরীরের বিভিন্ন অংশে যেমন- পেটের প্রাচীর, কোমর, হাত, ঘাড়, হাটুর পেছনে, উরু এমনকি বুকেও দেখা যায়। সেই ক্ষেত্রে আপনি বাদ পড়তে পারেন।
চর্মরোগ
স্বাস্থ্য পরীক্ষার শুরুতেই যদি কোনো প্রার্থীর শরীরে ঘা , খোসপাঁচড়া , চুলকানি ,ছুলি , শ্বেতিরোগ , কুষ্ঠ অথবা অন্য কোনো চর্মরোগ চোখে পড়ে , তবে তা প্রার্থীর বাদ পড়ার কারণ হতে পারে।
চোখ
কালার ব্লাইন্ড অথবা আপনার দৃষ্টি শক্তির কোন সমস্যা থাকলে আপনি বাদপড়বেন।
দাঁত
দাঁতভাঙ্গা অথবা দাঁত নেই বা দাঁতের যে কোন প্রকার সমস্যা থাকলে ডাক্তার কর্তৃক অযোগ্য মনে করলে বাদ দেয়া হবে।
ঠোটকাটা ও কানকাটা
কারও কারও জন্মগতভাবে ওপরের বা নিচের ঠোট কাটা থাকে , আবার কারও জন্মগতভাবে বা দুর্ঘটনাবশত কান কাটা থাকে । এ ধরনের প্রার্থীকে সাধারণত স্বাস্থ্যগতভাবে উপযুক্ত বিবেচনা করা হয় না।
অতিরিক্ত ধূমপান
যারা অতিরিক্ত ধূমপান করেন তারাও ওখান থেকে বাদ পড়ে যাবেন। এখন প্রশ্ন আসতে পারে আমি কি কি পরিমান ধুমপান করি সেটা তারা কিভাবে বুঝবে?
এর উওর হলো : যারা ধুমপান করে না তাদের বুকের মাপ যদি হয় ৩০ তাহলে প্রসারিত অবস্থায় হবে ন্যূনতম ৩২ । কিন্তু যারা রেগুলার ধূমপান করে তাদের ক্ষেত্রে ২ ইঞ্চি বাড়বে না।
কান
সাধারণত কানে আপনার কোন সমস্যা আছে কি না তা দেখবেন।
মূলত কান এর পর্দা ঠিক আছে কি না।
ভার্জিন না হওয়া – কি কি সমস্যা থাকলে সেনাবাহিনীর চাকরি হয় না
যেকোনো প্রকার যৌনরোগে আক্রান্ত প্রার্থীকে ডিফেন্স স্বাস্থ্য পরীক্ষায় বাদ দেওয়া হয়।
অনেকের দেখা যায় অবিবাহিত কিন্তু ভার্জিন নয়।
এসব কারণেও বাদ পড়ে যাবেন। এর পাশাপাশি আপনার গোপনাঙ্গ যদি বড় কোন সমস্যা থাকে। যেমন : অণ্ডকোষ ছোট বা বড় হলে, অতিরক্ত হস্তমৈথূন করলে ইত্যাদি।
এইসব কারণে অবশ্যই আপনি বাতিল হয়ে যাবেন।
অতিরিক্ত তোতলা
আপনি কথায় কথায় যদি আটকে যান বা তোতলান তাহলেও আপনি বাদ পড়ে যাবেন।
নাক এর সমস্যা
নাকে খুব কম মানুষেরই সমস্যা থেকে থাকে।যে সকল সমস্যা সাধারণত হয়ে থাকে তা হচ্ছে নাকের ভেতর বারতি মাংস থাকা যা পলিপাস নামে জানা হয়ে থাকে অথবা নাকের হাড় বাঁকা থাকলে আপনি বাদ পড়ে যাবেন।
আরও পড়ুনঃ
বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে
সব মেঘ থেকে বৃষ্টি হয় না কেন আপনি জানেন কি
পা বা ফ্ল্যাট ফিট
দুই হাটু একসাথে মিশে যাওয়াঃ সোজা হয়ে দাঁড়ানোর পর আপনার দুই পায়ের গোড়ালি এক জায়গায় করলে এমতাবস্থায় যদি দুই হাটু এর মাঝে ফাঁকা না থাকে সেক্ষেত্রে আপনাকে বাদ দেওয়া হবে।
দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকার ফলে অথবা দৌড়াদৌড়ি করলে কারও কারও পায়ের হাঁটুর পেছনের অংশে রগ ফুলে ওঠে ।
কারও কারও ক্ষেত্রে এই সমস্যা বেশ প্রকট এবং এর ফলে তাদের দাড়িয়ে থাকতে বা দৌড়াদৌড়িতে সমস্যা হয়। সেই ক্ষেত্রে আপনি বাদ পড়ে জাবেন।
আমাদের সবারই পায়ের তালুর মাঝে একটা হাল্কা কার্ভ অংশ আছে। তবে অনেকেরই এটি থাকে না এটি জন্মগতভাবে হয়ে থাকে এর ডাক্তারি চিকিৎসা আমার জানা মতে এখনো নেই।
এটি থাকলে ডিফেন্স ক্যান্ডিডেটকে বাদ দেয়া হয়ে থাকে ,
কারন এই কার্ভ না থাকলে ক্যাডেট বা কোন ডিফেন্স সদস্য বেশি দূর দৌড়াতে পারে না ।
তবে সবসময় ventilator shoes (2/3মাস ) ব্যাবহার করা। এটি করলে সমস্যা সমাধান হবে।
হাত ঘামা
নার্ভাস হলে অনেকেরই হাত ঘামে , আত্মবিশ্বাসহীনতার কারণেও এমন হয়। এমন হাত ঘামা স্বাভাবিক। কিন্তু কারও কারও হাত এত বেশি ঘামে যে পরীক্ষার খাতা ভিজে যায়। এটা এক ধরনের অসুখ। যার কারনে আপনি বাদপড়তে পারেন।
পাইলস ও হার্নিয়া
মেয়েদের কি কি সমস্যা থাকলে সেনাবাহিনীর চাকরি হয় না
এই দুটির যে কোন একটি থাকলেই আপনার উচিত যত দ্রুত সম্ভব এর যথাযথ চিকিৎসা নেয়া ও তা সারিয়ে তোলা।
কারন কারো এই দুটি থাকলে তারা ফাইনাল মেডিকেল থেকেতো বাদ যাবেনই এমনকি প্রাথমিক মেডিকেল থেকেও বাদ যেতে পারেন।
প্রার্থী নিজে যদি রাষ্ট্রদ্রোহী কোন কাজে জড়িত ছিল বা জড়িত থাকলে বাদ দেয়া হয়।
এছাড়া যদি আপনার শরীরে বড় কোন অপারেশন হয়ে থাকেন যেমন :
হার্ট,কিডনি,পাকস্থলী, ফুসফুসের কোন বড় ধরনের সমস্যা বা অপারেশন হয়ে থাকে তাহলেও আপনি বাদ যেতে পারেন।
উপরে উল্লেখিত সমস্যা গুলো থাকলে আপনার উচিত হবে তা সমাধান করা এবং যদি তা না থাকে তাহলে আপনার উচিত হবে
- নিয়মিত হাটা
- পরিমিতভাবে খাবার গ্রহন করা
- সাতার কাটা
- পুশ আপ দেয়া
- হাল্কা পাতলা শারিরীক ব্যায়াম করা ও নিজের সুস্থতা বজায় রাখা।
লিখিত পরীক্ষায় ও ভাইবা পরীক্ষায় ন্যূনতম পাস নম্বর না পেলে বা যথেষ্ট ভালো নম্বর না পেলে।
অন্যান্য শারীরিক যোগ্যতা থাকলেও সবকিছু মিলিয়ে যারা বেশি নম্বর পাবে এবং ঐদিন যতগুলো লোকের ভ্যাকেন্সি থাকবে তত গুলো প্রার্থীকেই নিয়োগ দেয়া হবে।
এই বিবেচনায় অনেক প্রার্থী মেডিকেল ফিট হওয়ার পরেও পরীক্ষায় কম নম্বর পাওয়ার কারণে বাদ হয়ে যায়,
এছাড়াও অনেক সময় একদিনে অধিক সংখ্যক ফিট লোক হওয়ার কারণে সবথেকে বেশি ফিট যারা তাদেরকে নিয়োগ দেওয়া হয়।
আরও পড়ুনঃ
জাতীয় পরিচয় পত্র অনুসন্ধান | জাতীয় পরিচয় পত্র অনলাইনে চেক করার পদ্ধতি
নবীন বরণ অনুষ্ঠানের স্বাগত বক্তব্য কিভাবে দিবেন । সঠিক নিয়ম জানুন
কি কি সমস্যা থাকলে সেনাবাহিনীর চাকরি হয় না FAQS
বর্তমানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে চাকরি হওয়ার অনেক গুলি কারণ রয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে চাকরি হওয়ার কারণগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে আপনার উচ্চতা ও সেই অনুযায়ী ওজন না বাড়া, কাটা দাগ থাকা, চর্ম রোগ ইত্যাদি।
ছেলেদের মত মেয়েদের একই ধরণের সমস্যা থাকলে সেনাবাহিনীর চাকরি হয় না। তবে কিছু ক্ষেত্রে সরকার মেয়েদের ছেলেদের তুলনায় ছাড় রয়েছে।
বর্তমানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাধারণ সৈনিকদের চাকরির বর্তমান মেয়াদসীমা ২১ বছর, ল্যান্স করপোরালদের ২২, করপোরালদের ২৩ আর সার্জেন্টদের ২৪ বছর। জেসিও বা জুনিয়র কমিশন্ড কর্মকর্তাদের মধ্যে ওয়ারেন্ট অফিসারদের ২৭, সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসারদের ২৯ এবং মাস্টার ওয়ারেন্ট অফিসারদের ৩৩ বছর।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চাকরির যোগ্যতা প্রার্থীদের বয়স ১৮ থেকে ২৩ বছর হতে পারবে। শারীরিক যোগ্যতার পাশাপাশি এতে কেবলমাত্র অবিবাহিত পুরুষ ও মহিলা প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। পুরুষ প্রার্থীর ক্ষেত্রে উচ্চতা কমপক্ষে ১.৬৩ মিটার (৫ ফুট ৪ ইঞ্চি) হতে হবে।
কি কি সমস্যা থাকলে সেনাবাহিনীর চাকরি হয় না – শেষ কথা
আশা করি আপনি কি কি সমস্যা থাকলে সেনাবাহিনীর চাকরি হয় না এই সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
সেই সাথে আমারা চেষ্টা করেছি কি কি সমস্যা থাকলে সেনাবাহিনীর চাকরি পেতে আপনার করনীয় কি এই সম্পর্কে।
জদি আপনি কিবাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে চাকরি পেতে চান তমে আপনাকে উল্লেখিত বিষয় গুলিতে নজর দিতে হবে।
ইন্টারনেট থেকে তথ্য জেনে নিজ তথ্য ভাণ্ডারকে বাড়াতে পারেন।
প্রয়োজনে জয়েন করুন আমাদের ফেসবুক পেজ।
আরও পড়ুনঃ
স্বপ্নে সাপ দেখলে কি হয় আপনি জানেন কি? স্বপ্নে সাপ দেখার অর্থ জানুন
পরিবেশ কাকে বলে | পরিবেশ কত প্রকার ও কি কি?
নবীন বরণ উক্তি | নবীন বরণ অনুষ্ঠানের উপস্থাপনা
ডিজিটাল টাচ ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এই পেজ ভিজিট করুন ।
ডিজিটাল টাচ সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে যোগাযোগ করুনঃ এই লিংকে।
অনলাইনে টাকা ইনকাম সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুনঃ www.digitaltuch.com সাইট ।
Apnar post gulo pore onk upokar holo