ঘন ঘন সর্দি লাগা কিসের লক্ষণ? | ঘন ঘন সর্দি লাগা থেকে প্রতিকার

সুপ্রিয় পাঠকবৃন্দ ঘন ঘন সর্দি লাগা কিসের লক্ষণ সে বিষয়ে জানার জন্য আপনারা অনেকেই গুগল সার্চ করে থাকেন। আমাদের আশেপাশে এমন অনেক মানুষ রয়েছে যারা ঘন ঘন সর্দি লাগছে কিন্তু এর প্রতিকার পাচ্ছে না। আবার এটি কেন হচ্ছে সেই সম্পর্কেও আমরা অনেক সময় সঠিকভাবে জানতে পারি না।

বিভিন্ন কারণে আমাদের সর্দি লাগতে পারে সেই সকল বিষয়গুলো নিয়ে আমাদের চিন্তিত হবার কোন কারণ নেই। তবে কেন এত ঘনঘন মানুষের সর্দি হয়ে থাকে সেই সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলের বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

মূলত এ বিষয়টি নিয়ে অনেকেই ভীত হয়ে থাকেন এবং কি করবেন সে সম্পর্কে সঠিক ধারণা খুঁজে পান না। তাই আপনাদের সকলের উদ্দেশ্যে আজকের এই আর্টিকেলটি বিস্তারিত আলোচনা সহকারে প্রস্তুত করা হয়েছে।

কেন খুব ঘন ঘন সর্দি হয় 

কেন খুব ঘন ঘন সর্দি হয় 
কেন খুব ঘন ঘন সর্দি হয় 

একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের নানান কারনে সর্দি হতে পারে। বিভিন্ন কারণে আপনার ঘন ঘন সর্দি হওয়ার কারণ রয়েছে।

সেসকল কারণগুলোর হচ্ছে যেমন- ধুলাবালি, ফুলের রেণু, হঠাৎ ঠান্ডা গরমের মিশ্রণ, এলার্জি খাবার ইত্যাদি( তবে এক্ষেত্রে ব্যক্তিভেদে একেকজনের একেক খাবারে হতে পারে)।  

ধূলাবালি এবং ফুলের রেণু বিশেষ করে ঘাস ফুলের রেণু থেকে ছড়ানো এলার্জি হে ফিভারের অন্যতম কারণ।

সিজনাল অ্যালার্জিক রাইনাইটিস : ( ঋতু পরিবর্তনে নাকের সর্দি )

যদি আপনার বছরে একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে এলার্জিক রাইনাইটিস হয়ে থাকে তাহলে সেটিকে সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিস বলা হয়।

এই রোগের কোন ধরনের নির্দিষ্ট বয়স সীমা নেই, প্রায় সকল বয়সের মানুষের এই ধরনের রোগ হতে পারে।

হে ফিভার কোন ক্রনিক রোগ নয়, বরংচ এটি হঠাৎ কিংবা তৎক্ষণাৎ শরীরের মাঝে উপসর্গ হিসেবে দেখা দেয়।

আগেকার দিনে মনে করা হতো খড় বা পেঘ্রান থেকে এই রোগের উৎপত্তি।

আসলে এই রোগ দেখা দেয় পুষ্পরেণু থেকে যা শরীরে প্রবেশের সময় রোগ প্রতিরোধমূলক শক্তির একটা প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে।

কারও বেলায় চোখ এবং নাকের বাতাস চলাচলের রাস্তাআক্রান্ত হয়।

ই ক্যাপ কিসের ঔষধ?

ডক্সিসাইক্লিন কিসের ঔষধ?

কান্তজির মন্দির কোথায় অবস্থিত?

ঘন ঘন সর্দি লাগা থেকে প্রতিকার পাওয়ার উপায় 

বাইরের অন্যান্য সকল ঔষধ থেকে ঘরে বসে কিভাবে আপনার সর্দি কমাতে পারেন সে সম্পর্কে জানাটা আপনাদের জন্য অত্যন্ত জরুরী।

তবে যে কোন খারাপ পরিস্থিতিতে আপনারা বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শে ওষুধ সেবন করতে পারেন।

কিন্তু আপনারা যদি ঘরোয়াভাবে এটিকে প্রতিরোধ করার চেষ্টা করেন তাহলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাবেন বলে ধারণা সকলের।

যে সকল জিনিস খেলে ঠান্ডা লাগার কিংবা সর্দি লাগার প্রবণতা কমবে-

১. এক চা-চামচ হলুদ, এক চিমটে গোলমরিচ ও মধুর একটি মিশ্রণ তৈরি করে রোজ সকালে খান।

২. প্রতি দিন দুই থেকে তিন বার তুলসি পাতার পানি খেতে পারেন। তুলসি পাতার চাও শরীরের জন্য ভালো।

৩. আমলকি, আনারস বা লেবুর মতো টক-জাতীয় ফল রোজ খেতে পারেন।

৪. হলুদ মেশানো দুধ শুধু সর্দি-কাশিতেই কাজে দেয়, এমন নয়। রোগ প্রতিরোধশক্তিও বাড়ায়।

৫. এক চা-চামচ মধু, এক চা-চামচ আদার রস ও এক চিমটে গোলমরিচ খেতে পারেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে এক বার ও রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক বার খেতে হবে।

৬. চায়ের সঙ্গে এক চামচ মধু ও ১/৪ চামচ দারুচিনি গুঁড়ো মিশিয়ে খেতে পারেন।

৭. রসুনও সর্দি কাশির ক্ষেত্রে উপকারী। রোজ একটি বা দু’টি কোয়া রসুন খেলেও সর্দি-কাশিতে উপকার পাওয়া যায়।

আরও পড়ুনঃ

zimax 500 কিসের ঔষধ?

fexo 120 কিসের ঔষধ?

ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম কত কিলোমিটার?

ঘন ঘন সর্দি লাগা কিসের লক্ষণ FAQS

ঘন ঘন সর্দি লাগা কিসের লক্ষণ?

একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের নানান কারনে সর্দি হতে পারে। বিভিন্ন কারণে আপনার ঘন ঘন সর্দি হওয়ার কারণ রয়েছে।
সেসকল কারণগুলোর হচ্ছে যেমন- ধুলাবালি, ফুলের রেণু, হঠাৎ ঠান্ডা গরমের মিশ্রণ, এলার্জি খাবার ইত্যাদি(তবে এক্ষেত্রে ব্যক্তিভেদে একেকজনের একেক খাবারে হতে পারে)।

উপসংহার 

সুপ্রিয় পাঠকবৃন্দ ঘন ঘন সর্দি লাগা কিসের লক্ষণ সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলের বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি আজকের এই আর্টিকেলের কিভাবে আপনারা সর্দির হাত থেকে রক্ষা পাবেন সে সম্পর্কে আপনাদেরকে বিস্তারিত ধারণা প্রদান করা হয়েছে।

আশা করছি আজকের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে কিভাবে সর্দির হাত থেকে রক্ষা পাবেন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে গিয়েছেন।

আপনাদের যদি আজকের এই আর্টিকেল সংক্রান্ত কোনো প্রশ্ন বা মতামত থাকে তাহলে সেটি আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে পারেন।

এছাড়াও আপনারা যারা ঘরে বসেই অনলাইন থেকে আয় করার কথা ভাবছেন তাদের জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে অনলাইন কাজ সংক্রান্তঃ আর্টিকেল রয়েছে।

আপনারা চাইলে সে সকল আর্টিকেলগুলো করতে পারেন এবং আমাদের ওয়েবসাইটে  ফেসবুক পেইজে জয়েন করে রাখতে পারেন।  

Leave a Comment

19 − 17 =

%d bloggers like this: