শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপক এর কাজ কি? শিক্ষানবিশ কি?

শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপক এর কাজ কি? এ সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানতে চাই। আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের আমি জানানোর চেষ্টা করব শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপক এর কাজ কি।

বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক ধরনের শিল্প, কারখানা, প্রতিষ্ঠান, প্রকল্প, ইত্যাদি নানান ধরনের কোম্পানি গড়ে উঠেছে।

যত বড় বড় কোম্পানি রয়েছে সকল কোম্পানিতে প্রতিটি সেক্টরে অন্ততপক্ষে একজন করে ব্যবস্থাপক রয়েছেন।

আজ আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে জানার চেষ্টা করব যে শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপকের কাজ কি এই সম্পর্কে।

শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপক এর সম্পর্কে জানার আগে আমাদের ব্যবস্থাপনা কি এবং ব্যবস্থাপনা কাকে বলে এবং ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম কি কি এ সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকতে হবে। এবং এ সম্পর্কে খুবই ভালভাবে জানতে হবে।

 না হলে আমরা বুঝতে পারবো না আসলে শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপক এর কাজ কি।

Content Summary

ব্যবস্থাপনা কি? (What is Management) – শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপক এর কাজ কি এই সম্পর্কে জানুন

ব্যবস্থাপনা কি -শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপক এর কাজ কি
ব্যবস্থাপনা কি -শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপক এর কাজ কি

ব্যবস্থাপনা শব্দটি হল ইংরেজি “Management” শব্দের প্রতিশব্দ। ইংরেজি “Management” শব্দটির সমার্থক শব্দ হিসেবে গণ্য করা হয়- “to Handle” অর্থাৎ, চালনা করা বা পরিচালনা করা। মূলত ইংরেজি শব্দটি অভি অধিকাংশ বিশেষজ্ঞের মতে ল্যাটিন বা ইতালিয় “Maneggiare” শব্দ থেকে এসেছে।

যার অর্থ হলো “To trained up the horses” অর্থাৎ, অশ্বকে প্রশিক্ষিত করে তোলা বা পরিচালনার উপযোগী করে তোলা।

Management শব্দকে বিশ্লেষণ করলে-

Manage+Men+T(Tactfully)

অর্থাৎ, মানুষকে সঠিক পরিচালনার মাধ্যমে কৌশলে ব্যবহার করাই হল ব্যবস্থাপনা।

ব্যবস্থাপনা কাকে বলে?

উপকরণ দিয়ে সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক লক্ষ্য অর্জনের জন্য পরিকল্পনা করা, সংগঠন, কর্মসংস্থান, নির্দেশনা, প্রেষণা, সমন্বয় ও নিয়ন্ত্রণ কার্যকে ব্যবস্থাপনা বলা হয়।

আরও পড়ুনঃ

আর্জেন্টিনা কতবার কোপা আমেরিকা জিতেছে

বৃত্ত কাকে বলে? বৃত্ত কাকে বলে for class 4 and all class বিবরণ

শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপক এর কাজ কি?- What is the job of Apprentice Center Manager?

প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য অর্জন এবং উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য যেসকল পদ্ধতি, রীতিনীতি ও কলাকৌশল প্রয়োগ করে কাকে ব্যবস্থাপনার নীতি আদর্শ সমূহ বলা হয়।

শিক্ষানবিশ কি? শিক্ষানবিশ হচ্ছে যখন আপনি তাই ভাবে ঐ পোস্টে চাকরি করছেন না বরং ঐ পোস্টে চাকরি করতে হলে কাজগুলো কিভাবে করতে হয় তা শিখছেন।

তাই এক্ষেত্রে বলাই যায় শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপকের কাজ হচ্ছে একটি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব কিভাবে পালন করা হয় সেই বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা নেওয়া।

আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক হেনরি ফেয়ল “Administration industrielle et generale” নামে একটি গ্রন্থ প্রকাশ করেন। সে বইতে তিনি ব্যবস্থাপনার ১৪ টি নীতি সম্পর্কে উল্লেখ করেন।

শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপক এর কাজ কি? – Apprentice Center Manager Job

ব্যবস্থাপনার নীতি

যে কাজ গুলির প্রতি একজন (শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপক এর কাজ কি) খেয়াল রাখতে হয় সেগুলো হলোঃ

শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপক এর কাজ গুলি হচ্ছে –

  • কার্য বিভাজন
  • কৃতিত্ব ও দায়িত্ব সমতা
  • নিয়মানুবর্তিতা
  • আদেশের ঐক্য
  • সাধারণ স্বার্থে ব্যক্তি স্বার্থ ত্যাগ
  • পারিশ্রমিক
  • কেন্দ্রীকরণ ও বিকেন্দ্রীকরণ
  • নির্দেশনার ঐক্য
  • জোড়া-মই-শিকল
  • শৃঙ্খলা
  • সাম্যতা
  • চাকরির স্থায়িত
  • উদ্যোগ
  • একতাই বল

আরও পড়ুনঃ

বাংলাদেশে কোন গেম খেলে টাকা আয় করা যায়

১. কার্য বিভাজন

কার্য বিভাজন কি? প্রতিষ্ঠান কাজকে প্রয়োজনমতো সমভাবে সকলের উপর ভাগ করে দেওয়াই হলো কার্য বিভাজন। কার্য বিভাজন করে দেওয়া একজন ব্যবস্থাপকের অন্যতম একটি বৈশিষ্ট্য।

প্রতিষ্ঠান কোন কর্মীকে কম আবার কোন ব্যক্তিকে বেশি কাজ দেয়া যাবে না। কাজের প্রতি যে সমানুবর্তিতা তা বজায় রেখে কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।

২. কর্তৃত্ব ও দায়িত্ব সমতা

কর্তৃত্ব হল আদেশ দানের অধিকার, দায়িত্ব হলো জবাবদিহিতার বাধ্যবাধকতা। কোন কোম্পানির ব্যবস্থাপক তার কর্মীদের ওপর যেকোনো ধরনের আদেশ প্রদান করতে পারেন।

সে আদেশ সঠিকভাবে পালন করা হচ্ছে কর্মীদের দায়িত্ব। যা একজন কর্মী করে থাকেন।

৩. নিয়মানুবর্তিতা

প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের উপর আনুগত্য এবং শ্রদ্ধাশীল হওয়া ও প্রতিষ্ঠানের যে সকল নিয়ম কানুন রয়েছে সকল নিয়ম কানুন মেনে চলা।

একটি প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং কর্মী সকলেই একটি নিয়মের আওতায় থাকে। এবং সকলের প্রতি সকলের শ্রদ্ধাশীল হওয়াই হল একটি প্রতিষ্ঠান লক্ষ্য।

আরও পড়ুনঃ

অনলাইন ব্যবসা করার নিয়ম

৪. আদেশের ঐক্য

একজন কর্মীকে যদি কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা পরিচালনা করে তাহলে সে কখনোই তার কাজটি সঠিকভাবে করতে পারবে না।

তাই সব সময় যেকোনো একজনের আদেশ মেনে কাজ করাই হল আদেশের ঐক্য।

৫. সাধারণ স্বার্থে ব্যক্তি স্বার্থ ত্যাগ

কোন ব্যক্তি স্বার্থের চেয়ে প্রতিষ্ঠান সাথে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়া। যখন একটি প্রতিষ্ঠান কোন ব্যক্তি স্বত্তা স্বার্থের জন্য যদি প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি হয় সে ক্ষেত্রে একটি প্রতিষ্ঠান কখনোই সফলতা পায় না।

তাই প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানের ব্যক্তিসত্তা স্বার্থের চেয়ে প্রতিষ্ঠান স্বার্থে উপর বেশি গুরুত্ব দেয়া।

৬. পারিশ্রমিক

প্রতিষ্ঠানের কাজের প্রকৃতি এবং কর্মীদের মেধা, যোগ্যতা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, বিবেচনা করে সঠিক পারিশ্রমিক প্রদান করা।

যে শ্রমিক যে রকম পরিশ্রম করবে সে শ্রমিককে ঠিক অতটুকুই বেতন প্রদান করা।

আড়ও পড়ুনঃ

Freelancing meaning in Bengali 

উপায় মোবাইল ব্যাংকিং 

How to buy skitto Mb without app?

৭. কেন্দ্রীকরণ ও বিকেন্দ্রীকরণ – শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপক এর কাজ কি

প্রতিষ্ঠান যে সকল সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হয় সে সকল সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা উচ্চস্তরের হাতেই রাখে এবং প্রয়োজন হলে নিম্নস্তরের হাতে তুলে দেওয়া।

অর্থাৎ, প্রতিষ্ঠান প্রয়োজনে যে সব সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হয় সে সকল সিদ্ধান্ত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের হাত থেকে নিম্ন স্তরের কর্মীদের হাতে পৌঁছলে সেটি হল বিকেন্দ্রীকরণ।

৮. নির্দেশনার ঐক্য

প্রতিষ্ঠান যে সকল কর্মকান্ড রয়েছে এসব কর্মকাণ্ড এই একটিমাত্র উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য করা হয়ে থাকে।

প্রতিষ্ঠান উচ্চতম স্তর থেকে নিম্নতর স্তর সকলেই মাত্র একটি কাজ সম্পাদন করার জন্য একটি উদ্দেশ্যে লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য কাজ করে থাকে। এটিকে নির্দেশনার ঐক্য বলা হয়।

৯. জোড়া-মই-শিকল

আদেশ-নির্দেশ, সিদ্ধান্ত উচ্চস্তরের নির্বাহী হতে নিম্নস্তরে পৌঁছায়, আবার তথ্য বা কার্যবিবরণী পর্যায়ক্রমে উপরের দিকে ধাবিত হয়। এই বিষয়টি রয়েছে এটিকে জোড়া মই শিকল বলা হয়।

আরও পড়ুনঃ

নক্ষত্র পতন কাকে বলে? নক্ষত্র পতন ও সৌরজগতের সম্পর্কে বর্ণনা

কোরআন থেকে ছেলেদের নাম । ছেলেদের আরবি নাম বাংলা উচ্চারণ অর্থসহ

১০. শৃঙ্খলা

যোগ্য ব্যক্তিকে যোগ্য স্থানে এবং যোগ্য বস্তুকে সঠিক স্থানে প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে মানব শৃঙ্খলা ও বস্তুগত শৃঙ্খলা বিধান করা।

 অর্থাৎ, যোগ্য ব্যক্তি যদি যোগ্য স্থানে কাজ করে তাহলে কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান অপচয় এবং প্রতিষ্ঠান কাজকর্মে উন্নতি হবে এবং প্রতিষ্ঠানটি সফলতা লাভ করবে।

১১. সাম্যতা

প্রতিষ্ঠানের সকল কর্মী এবং কর্মকর্তার ওপর সম্মানজনক এবং নিরপেক্ষ আচরণ করা। একটি প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য প্রত্যেক কর্মীর মধ্যেই সৌজন্যবোধ বা মিল থাকতে হবে।

আর প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানের কর্মের ওপর সমানভাবে আচরণ প্রদর্শন করতে হবে।

১২. চাকরির স্থায়িত

প্রতিষ্ঠান যে সকল কর্মী রয়েছে তাদের চাকরির স্থায়িত্ব প্রদান করা। কোন কর্মী বা শ্রমিক যদি জানতে পারে তার এই প্রতিষ্ঠানে চাকুরী স্থায়িত্ব রয়েছে।

তখন সে প্রতিষ্ঠানকে আপন ভাবতে শুরু করে এবং প্রতিষ্ঠানের সকল কাজ সঠিক ভাবে করতে থাকে।

আরও পড়ুনঃ

What Is Bitcoin In Bangla Mining

১৩. উদ্যোগ

প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত কর্মীবৃন্দ তাদের চিন্তা ভাবনা এবং উদ্বোধনী ক্ষমতার প্রয়োগ করে স্বাধীনভাবে প্রতিষ্ঠানের জন্য কোন উদ্যোগ নিতে পারে তা নিশ্চিত করা।

একটি প্রতিষ্ঠান নানান ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে সকল কর্মীদের মতামত সকল কর্মী হতে ধারণা গ্রহণ করার মাধ্যমে উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করলে সে প্রতিষ্ঠান উদ্দেশ্যে বাস্তবায়িত হয়।

১৪. একতাই বল

একবার প্রতিষ্ঠান উন্নতি করার মূল মন্ত্র হলো তাদের কর্মীদের মাঝে সৌজন্যবোধ থাকা এবং একতা থাকা।

কোন প্রতিষ্ঠান ব্যক্তি বা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং শ্রমিক দের মাঝে যদি একতা থাকে। তাহলে সে প্রতিষ্ঠানটি দ্রুত তাদের সাফল্যে পৌঁছাতে পারে।

এই যে সকল কার্য পরিচালনার কথা বলা হয়েছে। এই সকল কার্য পরিচালনা করে থাকেন একজন ব্যবস্থাপক। এখন আমরা শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপক এর কাজ কি এ সম্পর্কে সঠিক ভাবে জানবো।

আরও পড়ুনঃ

ফেব্রুয়ারি মাসের দিবস সমূহ সম্পর্কে জেনে নিন

ভার্চুয়াল রিয়েলিটি কি? ভার্চুয়াল রিয়েলিটির ধারণা তত্ত্ব ও প্রতিষ্ঠা

১৪ ফেব্রুয়ারি কি দিবস? ১৪ ফেব্রুয়ারি সম্পর্কে ইসলাম কি বলে

শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপক এর কাজ কি?

একজন ব্যবস্থাপকের মূল কাজ হচ্ছে কোন প্রতিষ্ঠানকে সঠিকভাবে পরিচালনা করা, বিশেষ করে যিনি ঐ প্রতিষ্ঠানের যে কেন্দ্রের দায়িত্ব রয়েছেন। একটি প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য নানান ধরনের গুন প্রয়োজন।

একজন ব্যবস্থাপক হয়ে থাকে সাধারণত বন্ধুসুলভ। যার কাছে কর্মীরা সকল ধরনের সমস্যা এবং সকল ধরনের মতামত প্রশ্ন করতে পারবে।

একটি প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য একজন ব্যবস্থাপকের হতে হবে দক্ষ এবং বুদ্ধিমান। কেননা একটি প্রতিষ্ঠান নানান ঝুঁকি পার করে তারপর সাফল্যের দিকে এগিয়ে যায়।

যেকোনো সময় একটি প্রতিষ্ঠানের নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে।

এ সকল সমস্যা সমাধান করবার জন্য একজন ব্যবস্থা করতে হয় চতুর এবং অভিজ্ঞ।

একটি প্রতিষ্ঠানে অনেক কর্মী নিয়োজিত থাকে।

সেখানে একেক জনের মতামত একেক ধরনের হয়ে থাকে।

সেসকল মতামতের গুরুত্ব দেওয়া একজন ব্যবস্থাপকের পক্ষে সম্ভব নয়।

তবে প্রত্যেকের মতামত নিয়ে যেটি ভালো সেদিকে কাজ করা একজন ভাল ব্যবস্থাপকের বৈশিষ্ট্য।

আরও পড়ুনঃ

ব্লগ লিখে আয় করার উপায়

ব্যাংকিং খাতে শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপক এর কাজ কি?

ব্যাংকিং খাতে শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপক এর কাজ কি

ছোট বড় সকল খাতে এবং সকল প্রতিষ্ঠান ব্যবস্থাপক রয়েছেন।

ঠিক তেমনি ব্যবস্থাপক রয়েছেন। তবে ব্যাংকিং খাতে যে ব্যবস্থাপক কাজ করে থাকেন তাদের ব্যবস্থাপনা নীতি একটু ভিন্ন।

একজন ব্যাংক ব্যবস্থাপক অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ব্যবস্থাপকের মত কাজ করেন না।  তার কর্ম ক্ষেত্রে এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে অনেক ভিন্নতা রয়েছে।

যদিও ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনা ক্ষেত্রেও হেনরি ফেয়ল প্রদত ১৪ টি ব্যবস্থাপনা নীতি অনুসরণ করা হয়।

আরও পড়ুনঃ

Garena Topup Center BD Bkash | গেরিনা টপ আপ সেন্টার বিডি বিকাশ

কি পরিমান সম্পদ থাকলে কুরবানি দিতে হবে

শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপক এর কাজ কি? FAQS

শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপক এর কাজ কি?

একজন শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপকের মূল কাজ হলো তার প্রতিষ্ঠান সঠিকভাবে পরিচালনা করা এবং কর্মীদের সাথে সঠিক ব্যবহার করে কৌশলে কর্মীদেরকে দিয়ে কাজ করে নেয়া।

ব্যবস্থাপনার নীতি মোট কয়টি?

ব্যবস্থাপনার নীতি মোট ১৪ টি।

আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক কে?

হেনরি ফয়েল (১৮৪১-১৯২৫) হল আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক।

উপসংহার

আশা করি আজকের এই পোস্ট থেকে শিক্ষানবিশ কেন্দ্র ব্যবস্থাপক এর কাজ কি সে সম্পর্কে আপনারা জানতে পেরেছেন।

মূলত একটি প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য যে ব্যক্তি সবচেয়ে বেশি শ্রম এবং বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়ে থাকেন তিনি হলেন একজন ব্যবস্থাপক।

তার মূল শক্তি হচ্ছে সেই প্রতিষ্ঠান কর্মীরা। কর্মীদের মাধ্যমে কৌশলে কাজ করে নেওয়ায় হল ব্যবস্থাপকের মূল উদ্দেশ্য।

এ পোস্টে আমরা আপনাদের সকল বিষয় তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। তবুও যদি আপনাদের কোন কিছু জানার থাকে অথবা কোন প্রশ্ন বা মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে কমেন্টে জানাবেন।

আর ভালো লাগলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ঘুরে দেখে আসতে পারেন।

অনলাইনে ঘরে বসে টাকা ইনকাম, টেলিকম অফার, মোবাইল ব্যাংকিং সেবা অফার ও ইন্টারনেট থেকে সঠিক তথ্য পেতে নিয়মিত ভিজিট করুন আমাদের ওয়ের সাইট।

জয়েন করুন আমাদের ফেসবুক পেজ। 

আরও পড়ুনঃ

রকেট একাউন্ট দেখার নিয়ম

বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম

কমদামে মিনিট, ইন্টারনেট ও বান্ডেল অফার কিনতে ভিজিট করুনঃ এখানে ক্লিক করুন
ডিজিটাল টাচ ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এই পেজ ভিজিট করুন
ডিজিটাল টাচ সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে যোগাযোগ করুনঃ এই লিংকে
অনলাইনে টাকা ইনকাম সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুনঃ www.digitaltuch.com সাইট ।

আমি একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। বাংলা ভাষায় অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম, টেলিকম অফার এবং মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা সম্পর্কে সঠিক তথ্য প্রদানের জন্য এই ওয়েবসাইটটি তৈরি করা হয়েছে।

Leave a Comment