শহীদ বুদ্ধিজীবী কতজন | শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালনের উদ্দেশ্য কি?

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

শহীদ বুদ্ধিজীবী কতজন সেই সংখ্যাটি এখনও জাতির অজানা। দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর দেশের বিজয় যখন চূড়ান্ত পর্যায়ে, তখনই জাতিকে মেধাশূন্য করার উদ্দেশ্যে এদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের খুঁজে খুঁজে গুলি করে হত্যা করা হয়। 

যখন একে একে বিভিন্ন জেলা থেকে আসছিল বিজয়ের খবর ঠিক সেই সময় পরাজয় নিশ্চিত জেনে এজাতি যেন মাথা উঁচু করে না দাঁড়াতে পারে তারই ষড়যন্ত্রে মেতে ওঠে পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের দোসররা।

তারপর ১৯৭১ সালের ১৪ই ডিসেম্বর শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক, আইনজীবী, চিকিৎসক, সাংবাদিকসহ দেশের মেধাবী সন্তানদের নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।

আপনি কি কমদামে মিনিট, ইন্টারনেট ও বান্ডেল অফার কিনতে ইচ্ছুক!

ভিজিট করুন 👉

শহীদ বুদ্ধিজীবী কতজন এবং তারা কারা? এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন। 

বুদ্ধিজীবী কারা?

বুদ্ধিজীবী হলেন এমন একধরনের বুদ্ধিমান ব্যক্তি যারা কার্যকারণ ও জটিল চিন্তাকে ব্যবহার করেন সমাজ ও জাতির উন্নয়নে ভূমিকা রাখেন।

আর বুদ্ধিবৃত্তি বলতে কোন ব্যক্তির নিজস্ব কর্ম, শিক্ষা, দেশের জন্য কাজ করা, জীবনের প্রতিফলন কিংবা দর্শনবোধের চিন্তাশক্তির মাধ্যমে সমাজকে প্রভাবান্বিত করার উন্নত চিন্তাধারাকে বুঝানো হয়ে থাকে।

বলা হয়ে থাকে যে, হিটলারের গ্যাস চেম্বারের সেই গণহত্যার চেয়েও ভয়ংকর ছিল বর্বর পাকিস্তানীদের হাতে সংগঠিত এই বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড।

বক্তব্য কিভাবে শুরু করবেন | বক্তব্য শুরুতে কি বলতে হয়

কারণ এই হত্যাকাণ্ডের  মাধ্যমে যে শুধু কয়েকটি প্রাণ নেওয়া হয়েছিল তা নয়। তারা পঙ্গু করে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিল পুরো একটি জাতিকে।

ইতিহাসবিদদের মতে, বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড ছিল পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর পূর্ব পরিকল্পিত একটি অন্তিম আঘাত। 

কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে, স্বাধীনতা অর্জনের পর গত ৫১ বছরেও জাতির এই শ্রেষ্ঠ সন্তান এবং শহীদ বুদ্ধিজীবী কতজন সেই তালিকা তৈরি করতে ব্যর্থ হয়েছে সরকার।

ফলে বাঙালি আজো জানতে পারলো না, শহীদ বুদ্ধিজীবী কতজন বা জাতির কতজন শ্রেষ্ঠ সন্তানকে নোংরা ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে হত্যা করেছে পাকিস্তানীরা।

দেশে একাত্তরে নিহত বুদ্ধিজীবীদের মোট তিন ধরনের তালিকা প্রচলিত রয়েছে। এসব তালিকা সরকার স্বীকৃত নয় বলে এসবের কোনোটাকেই নির্ভরযোগ্য হিসেবে গণ্য করা হয় না।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে যে, ঢাকা কেন্দ্রিক বেশ কিছু শহীদ বুদ্ধিজীবীর প্রাথমিক তালিকা তৈরি করেছে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়।

কিন্তু সারা দেশে নিহত বৃদ্ধিজীবীদের এই একই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে পূর্ণাঙ্গ কোনো তালিকা তৈরি করা হয়নি। 

শহীদ বুদ্ধিজীবী কতজন – শহীদ বুদ্ধিজীবী তালিকা নিয়ে বিভ্রান্তি 

শহীদ বুদ্ধিজীবী কতজন
শহীদ বুদ্ধিজীবী কতজন

সদ্য স্বাধীন হওয়া যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের পক্ষে ৩০ লাখ শহীদের মধ্যে শহীদ বুদ্ধিজীবী কতজন তা নির্ণয় করা সম্ভব ছিল না।

কিন্তু অনেকের প্রশ্ন যে, এত বছরেও এ সংখ্যা নিরূপণ করে ফেলা হলো না কেন?

জাতীয় পর্যায়ে ১৯৭২ সালে বুদ্ধিজীবী দিবসের সঙ্কলনে জনপ্রিয় নিউজ ম্যাগাজিন নিউজ ওয়ার্কের সংবাদিক টমালিনের লেখায় উল্লেখ ছিল শুধুমাত্র ১৪ই ডিসেম্বর ঢাকায় শহীদ হওয়া বুদ্ধিজীবীর সংখ্যা ছিল মোট এক হাজার ৭০ জন।

শহীদ বুদ্ধিজীবী কতজন?

উইকিপিয়ার তথ্য অনুযায়ী শিক্ষাবিদ ৯৯১ জন, চিকিৎক ৪৯ জন, আইনজীবী ৪২ জন, ১৩ জন সাংবাদিক, ৯ জন সাহিত্যিক ও শিল্পী, ৫ জন প্রকৌশলী এবং অন্যান্য ২ জন। সব মিলিয়ে এই তালিকায় অন্তরভুক্ত নিহত বুদ্ধিজীবীর সংখ্যা এক হাজার ১১১১ জন।

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে ১৫২ জনের নামে স্মারক ডাক টিকিট প্রকাশ করে বাংলাদেশ সরকার।

মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ অভিভাবক প্রতিষ্ঠান মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় বর্তমানে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা চাইলে ১৫২ জনের সেই পুরানো তালিকাটিই সরবরাহ করে। 

১০ হাজার টাকার মধ্যে ভালো মোবাইল বাংলাদেশে

১৯৮৪ সালে বাংলা একাডেমী শহীদ বুদ্ধিজীবীদের সম্পর্কে বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত লেখা নিয়ে ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মারক গ্রন্থ’ প্রকাশ করে।

১৯৮৫ সালে “শহীদ বুদ্ধিজীবী কোষ গ্রন্থ” প্রকাশিত হয়। শহীদ বুদ্ধিজীবীদের নাম সংগ্রহের জন্য তখন বাংলা একাডেমী সব জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞাপন প্রকাশিত করে।

সে সময় বাংলা একাডেমী নিজেরাই ঠিক করে যে শিক্ষক, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, শিল্পী, ডাক্তার, প্রকৌশলী, আইনজীবী, চলচ্চিত্রকার, প্রকাশকসহ বিশেষ কিছু পেশাজীবীকে বুদ্ধিজীবী’ হিসেবে বিবেচনা করা হবে।  

১৯৮৫ সালের ১৪ ডিসেম্বর ২৫০ জনের তালিকা নিয়ে বাংলা একাডেমির প্রকাশিত শহীদ বুদ্ধিজীবী কোষ গ্রন্থ প্রকাশ করা হয়।

যে ২৫০ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর নাম সংগ্রহ করা হয় তাদের অনেকেরই আবাসিক ঠিকানা অবাস্তব।

ফলে বেশকিছু শহীদ বুদ্ধিজীবীর বিস্তারিত তথ্য যোগাড় করা এখনও সম্ভব হয়নি।

বীর উত্তম কতজন

কোষ গ্রন্থ থেকে নাম-ঠিকানা ধরে খোঁজ-খবর নিয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের বেশ কয়েকজনের নিকটাত্মীয়ের লেখা সংকলিত করে ১৯৮৮ সালে পুনরায় বাংলা একাডেমী প্রকাশ করে ‘স্মৃতি-৭১’ নামক গ্রন্থটি। 

বুদ্ধিজীবী নিধন তদন্ত কমিশন

স্বাধীনতার পর পরই ‘বুদ্ধিজীবী নিধন তদন্ত কমিশন’ গঠিত হয়েছিল। ওই কমিশনের প্রতিবেদন থেকে পাওয়া যায়, পাকিস্তানি বাহিনীর মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী শুধু ডিসেম্বরেই ২০ হাজার বুদ্ধিজীবী হত্যার পরিকল্পনা করেছিলেন যাতে এ দেশকে পুরোপুরি মেধাশূন্য করা যায়। 

পাকিস্তানি বাহিনীর ঘাতকদের নেতৃত্বে ছিলেন চৌধুরী মঈনুদ্দীন ও আশরাফুজ্জামান খান।

মঈনুদ্দীন বুদ্ধিজীবীদের তালিকা করতে ও তাঁদের হত্যা কার্যকর করতে পাকিস্তানি বাহিনীকে সাহায্য করেন।

অতপর আশরাফুজ্জামান বুদ্দিজীবীদের মৃত্যুর জন্য কার্যকর পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেন। 

স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে আশরাফুজ্জামানের নাখালপাড়ার বাসা থেকে একটি ডায়েরি উদ্ধার করা হয় এবং ওই ডায়েরিতে সেসব বুদ্ধিজীবীর নাম-ঠিকানা পাওয়া যায় তাঁদের সবাইকে ১৪ ডিসেম্বর হত্যা করা হয়েছিল।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ে বলা হয় যে, রায়েরবাজার ও মিরপুরের শিয়ালবাড়ী বধ্যভূমিতে বেশ কয়েকজন বুদ্ধিজীবীকে নিজ হাতে আশরাফুজ্জামান হত্যা করেন। 

কম দামে ভালো ফোন বাংলাদেশে

১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবীদের নাম

নিচে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বেশ কয়েকজন বুদ্ধিজীবির নাম উল্লেখ করা হলো– 

শিক্ষক

  • ড. মুনির চৌধুরী (বাংলা সাহিত্য)।
  • সাজিদুল হাসান (পদার্থবিদ্যা)।
  • ফজলুর রহমান খান (মৃত্তিকা বিজ্ঞান)।
  • এন এম মনিরুজ্জামান (পরিসংখ্যান)।
  • ড. হবিবুর রহমান (গণিত বিভাগ)।
  • ড. শ্রী সুখারঞ্জন সমাদ্দার (সংস্কৃত)।
  • মীর আবদুল কাইউম (মনোবিজ্ঞান)।

চিকিৎসক

  • অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ ফজলে রাব্বি (হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ)।
  • অধ্যাপক ডা. আলিম চৌধুরী (চক্ষু বিশেষজ্ঞ)।
  • ডা. মনসুর আলী।
  • ডা. মোহাম্মদ মোর্তজা। 
  • ডা. ওবায়দুল হক।
  • ডা. আসাদুল হক।

অন্যান্য

  • ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত (রাজনীতিবিদ)।
  • রণদাপ্রসাদ সাহা (সমাজসেবক এবং দানবীর)।
  • ড. আবুল কালাম আজাদ (শিক্ষাবিদ, গণিতজ্ঞ)।
  • নূতন চন্দ্র সিংহ (সমাজসেবক, আয়ূর্বেদিক চিকিৎসক)।
  • সিরাজুদ্দীন হোসেন (সাংবাদিক)।

পুরো বিশ্ব প্রত্যক্ষ করেছিল সেই ১৯৭১ সালের ১৪ই ডিসেম্বরের বর্বরতা, নৃশংসতা।

তারা আরও প্রত্যক্ষ করেছিল কিভাবে পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী দেশের বুদ্ধিজীবীদের ধরে নিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে গণকবরে লাশ ফেলে দেওয়া হয়। স্বাধীনতার পরও ৫১ বছর ধরে এই ক্ষত বয়ে বেড়াচ্ছে বাংলাদেশ।

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালনের উদ্দেশ্য কি

বিশ্বের ইতিহাসে প্রতিটি জাতি তার শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণ করে থাকে। বাঙ্গালী জাতির কাছে তাঁর শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণ করার উপলক্ষ অনেক রয়েছে।

তবে 14 ই ডিসেম্বর 1971 সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে পাক-হানাদার বাহিনীর যে বুদ্ধিজীবীদের খুঁজে খুঁজে তাদের নিজ প্রতিষ্ঠান ও ঘর থেকে নিয়ে গিয়ে হত্যা করেছে।

তাদের  আত্মত্যাগ বাংলার স্বাধীনতায় কম নয়। এই মহান ব্যক্তিদের স্মরণ করে দেশ তাদের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চায়। তাই শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালনের উদ্দেশ্য হচ্ছে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের কৃতজ্ঞতার শহীদ স্মরণ করা।

আরও পড়ুনঃ

হিসাব বিজ্ঞান কাকে বলে? হিসাববিজ্ঞানকে ব্যবসায়ের ভাষা বলা হয় কেন

এমবি ট্রান্সফার করার নিয়ম । GP, BL, Robi MB Transfer Rules

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণ করার উপায়

যেহেতু বুদ্ধিজীবীরা আমাদের স্বাধীনতার জন্য শহীদ হয়েছেন তাই একজন বীর শহীদ কে যেভাবে স্মরণ করা উচিত আমরাও আমাদের বুদ্ধিজীবীদের সেভাবে স্মরণ করব। 

বুদ্ধিজীবীদের স্মরণ করা জন্য সরকারিভাবে বুদ্ধিজীবীদের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।

তাছাড়াও সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়। ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবীদের উদ্দেশ্যে মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়ে থাকে।

আমরা যারা সাধারন জনগন রয়েছে তাদের উচিত মোমবাতি জ্বালিয়ে বুদ্ধিজীবীদের স্মরণ করা এবং তাদের রুহের মাগফেরাত কামনা করা এবং তাদের জন্য দোয়া করা। 

এখন আপনি চাইলে আপনার পছন্দের যেকোন উপায়ে আপনি জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণ করতে পারেন। 

এখন আপনি কিভাবে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণ করবেন, এর উপায় একান্তই আপনার ব্যক্তিগত হবে।

শহীদ বুদ্ধিজীবী কতজন FAQS

শহীদ বুদ্ধিজীবী কতজন?

বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে এখনও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের সঠিক তালিকা প্রকাশ করা হয়নি। শহীদ বুদ্ধিজীবীদের যে তালিকা বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ কমিশন থেকে প্রকাশ করা হয়েছে তার থেকেও আরো ভালো তথ্য উইকিপিডিয়া নামক ওয়েবসাইটে রয়েছে উইকিপিডিয়া নামক ওয়েবসাইটে তথ্যমতে শহীদ বুদ্ধিজীবী সংখ্যা ১১১১ জন।

বাংলাদেশের প্রথম শহীদ বুদ্ধিজীবী কে ছিলেন?

যদিও অনেক বুদ্ধিজীবী বেক্তি বাংলার স্বাধীনতার জন্য শহীদ হয়েছেন। তবে বাংলাদেশের প্রথম শহীদ বুদ্ধিজীবী কে ছিলেন এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর পাওয়া যায়নি।

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কেন পালন করা হয়?

১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীনতার দারপ্রান্তে বিষয়টি পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী বুজতে পারে এবং তারা দেশের শিক্ষক, ডাক্তার কবি সাহিত্যিক ও গুণী ব্যক্তিদের খুঁজে খুঁজে হত্যা শুরু করে। বাংলা স্বাধীনতার শেষ প্রান্তিকে হত্যা করা এই মহান ব্যক্তিদের উদ্দেশ্যেই শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়।

আরও পড়ুনঃ

ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্লু ভেরিফিকেশন

রবি নাম্বার কিভাবে দেখে | রবি নম্বর চেক কোড

১৫ আগস্ট মোট কতজন শহীদ হন

শেষ কথা 

আশা করছি আপনি শহীদ বুদ্ধিজীবী কতজন আরটিকেলটি শেষ পর্যন্ত পরেছেন।

যদি পরে থাকেন তাহলে আপনার এই বিষয়ে আর কোনো প্রশ্ন থাকার কথা না। 

তারপরও যদি আপনার কোনো মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করবেন। 

সব বিষয়ে নিত্য নতুন আর্টিকেল পেতে নিয়মিত ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট।

আমরা আপনাদেরকে আপনাদের সুবিধার্থে  –

অনলাইন থেকে ঘরে বসে টাকা আয়

টেলিকম অফার, ইন্টারনেট অফার এবং ব্লগিং টিপস সহ নানান ধরনের গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলগুলো প্রদান করে থাকি।

জয়েন করুন আমাদের ফেসবুক পেজ। 

আরও পড়ুনঃ

ঘরে বসে মোবাইলে আয়

ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now
আপনি কি কমদামে মিনিট, ইন্টারনেট ও বান্ডেল অফার খুঁজছেন!

ভিজিট করুন 👉

━ ━ ━ ━ ━ ━ ━ ━

ডিজিটাল টাচ
ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এই পেজ ভিজিট করুন
ডিজিটাল টাচ সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে যোগাযোগ করুনঃ এই লিংকে
Sharing Is Caring:

আমি একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। বাংলা ভাষায় অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম, টেলিকম অফার এবং মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা সম্পর্কে সঠিক তথ্য প্রদানের জন্য এই ওয়েবসাইটটি তৈরি করা হয়েছে।