আপনি কি জানেন অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায়? আপনি নিশ্চয়ই আপনার মোবাইলে এরকম অনেক অ্যাপ ইন্সটল করে রেখেছেন, তাহলে আপনার মনে নিশ্চয়ই প্রশ্ন আসতে পারে কারা এই এপসগুলো তৈরি করেছেন এই অ্যাপসগুলো তৈরি করে তাদের কি লাভ, তারা কি এই অ্যাপগুলো থেকে টাকা ইনকাম করছেন।
বর্তমান সময়ে আপনি যদি চেষ্টা করেন তবে সহজেই অ্যাপ তৈরি করে টাকা আয় করতে পারবেন। কিভাবে আপনি অ্যাপ তৈরি করে টাকা আয় করতে পারেন এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন।
মোবাইল অ্যাপস মানুষের জীবনকে অনেক সহজ করে দিয়েছে। সেই কারণে বন্ধুরা আজকের সময়ে সবাই মোবাইলে অ্যাপ ইন্সটল করতে চায় এবং সবসময় মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করতে চায়।
তাহলে আমরা কেন পিছনে শাড়িতে থাকবো, একই অ্যাপ তৈরি করে আপনিও পারেন টাকা আয় করতে।
এখন আপনি নিশ্চয়ই ভাবছেন কীভাবে অ্যাপ তৈরি করবেন এবং কীভাবে অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করবেন।
তো বন্ধুরা, এই পোস্টে আমি আপনাদের সম্পূর্ণ তথ্য দিব কিভাবে আপনি অ্যাপস তৈরি করতে পারবেন এবং কিভাবে আপনি সেই অ্যাপগুলির সাহায্যে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
Content Summary
- 1 মোবাইল অ্যাপ অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায়
- 2 কিভাবে মোবাইল অ্যাপ তৈরি করবেন ও করার নিয়ম – অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায়
- 3 2. ডেভেলপারদের থেকে অ্যাপ তৈরি করুন
- 4 অ্যাপ তৈরি করে টাকা ইনকাম করার উপায় – App Theke taka income Korar Upay
- 5 1. বিজ্ঞাপন (Advertisement)
- 6 2. রেফারেল মার্কেটিং (Referral Marketing)
- 7 3. স্পনসরশিপ (Sponsorship)
- 8 4. অ্যাপ-মধ্যস্থ কেনাকাটা (In-App Purchases)
- 9 অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায় FAQS
মোবাইল অ্যাপ অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায়
এর থেকে টাকা ইনকাম করার অনেকগুলো উপায় রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে গুগল মনিটাইজেশনের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা।
এছাড়াও অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করার আরো বেশ কিছু উপায় রয়েছে-
- গুগল এডসেন্স
- ব্র্যান্ড প্রমোশন
- রেফেলের
- সাবস্ক্রিপশন বিক্রি
- নিজের পণ্য বিক্রি
কিভাবে মোবাইল অ্যাপ তৈরি করবেন ও করার নিয়ম – অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায়
বর্তমান সময়ে, মোবাইল অ্যাপস বানানোর মাত্র দুটি উপায় আছে, হয় আপনি নিজে একটি মোবাইল অ্যাপ তৈরি করতে পারেন অথবা আপনি কোনও ডেভেলপারের কাছ থেকে একটি মোবাইল অ্যাপ তৈরি করতে পারে।
যদিও আজকের সময়ে, এমন কিছু ওয়েবসাইটও এসেছে যেখানে আপনি নিজের এক নিজেই তৈরি করতে পারেন। মোবাইল অ্যাপ সহ অন্যান্য এক গুলি আপনি খুব সহজে অ্যাপ বানাতে পারবেন।
1. ওয়েবসাইট থেকে অ্যাপ তৈরি করুন
আপনি যদি নিজে একটি বানাতে চান, তাহলে এমন একটি ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনি খুব সহজেই অ্যাপস তৈরি করতে পারবেন, যেখানে আপনার কোন ধরনের কোডিং এর প্রয়োজন হবে না এবং আপনার কোন প্রকার জাভাস্ক্রিপ্টের প্রয়োজন হবে না।
এই সব ওয়েবসাইটে ড্রাগন ড্রপ করে অ্যাপ তৈরি করা যায়, অর্থাৎ আপনি আপনার মনের মতো অ্যাপ তৈরি করতে পারেন।
এই সমস্ত ওয়েবসাইটে কিছু জায়গা ফাঁকা থাকে, তবে অনেক ওয়েবসাইট ফিড সাবস্ক্রিপশন দেয়, যদিও সিম্পল এবং অ্যাপগুলি এখানে কয়েক মিনিটের মধ্যে তৈরি করা যেতে পারে, সমস্যা তখন আসে যখন আপনার কাছে একটি খুব বড় এবং খুব তথ্যবহুল অ্যাপ থাকে।
আপনি যদি গেম এর মত অ্যাপ তৈরি করার চেষ্টা করেন তবে আপনি এখানে এটি তৈরি করতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হবেন।
তবে বন্ধুরা, আপনি যদি একটি ছোট অ্যাপ্লিকেশন বা মোবাইল অ্যাপ তৈরি করে এবং প্লে স্টোরে সর্বজনীন করে টাকা ইনকাম করতে চান তবে আপনি এই ওয়েবসাইটগুলির সাহায্য নিতে পারেন।
মোবাইল অ্যাপ তৈরি করার জনপ্রিয় ওয়েবসাইটগুলি হচ্ছে –
- www.thunkable.com
- www.gamesalad.com
- www.appypie.com
- https://thrive.app
- https://appsgeyser.io
- www.infinitemonkeys.mobi
2. ডেভেলপারদের থেকে অ্যাপ তৈরি করুন
যদি আপনি অ্যাপ তৈরি করতে না জানেন বা ভাবছেন যে আপনি কিভাবে একটি পেশাদার মোবাইল অ্যাপ /অ্যাপ্লিকেশন সঠিকভাবে তৈরি করতে হবে, তাহলে আপনি একজন অ্যাপস ডেভ্লপার দ্বারা অ্যাপ্লিকেশনটি তৈরি করে নিতে পারেন।
তবে মনে রাখবেন যে আপনি যখন আপনার অ্যাপটি তৈরি করবেন তখন এটির বৈশিষ্ট্য অনুসারে, আপনার আলাদা আলাদা চার্জ প্রযোজ্য হবে।
আপনার তৈরি করা অ্যাপে যত বেশি ফিচার যুক্ত হবে আপনার ব্যয় তত বেশি হবে এজন্য এক তৈরির পূর্বে অবশ্যই আপনার কনসেপ্ট ঠিক করুন।
আপনি যদি কোন ডেভলপার বা অ্যাপ ডেভ্লপার দ্বারা তৈরি অ্যাপ্লিকেশন পেতে চান তবে আপনি ফ্রিল্যান্সার পারফর্ম বা ওয়েবসাইটে যেতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম গুলোতে আপনার পছন্দের মোবাইল অ্যাপটি তৈরি করতে সেখানে অনেক ডেভেলপার পেয়ে যাবেন। আপনার পছন্দের ডেভেলপারকে কাছে আপনি অ্যাপ তৈরি করার জন্য নিয়োগ করতে পারেন।
আপনি যদি কোনও ডেভেলপারের তৈরি অ্যাপ্লিকেশন পেতে চান, তাহলে আপনার অ্যাপটি যদি সহজ হয়, তাহলে ৯ থেকে 10000 টাকার মধ্যে সেই অ্যাপটি তৈরি করে নিতে পারবেন।
আরও পড়ুনঃ
বাংলাদেশে কোন গেম খেলে টাকা আয় করা যায়
আপনার অ্যাপে যদি অনেক বেশি ফিচার থাকে, তাহলে আপনাকে 20,000 টাকা বা তারও বেশি পর্যন্ত এর বেশি চার্জ দিতে হতে পারে।
অ্যাপ তৈরি করে টাকা ইনকাম করার উপায় – App Theke taka income Korar Upay
যদি আপনার অ্যাপটি প্রস্তুত থাকে এবং ভাবছেন যে আপনি এটি থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম অর্থোপার্জন করতে পারবেন।
তবে বন্ধুরা, আমি আপনাকে বলে রাখি যে আপনি যখন একটি অ্যাপ তৈরি করেন, আপনি অনেক উপায়ে অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন, যদিও আমি নীচে আপনাকে এপ থেকে টাকা ইনকাম করার কয়েকটি সঠিক উপায় সম্পর্কে বলেছি।
আরও পড়ুনঃ
1. বিজ্ঞাপন (Advertisement)
বর্তমান সময়ে, লোকেরা বিজ্ঞাপন থেকে প্রচুর টাকা ইনকাম করছে, আপনি যদি অ্যাপ তৈরি করে থাকেন বা একটি তৈরি করার কথা ভাবছেন, তবে আপনি আপনার অ্যাপে বিজ্ঞাপন দিয়ে টাকা উপার্জন করতে পারেন।
আপনি নিশ্চয়ই ভাবছেন বিজ্ঞাপন কী, তাহলে বন্ধু, আপনাকে বলি যে আপনি যখনই যে কোনও অ্যাপ্লিকেশন খুলবেন, আপনি দেখতে পাবেন যে অ্যাপস এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপনগুলি মাঝে মাঝে আসতে থাকে, যা বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে দেখে, যার app থেকে বিজ্ঞাপন দেখা হয় সে টাকা পায়।
এইভাবে, আপনি বিজ্ঞাপন থেকেও অর্থ উপার্জন করতে পারেন, বর্তমান সময়ে, সবচেয়ে জনপ্রিয় বিজ্ঞাপনদাতা নেটওয়ার্ক হচ্ছে গুগলের অ্যাডমব।
যা বর্তমান সময়ে বিশ্বের সেরা একটি বিজ্ঞাপনের প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠেছে, আপনি একজন অ্যাডমব একাউন্ট পারেন এবং নিজেকে যুক্ত করতে পারেন এবং সেখান থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।আরও পড়ুনঃ
বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা কি
2. রেফারেল মার্কেটিং (Referral Marketing)
আপনি যদি আপনার অ্যাপ্লিকেশনে Referral পদ্ধতি রাখেন রাখেন, তাহলে আপনি দ্রুতই আপনার অ্যাপে অনেক ইন্সটল পাবেন।
কারণ Referral Marketing এ কিছু টাকা খরচ করেন বা আপনি যদি রেফারেলের জন্য লোকেদের কিছু কমিশন দেওয়া শুরু করেন, তাহলে লোকেরা আপনার অ্যাপের প্রচার শুরু করবে।
এছাড়াও যারা অ্যাপটি প্রথম ডাউনলোড করেছে আপনি তাদের জন্য বিশেষ বোনাসের ব্যবস্থাও রাখতে পারেন।
সুতরাং রেফারেল কমিশন আয় করার জন্য এফিলিয়েট মার্কেটাররা তাদের সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার অ্যাপ্লিকেশনটি শেয়ার করবে, যা তাদের বিনিময়ে অর্থ দেবে, তবে, আপনি তাদের যত বেশি অর্থ প্রদান করবেন, তত বেশি দর্শক পাবেন যা থেকে আপনি অনেক উপার্জন করতে পারবেন।
তাই আপনি যখনই একটি আবেদন করবেন, সেই ক্ষেত্রে, আপনার অ্যাপ্লিকেশনটিতে একটি রেফারেল লিঙ্ক রাখতে ভুলবেন না যাতে আপনি বিনামূল্যে প্রচার করতে পারেন।
আরও পড়ুনঃ
প্রিপেইড মিটার রিচার্জ হচ্ছে না কেন
3. স্পনসরশিপ (Sponsorship)
বর্তমান সময়ে, স্পনসরশিপও খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। কারণ আজকের সময়ে, অনেক লোক স্পন্সর করছে এবং এখান থেকে প্রচুর অর্থ আসছে।
যখনই স্পন্সর শিপ এর মাধ্যমে আপনি আপনার অ্যাপস এর প্রচার করবেন তখন আপনার অ্যাপটিতে ইনস্টল হবে, লোকেরা এটি ইনস্টল করবে এবং ব্যবহার করবে।
এছাড়াও অন্যান্য কোম্পানি তাদের অ্যাপ বা পণ্যের প্রমোশনের জন্য আপনার কাছে আসবে। সেক্ষেত্রে এমন অনেক কোম্পানি আপনার কাছে আসবে যারা আপনার অ্যাপস ক্যাটাগরি অনুসারে আপনাকে স্পন্সারশিপ দিবে।
সেক্ষেত্রে, আপনি সেই সংস্থাগুলির সাথে কথা বলে ভাল পরিমাণ অর্থ স্পন্সর করতে পারেন, এইভাবে, আপনি স্পনসরশিপ থেকেও একটি অ্যাপ তৈরি করে দ্রুত টাকা ইনকাম করতে পাররেন।
অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায় এ বিষয়ে খুব বেশি চিন্তিত না হয় একটি সঠিক টপিক বা নিস নির্বাচন করে আজই অ্যাপস তৈরি করুন এবং টাকা ইনকাম করা শুরু করুন।
আরও পড়ুনঃ
Medical Report Check Online Bangladesh
4. অ্যাপ-মধ্যস্থ কেনাকাটা (In-App Purchases)
আপনি মাঝে মাঝে দেখতে পাবেন যে আপনি যখন একটি অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করেন, সেখানে সাবস্ক্রিপশনের টাকা চাওয়া হয়, একই পরিস্থিতিতে আপনি আপনার মোবাইল অ্যাপ এ সাবস্ক্রিপশনের টাকাও নিতে পারেন।
ফ্রি ইউজার এবং সাবস্ক্রিপশন ক্রয় করা ব্যবহারকারীদের কে আপনি আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য দিয়ে আকর্ষিত করে টাকা ইনকাম করার জন্য উদ্বুদ্ধ করতে পারেন।
যা আপনাকে সাবস্ক্রিপশনে আরও বৈশিষ্ট্য দেবে, হয় আমরা আমাদের অ্যাপটি সম্পূর্ণরূপে সাবস্ক্রিপশন ভিত্তিক তৈরি করব- অর্থাৎ, যখনই কেউ কেনাকাটা করবে, শুধুমাত্র আপনার অ্যাপে সে সেই পণ্যটি অ্যাক্সেস করতে পারবে।
প্রিয় পাঠক অ্যাপ থেকে টাকা ইনকাম করার আরো অনেক উপায় রয়েছে আমরা শুধুমাত্র চারটি উপায় সম্পর্কে আপনাদের জানানোর চেষ্টা করেছি।
অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায় এই সম্পর্কে আপনি ইউটিউব ভিডিও দেখতে পারেন।
আরও পড়ুনঃ
ই টিন সার্টিফিকেট কি? E Tin কি?
উপসংহার
আজকের পোস্টে আমি আপনাদের সবাইকে বলেছি কিভাবে অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায় ( Apps toiri kore taka income korar upay 2023)।
সেই সাথে আমরা আপনাদের জানানোর চেষ্টা করেছি কিভাবে একটি মোবাইল অ্যাপস বানাতে হয়,।
আমি আপনাদের বলেছি যার মানে অ্যাপস বানিয়ে আপনি আপনার এপ্লিকেশন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
কিন্তু বন্ধুরা, এই ধরনের বানাতে আপনার কোন সমস্যা আছে বাকি ধরনের অ্যাপ বানাতে ইচ্ছুক অবশ্যই আমাদের কাছে কমেন্টের মাধ্যমে হেল্প নিতে পারেন।
এই পোস্টটি উপরের অংশে আমি আপনাদের অ্যাপ তৈরি করার নিয়ম সম্পর্কে বলেছি।
উপরে কি উল্লেখ করেছি, বিস্তারিত করুন তারপর মন্তব্য বক্সে আমাদের বলুন।
ইন্টারনেট থেকে সঠিক সময়ে সঠিক তথ্য পেতে এবং ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় সম্পর্কে জানতে নিয়মিত ভিজিট করুন আমাদের ওয়ের সাইট।
এবং জয়েন করুন আমাদের ফেসবুক পেইজে।
আরও পড়ুনঃ
এজেন্ট ব্যাংকিং কি? এজেন্ট ব্যাংকিং ব্যবসা শুরু করার নিয়ম
রকেট অ্যাকাউন্ট ওপেন করার নিয়ম
অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায় FAQS
আপনার নিজের অ্যাপ তৈরি করে, এখন টাকা ইনকাম করতে পারবেন। অ্যাপ তৈরি করে টাকা আয় করতে আপনি বিজ্ঞাপন, রেফারেল, স্পন্সরশিপ পদ্ধতি গুলো ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও আপনি অনেক উপায়ে অর্থ উপার্জন করতে পারেন, যা আপনার অ্যাপের ধরনের উপর নির্ভর করে।
হ্যাঁ, আপনি বিনামূল্যে একটি তৈরি করতে পারেন এবং টাকা আয় করতে পারেন। কারণ, আজকের সময়ে, এমন অনেক ওয়েবসাইট এসেছে যেখানে আপনি বিনামূল্যে আপনার অ্যাপ তৈরি করতে পারেন এবং এটি প্লে স্টোরে সর্বজনীন করতে পারেন এবং এটি থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
একটি অ্যাপ তৈরি করা খুব সহজ, তবে আপনার যদি প্রযুক্তিগত বিষয়গুলি বুঝতে একটু সমস্যা হয় তবে আপনি অ্যাপটি তৈরি করতে কিছুটা অসুবিধার সম্মুখীন হতে পারেন। কারণ, আজকের সময়ে বিভিন্ন ওয়েবসাইট গুলিতে ড্রাগন ড্রপসের মাধ্যমে সহজে অ্যাপস তৈরি করা যায়। এছাড়াও কোডিংয়ের মাধ্যমে অ্যাপস তৈরি করাও সহজ খুব বেশি জটিল নয় তবে আপনাকে কনসেপ্ট গুলো ভালোভাবে জানতে হবে।
ডিজিটাল টাচ ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এই পেজ ভিজিট করুন ।
ডিজিটাল টাচ সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে যোগাযোগ করুনঃ এই লিংকে।
অনলাইনে টাকা ইনকাম সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুনঃ www.digitaltuch.com সাইট ।