বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য pdf । Farewell speech in Bangla

বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য দেয়ার নিয়মাবলী সম্পর্কে আজাকে আপনাদের জানাবো। স্কুলে গিয়েছেন অথচ বিদায় অনুষ্ঠানের সাহে পরিচিত নন এমন মানুষ নেই বললেই চলে। জীবনে একটি পর্যায় থেকে অন্য একটি পর্যায়ে যেতে আগের পর্যায়কে বিদায় করে আসতে হয়। জীবন চলার পথে নানা স্থান থেকে বিদায় নিতে হয় তাই আমরা আজকে বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য নিয়ে কথা বলবো। 

যেকোনো ক্ষেত্রেই হোক না কেন বিদায় মানেই খনিকের জন্য হলেও আবেগ আপ্লুত সময়, যে সময়ে মনে পড়ে যায় ফেলে আসা দিনগুলোর কথা।

এই বিদায় বেলায় আমাদের অনেকের বিদায়ী বক্তব্য দিতে হয়। কিন্তু নিয়মিত মানুষের সামনে বক্তব্য দেওয়ার অভ্যাস না থাকার কারণে মানুষের সামনে কথা বলতে গিয়ে ঘাবড়ে যেতে হয়। অন্যদিকে বিদায়ের আবেগ যখন মনকে করে দেয় আবেগি। 

আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা জানবো, বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য সম্পর্কে বিস্তারিত, জেনে নিন কিভাবে বিদায়ী বক্তব্য দিবেন।

বিদায়ী বক্তব্য দেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে খুবই সহজ ভাষায় আপনাদের বোঝানো হয়েছে। বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য দিতে গিয়ে প্রথমে কি বলবেন মধ্যস্থ সময়ে কি বলবেন। কি কি বিষয়ে কথা বলবেন।

শেষ করবেন কি দিয়ে সব জানবো এই আর্টিকেলের মধ্যে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য সম্পর্কে বিস্তারিত। 

বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্যের ভূমিকা । বিদায় বক্তব্য PDF

এস এস সি বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য
এস এস সি বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য

একটি বিদায় অনুষ্ঠানকে স্মরণীয় করতে একটি মনে রাখার মত বিদায়ী বক্তব্য অত্যন্ত ভূমিকা রাখে, এজন্য বক্তব্যের শুরুতেই আপনাকে সঠিক শব্দচয়নের মাধ্যমে সবাইকে আপনার দিকে আকৃষ্ট করতে হবে।

বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য লিখে সকলের মাঝে সবার সামনে উপস্থাপন করাটা প্রত্যেকের কাছে খুব জটিল মনে হতে পারে। 

প্রক্রিতপক্ষে নিয়মিত মানুষের সামনে বক্তব্য দেওয়ার অভভ্যাস না থাকলে এবং সঠিক সময়ে সঠিক শব্দ খুজে স্বরণে না আনতে পারলে স্বাভাবিক ভাবেই একটু কঠিন মনে হবেই। 

মার্জিত এবং সুন্দর সাবলীল ভাষায় আপনার অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ত, আপনার সাথে জড়িত সকলকে ধন্যবাদ এবং সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য দোয়া কামনা করা একটি কঠিন কাজ। 

তবে, আপনি আজকের আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে খুব সহজে বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য সুন্দর সাবলীল ভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে লিখতে আয়ত্ত করতে এবং সবার সামনে উপস্থাপন করতে পারবেন। 

আমরা আজকে একটি বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য কিভাবে সাজিয়ে লিখে উপস্থাপন করতে হবে তা বিভিন্ন ধাপে ধাপে সাজিয়ে আলোচনা করেছি। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে পুরোটাই বুঝতে পারবেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য সম্পর্কে। 

বিদায় অনুষ্ঠানের প্রথম অংশে কি বলবেন? বিদায়ী বক্তব্যের প্রথম অংশ

Farewell speech in Bangla
Farewell speech in Bangla

আপনার বক্তব্য শুরু কি ভাবে করবেন তা আপনাকেই স্থির করতে হবে।

আপনি যে  সংস্থা অথবা স্বেচ্ছাসেবী অথবা স্কুল অথবা কলেজ অথবা প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত ছিলেন সেখান থেকে আপনি যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছিলেন তামনে রাখবেন। সেখানে আপনার কাটানো সময় গুলোর মধ্য থেকে সেরা স্মৃতিগুলো লিপিবদ্ধ করতে পারেন।

এমনকি এমন কোনও স্থান শহর অথবা নগর যেখানে আপনি দীর্ঘ সময় ধরে কর্ম সুত্রে বাস করেছেন। সেই সব জায়গায় অথবা স্থানে আপনার সাথে ঘটে যাওয়া সকল কিছুর বিষয়ে চিন্তা করবেন। 

এবং আপনি যেমন ভাবে আপনার গল্পটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উপস্থাপন করবেন তার একটি আকর্ষণীয় রূপরেখা তৈরি করবেন।  

এরপর আপনি যে ভাবে এই ঘটনাগুলো নিয়ে বক্তব্য দিবেন তা সম্পূর্ণ আপনাকে কাগজে নোট আকারে লিখতে হবে। 

নবীন বরণ ও বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য – বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য pdf

বিদায়-অনুষ্ঠানের-বক্তব্য-pdfDownload

প্রিয় পাঠক নবীন বরণ ও বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য ছাড়ও আপনি এই নিয়ম অনুসরণ করে সহজেই যে কোন অনুস্থানে উপস্থাপন করতে পারবেন।

তবে এমন সব বিষয়ে নোট তৈরি করবেন যা আপনার সকল কিছু মনে করিয়ে দেবে এবং আপনাকে সবচেয়ে স্মরণীয় বিষয়গুলো উপস্থাপন করতে অধিক সহায্য করবে।

বিষয়গুলো নিয়ে নোট লেখা শেষ হলে পরে, প্রশ্নবোধক ছোট ছোট বিবরণীগুলো নিজ থেকে মনে রাখার চেষ্টা করুন। 

এটি একটি মজার বা হৃদয় বিদারক বিবরণীও হতে পারে।

আবার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো সাধারণত এটি আপনার আবেগকে দেখানোর সময় এটি প্রতিদিনের জীবন কেমন ছিল তার একটি  জানান আপনার অজান্তেই প্রকাশ করে দেয়। 

অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো সমসাময়িক  বিষয় তুলে ধরতে হবে। বিদায়ী অনুষ্ঠানের বক্তৃতার সাধারণ সূচিপত্র সাধারণত হাসিখুশি শুরু হওয়া উচিত।

তবে আপনি সেখানে কী শিখেছেন আর কী কী মিস করেছেন এর কিছুটা অংশ উৎসর্গ করা উচিত।

আপনার এতদিনের কর্মস্থল অথবা শিক্ষাস্থলে আপনি যা কিছুর জন্য কৃতজ্ঞ সেগুলি এবং যে সময়টা আপনাকে আপনি হয়ে উঠতে সাহায্য করেছিল সেগুলি সম্পর্কে ভাবতে হবে। 

আপনার জায়গাটি ছেড়ে যেতে কেন খারাপ লাগবে তা ভেবে দেখুন এবং উল্লেখ করুন আপনার বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্যে। 

অন্যদের  সৌভাগ্যের জন্য মনের ভিতর থেকে শুভেচ্ছা কামনা করুন সবার সামনে থেকে। 

যৌক্তিকভাবে, আপনি বিদায় জানাচ্ছেন, আপনার জায়গায় অন্য যে কেউ আসবেন। 

যারা থাকবেন তাদের শুভকামনা জানান তাদের সামনে রেখেই। সত্যি কথা বলুন এবং হাসুন। 

দুটো রসিকতা করা মন্দ নয় – যতক্ষণ না তারা এটা  খারাপ ভাবে গ্রহন না করে থাকে। 

আপনি নিজের জন্য নিজ জীবনে যা আশা করেন তাও বলতে ভুলবেন নাহ একদমই।  

বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য নমুনা

প্রথম অংশভূমিকা
দ্বিতীয় অংশস্মরণীয় বিষয়গুলো উপস্থাপনা করুন
তৃতীয় অংশসবার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা দিয়ে বিদায় নিন
বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য pdf

বিদায় বক্তব্যে দ্বিতীয় অংশে যা রাখতে হবে ।  Farewell speech

প্রথমে বিদায়ী বক্তব্য দেওয়ার জন্য সংক্ষিপ্ত বিবরণ তৈরি করতে হবে।

এবার আপনার হাতে বিষয়বস্তু নির্ধারণ করা হলে, এটিকে সংগঠিত করতে হবে বক্তৃতার সময় অনুযায়ী। 

এমনটি করার একটি ভালো উপায় একটি রূপরেখা তৈরি করতে হবে।

রূপরেখার থাকবে স্থান, ভূমিকা, পাঠ্যের মূল অংশ এবং সর্ব শেষে উপসংহার।

আপনার বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্যের সম্পূর্ণ পাঠ্য বিষয়গুলো লিখে রাখার কোনো দরকার নেই।

মূল বিষয়গুলি শুধু মাত্র নোট ডাউন করে রাখতে পারেন। অনেকের তারও দরকার হয় নাহ। 

সহজ এবং সাবলীল ভাবে শুরু করতে হবে।

রসিকতা দিয়ে শুরু হওয়া বক্তব্য সহজেই উপস্থিত সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করে মুহূর্তের মধ্যে। 

এটি বিদায় অনুষ্ঠান হিসাবে স্বাভাবিক ভাবে সবাই খুব জটিল ভাবে আশা করতে পারে। 

একটি দার্শনিক উদ্ধৃতি বা প্রেরণাদায়ী বার্তা দিয়ে বক্তব্য  শুরু হতে পারে অন্যতম বক্তব্য এর একটি।

তবে আদর্শ হবে দারশনিক বার্তা একেক অংশের জন্য একেক রকম শেষ পর্যন্ত বক্তব্যের  বিভিন্ন  অংশে পাঠ করা।

বিদায়ী বক্তব্য এর মূল অংশটি লিখতে হবে।

এইখানেই আপনি ধারাবিবরণী আওতাভুক্ত করবেন এবং যথাযথ হলে সেখানে ঘটে যাওয়া সমস্ত কিছু সংক্ষিপ্ত করে রাখার চেষ্টা করবেন।

আপনার কাছে সবকিছু কেমন এবং প্রত্যেকের সাথে সম্পর্ক কেমন তা প্রকাশ করে ঔ সকল ব্যক্তি এবং নিজস্ব অভিজ্ঞতা সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আকারে গল্পগুলো বলুন।

গল্প বলার সময়, অন্য কথা বলে সাধারণীকরণের চেয়ে বিশদ এবং উদাহরণ তুলে ধরাটা সবচেয়ে বেশি ভালো হয়।

বক্তব্যের উপসংহারে এমন কিছু উপস্থিত থাকবে যাতে উপস্থিত ব্যক্তিরা আজীবন আপনাকে এবং আপনার কাজকে বা সার্ভিসকে মনে রাখবেন।

আপনার মাঝে সৃজনশীলতা থাকলে আপনি বক্তৃতাটি এমন একটি বাক্য বলে  শেষ করতে পারেন যা আপনি পরিচয় পর্বে বলেছিলেন রসিকতা বা উপাখ্যানে সাথে মিলিয়ে। 

উপরের নিয়ম অনুযায়ী ৪-৮ মিনিটের একটি বক্তব্যই যেকোনো বিদায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য হিসেবে যথেষ্ট। 

বক্তব্য গুলোর নিয়ম অনুযায়ী বক্তব্য দিলেই আপনার বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য হবে অসাধারণ। 

আরও পড়ুনঃ

যৌথ ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম

পদ্মা সেতু সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান

স্কলারশিপ কিভাবে পাওয়া যায়

নিচে নমুনা হিসেবে স্কুলের বিদায় অনুষ্ঠানের বিদায়ী বক্তব্য তুলে ধরা হলো । বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য নমুনা

সকল প্রসংশা মহান সৃষ্টিকর্তার।

মঞ্চে উপস্থিত প্রধান অতিথি এবং আমার শ্রদ্ধেয় সকল শিক্ষক ও আমার সামনে উপস্থিত সকল শিক্ষার্থীদের  আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক সালাম ও শুভেচ্ছা।

অত্যান্ত দুঃখ ও ভারাক্রান্ত মন নিয়ে বলতে হচ্ছে, আজ আমাদের বিদায়ের অনুষ্ঠান। 

যদিও আমরা মনে করি এটা একটা বিদায়ের আনুষ্ঠানিকতা শুধু মাত্র। কারণ মন থেকে চিরতরে বিদায় নেওয়া হয়তো কখনোই সম্ভব না।

অনেক দিন ধরে আমরা এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করেছি এবং এই প্রতিষ্ঠানের সকল শিক্ষক শিক্ষিকাবৃন্দ আমাদেরকে বিভিন্ন বিষয় অত্যান্ত দক্ষতার সাথে পড়িয়েছেন তা আমাদের মনে থাকবে সবসময়। 

এজন্য আমরা স্যারদের কাছে চির কৃতজ্ঞ হয়ে থাকবো।

কিন্তু ইচ্ছে না থাকা সত্ত্বেও আমাদেরকে আজ অত্র প্রতিষ্ঠান থেকে বিদায় নিতে হইতেছে। 

আজ শিক্ষাজীবনের একটি অধ্যায় সমাপ্ত। পরের আরেকটি নতুন অধ্যায়ে পা রাখার উদ্দেশ্যে আমরা বিদায় নিতেছি। 

আপনারা আমাদের জন্য দোয়া করবেন যেন ভবিষ্যতে শিক্ষাজীবনে আরো উন্নতি করে দেশ এবং জাতি গঠনে অনন্য ভূমিকা রাখতে পারি।

আমরা এখানে দীর্ঘ শিক্ষাজীবনে আপনাদের অনেক শাসন-বাড়নের মধ্য পার করে এসেছি। 

এই শাসন সাময়িক বিরক্তিকর মনে হলেও এখন এই শেষ মুহূর্তে বুঝতে পারছি এটা আমাদের জন্য খুব দরকারি একটি বিষয় ছিলো। 

তাই আমাদের কোনো আচরণের যদি কোনো শিক্ষক বা শিক্ষিকা কষ্ট পেয়ে থাকেন, বা ছোট কিংবা বড় কোনো ভুল করে থাকি তাহলে আমাদেরকে নিজ গুনে ক্ষমা করবেন। 

সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীদের পক্ষ থেকে আমি বিনীতভাবে আপনাদের কাছে ক্ষমা আবেদন প্রার্থী।

যাই হোক, বিদায়ী মুহূর্তে আর বেশি কিছু বলতে চাই না, এই প্রতিষ্ঠান এবং প্রতিষ্ঠানের সকল শিক্ষক/শিক্ষিকাবৃন্দের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ ও দীর্ঘায়ু কামনা করি। 

এবং আমার স্নেহের ছোট ভাই বোনদের প্রতি রইল অফুরন্ত ভালোবাসা। তোমরা শিক্ষকদের কথা শুনবে এবং পালন করবে।

এই আমি আমি আমার বক্তব্য এখানেই শেষ করছি।

– ধন্যবাদ সবাইকে। 

আরও পড়ুনঃ

সুন্দর প্রোফাইল পিকচার ডাউনলোড | ছেলেদের ও মেয়েদের জন্য পিক

পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম | Passport check

৫ম শ্রেণির বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য – এস এস সি বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য

সঠিকভাবে বক্তব্য প্রদান করার জন্য উপরে আমরা আপনাদের বেশকিছু পদ্ধতি সম্পর্কে বলেছি।  আপনি যেকোনো বিদায় অনুষ্ঠানে উল্লিখিত পদ্ধতি অনুসরণ করে সহজে আপনার বক্তব্য উপস্থাপন করতে পারবেন এবং সকলের কাছ থেকে বাহাবা পাবেন।

 তবে যেকোন বক্তব্য বা অনুষ্ঠানে নিজের কথা বলার ভাবভঙ্গি ও বাচনভঙ্গির অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় আপনি যত ভালো স্পিসি দেন না কেন যদি আপনার বলার ধরন ও শব্দ উচ্চারণ সঠিক না হয় তবে আপনি সঠিক  ভাবে উপস্থাপন করতে পারবেন না।

৫ম শ্রেণির বিদায় অনুষ্ঠানে, ssc বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য যে ধরনের বক্তব্য হোক না কেন আপনি নিজের জন্য কিছু শব্দগুচ্ছ নোট করুন যে শব্দগুচ্ছ করে উপস্থাপন করা হলে আপনার বক্তব্যটি গঠনমূলক হবে ওই ধরনের শব্দগুলো ভালোভাবে সুস্থ করুন।

বিদ্যালয়ের বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য কিভাবে দিবেন?

অনেকে বিদ্যালয়ে বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য দেয়ার বিষয়ে বেশ চিন্তিত হয়ে পড়েন। তবে সঠিক গঠনমূলক শব্দ ব্যবহার করে সহজেই আপনি বিদ্যালয় সহজে কোন অনুষ্ঠানের বক্তব্য দিতে পারবেন।

কিভাবে বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য দিতে হয়?

বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য দেয়ার জন্য আপনার বক্তব্য কে তিনটি ভাগে ভাগ করতে হবে। প্রথম অংশে উপস্থাপনা আপনার কিছু ভাললাগার বিষয় সম্পর্কে হবে পরবর্তী অংশে আপনার কর্ম জীবনের কিছু সফলতা ও অসফলতা এবং তৃতীয় অংশে সকলের উদ্দেশ্যে আপনার ইচ্ছা আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করবেন।

আরও পড়ুনঃ

কষ্টের এসএমএস স্ট্যাটাস বাংলা

কাতার বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব পয়েন্ট টেবিল এবং খেলার বাংলাদেশ সময়

পদ্মা সেতুর টোল তালিকা ২০২৩ | পদ্মা সেতু টোল রেট বিস্তারিত

সর্বশেষে

আশা করছি আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আপনাকে বোঝাতে পেরেছি বিদায় অনুষ্ঠানের বক্তব্য কিভাবে দিতে হয় কিভাবে গোছাতে হয়।

আজকের আর্টিকেলটি পড়ার পরে এ বিষয়ে আর কোনো দ্বিধা বা অজ্ঞতা থাকবে নাহ। 

সব বিষয়ে নিত্য নতুন আর্টিকেল পেতে নিয়মিত ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট।

আমরা আপনাদেরকে আপনাদের সুবিধার্থে অনলাইন থেকে ঘরে বসে টাকা আয়, টেলিকম অফার, ইন্টারনেট অফার এবং ব্লগিং টিপস সহ নানান ধরনের গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলগুলো প্রদান করে থাকি।

জয়েন করুন আমাদের ফেসবুক পেজ। 

আরও পড়ুনঃ

ঘরে বসে মোবাইলে আয়

ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়

কমদামে মিনিট, ইন্টারনেট ও বান্ডেল অফার কিনতে ভিজিট করুনঃ এখানে ক্লিক করুন
ডিজিটাল টাচ ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এই পেজ ভিজিট করুন
ডিজিটাল টাচ সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে যোগাযোগ করুনঃ এই লিংকে
অনলাইনে টাকা ইনকাম সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুনঃ www.digitaltuch.com সাইট ।

আমি একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। বাংলা ভাষায় অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম, টেলিকম অফার এবং মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা সম্পর্কে সঠিক তথ্য প্রদানের জন্য এই ওয়েবসাইটটি তৈরি করা হয়েছে।

Leave a Comment