অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম | অঙ্গীকারনামা চুক্তি পত্রের নমুনা

আজকে আমরা জানার চেষ্টা করবো অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম সম্পর্কে। এই পোস্টে অঙ্গীকারনামা চুক্তি পত্রের নমুনা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। আশা করছি, এই আর্টিকেলটি পড়ার পর অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম বিষয়ে আপনাকে অন্য কোনো আর্টিকেল পড়তে হবে নাহ।

চাকরির অঙ্গীকারনামা লেখার নমুনা ও প্রয়োজনীয় কাজে চুক্রিপত্র করা জরুরী। এখানে আমরা চেষ্টা করেছি সহজেই কিভাবে আপনি অঙ্গীকারনামা লিখবেন এ বিষয়গুলো পরিষ্কার জানাতে। প্রাথমিক থেকে সর্বোচ্চ লেভেল পর্যন্ত আপনি জানতে পারবেন সকল বিষয়ের অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম সম্পর্কে খুব সহজ সাবলীল ভাষায়।

অঙ্গীকারনামা চুক্তি পত্রের নমুনা বিষয়টি খুব সহজ হলেও এই অঙ্গীকারনামা খুবি কম লোকদের দরকার হয়। আর কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করা যাক আজকের আর্টিকেল টপিক অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।

অঙ্গীকারনামা কি? – What is commitment?

সাধারণত দুই বা ততোধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান মিলে কোনো কাজ বা কোনো প্রকল্প হাতে নেওয়ার আগে সম্মিলিত মতামত অনুযায়ী আইনি প্রক্রিয়া অনুসারে একমত হয়ে যে চুক্তি নির্ধারিত কাগজে লিপিবদ্ধ করা হয় তাকে অঙ্গীকারনামা বা চুক্তিপত্র বলে। 

তবে চুক্তি পত্রের নমুনা ও অঙ্গীকারনামার নমুনা সম্পূর্ণ অভিন্ন একটি বিষয়। যদিও format অঙ্গীকারনামা পত্র একই।

অঙ্গীকারনামা কখন ব্যবহার করা হয়?

চাকরির অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম
চাকরির অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম

অঙ্গীকারনামা মূলত বিভিন্ন ব্যবসার আগে, ব্যক্তি কেন্দ্রিক লেনদেনের ক্ষেত্রে, ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে, কোনো কাজ বা ঠিকাদারি কন্ট্রাক্ট দেওয়া বা নেওয়ার আগে সহ বিভিন্ন সময় অঙ্গিকারনামা ব্যবহার করা হয়ে থাকে। 

প্রিয় পাঠক অঙ্গীকারনামা তৈরি করার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, যাতে করে ভবিষ্যৎতে কোন এক পক্ষ তার কথা রক্ষা না করলে বা টাকা বা কোনো ধরনের অর্থ আত্মসাৎ করে, তখন এই অঙ্গীকারনামা বা চুক্তি পত্র থাকলে এটা নিয়ে আইন আদালতের শরণাপন্ন হলে ঐ চুক্তিপত্রের মাধ্যমে খুব অল্প সময়ের মধ্যে আপনি আপনার সমাধান পাবেন। 

কিন্তু শুধু মুখের কথায় বা মুখোমুখি চুক্তি করে থাকেন, আর যদি পরবর্তীতে অঙ্গীকার নিয়ে কোনো ধরনের ঝামেলা বা জটিলতা তৈরি হয় তখন আপনি আইনি সহায়তা পর্যন্ত পাবেন না। শুধু মাত্র অঙ্গীকারনামা বা চুক্তিপত্র না থাকার ফলে আপনি হারাতে পারেন আপনার জীবনের ড্রিম প্রজেক্ট বা সকল জমা কৃত টাকা।  

এক্ষেত্রে বাজারে বিভিন্ন মূল্যের স্ট্যাম্প পাওয়া যায়। যেমন, ১, ২, ৫, ১০, ৫০, ১০০ টাকার স্ট্যাম্প বাজারে পাওয়া যায়। তবে মনে রাখবেন অঙ্গীকারনামা লেখার জন্য অবশ্যই এই স্ট্যাম্প সরকার দ্বারা নির্ধারিত মূল্যের স্ট্যাম্প হতে হবে। 

অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম পদ্দতি – কিভাবে লিখতে হবে অঙ্গীকারনামা 

অঙ্গীকারনামা লেখার পূর্ব শর্ত অঙ্গীকারনামাটি স্ট্যাম্পে লিখতে হবে। স্ট্যাম্প ছাড়া অন্য কিছুতে অঙ্গীকারনামা বা চুক্তিপত্র লেখা মানে বৃষ্টির মধ্যে দাড়িয়ে ছাতা বন্ধ করে রাখার মতো। অর্থাৎ, স্ট্যাম্পে লেখা চুক্তিপত্র বা অঙ্গীকারনামা বাদে অন্য কিছুতে লেখা অঙ্গীকারনামা বা চুক্তিপত্র লেখা কোনো ভাবেই গ্রহণ যোগ্য না। 

তবে ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কোনো চুক্তি হলে সেক্ষেত্রে ঐ প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব সিল বা লোগো যুক্ত প্যাড বা বিশেষ কাগজে চুক্তিপত্র লেখা যাবে। যেমন, মনে করেন, কোনো দোকানের ক্যাশ মেমোয় লেখা টাকা পয়সা আইন আদালতের কাছে গ্রহণ যোগ্য।

তবে অবশ্যই প্রতিষ্ঠিত সু পরিচিত ব্যবসায়ী ছাড়া অন্য কোনো দোকানের সাথে এমন চুক্তি না করাই ভালো। আর সব থেকে ভালো হয় সব ধরনের অঙ্গীকারনামা বা চুক্তিপত্র জুডিশিয়াল বা নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে লেখাই সব থেকে ভালো। 

স্ট্যাম্পে অঙ্গীকারনামা বা চুক্তিপত্রের কি কি উল্লেখ থাকবে?

অঙ্গীকারনামা স্ট্যাম্পে যেসব বিষয় উল্লেখ থাকবে- 

  • স্ট্যাম্পে সর্বপ্রথম অঙ্গীকারনামার তারিখ উল্লেখ করতে হবে। যেমনঃ ১১ মে ২০২২।
  • অঙ্গীকারনামা গ্রহণকারী দুই পক্ষের ব্যক্তিগত তথ্য যেমন, নাম, ঠিকানা, মোবাইল নাম্বার, ভোটার আইডি নাম্বার, ইত্যাদি উল্লেখ করতে হবে। 
  • অঙ্গীকারনামা বা চুক্তিপত্রের কারণ অবশ্যই অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে। 
  • উক্ত অঙ্গীকারনামায় কোন পক্ষ কি ভুমিকা রাখবে তা উল্লেখ করতে হবে। 
  • অবশ্যই অঙ্গীকারনামার চুক্তির মেয়াদ কাল উল্লেখ করতে হবে। এটি অত্যন্ত অত্যন্ত অত্যন্ত দরকারি। অঙ্গীকারনামায় থাক্তেই হবে চুক্তির মেয়াদকাল।  
  • অঙ্গীকারনামার এই অংশে সকল শর্তাবলি উল্লেখ করতে হবে। 
  • অঙ্গীকারনামার নিচে উল্লেখিত জায়গায় দুই পক্ষের স্বাক্ষর রাখতে হবে তারিখ এবং নিজ নিজ সাক্ষীর স্বাক্ষর সহ। 
  • অঙ্গীকারনামা বা চুক্তি ভঙ্গ করলে ভঙ্গকারির বিরুদ্ধে কেমন পদক্ষেপ নেওয়া হবে তা উল্লেখ করে দিতে হবে এই চুক্তিপত্রে। 

এবার আশা যাক, যেসব শর্তে চুক্তি বা অঙ্গীকারনামা করলে তা আইনের দৃষ্টিতে বৈধ হবে-  

  • সর্বপ্রথম, চুক্তি সম্পাদনকারী ব্যক্তিকে অবশ্যই আইনের দৃষ্টিতে সাবালক এবং সুস্থ স্বাভাবিক মস্তিষ্কের হতে হবে।
  • প্রত্যেক অঙ্গীকারে বা চুক্তিতে একজন অন্যজনকে  প্রস্তাব প্রদান করবে।
  • অন্যজন সে প্রস্তাব গ্রহনে সম্মতি দিয়ে প্রতিদান উল্লেখ করবে। 
  • এখানে বলে রাখা ভালো, প্রতিদান ছাড়া কোনো চুক্তি কার্যকর হবে না। 

একটি আদর্শ অঙ্গীকারনামা নমুনা

অঙ্গীকারনামা চুক্তি পত্রের নমুনা
অঙ্গীকারনামা চুক্তি পত্রের নমুনা

আমি নিম্নস্বাক্ষরকারী……………পিতাঃ……………………. মাতা…………….পেশা………….ঠিকানাঃ…………….. বয়স………..ধর্ম……….জাতীয়তা……….জাতীয় পরিচয়পত্র নং….. 

এ মর্মে অঙ্গীকার পূর্বক ঘোষণা করছি যে, ( ব্যক্তি যে যে বিষয়ের উপর অঙ্গীকার করবেন সেইসব শর্তাদি উল্লেখ করতে হবে এবং সেই সব বিষয়ে নাম্বার দিয়ে উল্লেখ করতে হবে াসদল 1,2,3,4 …………।+)

কোন আইনি জটিলতায় বিষয় থাকলে সেটি উল্লেখ করতে হবে (শর্তাবলী ভিতর থাকলে প্রয়োজন ক্ষেত্রে)

আমি  ঘোষণা করছি যে, আমি সম্পূর্ণ স্বজানে, সুস্থ মস্তিষ্কে এবং কারো কেন প্ররোচনা ব্যতীত এ অঙ্গিকার নামায় সাক্ষর করিলাম। 

তারিখঃ (বাম পাশে)

সাক্ষর, , (ডান পাশে)

মোবাইল নম্বরঃ

ইমেইলঃ

আরও পড়ুনঃ

গুগল আমি এখন কোথায় আছি? ( Google ami akhon kothay )

চাকরির অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম pdf

বর্তমানে লোকেরা চাকরির জন্য চাকরির অঙ্গীকারনামা নমুনা খুজে থাকেন। আপনারা জারা চাকরির জন্য অঙ্গীকারনামা লিখবেন তারা অবশ্যই কোম্পানির কাছ থেকে কোম্পানি পলিছি সম্পর্কে ভালভাবে জেনে নিবেন।

কারণ চাকরি আপনি করবেন আপনাকে চাকরির অঙ্গীকারনামা জমা দিতে হবে

চাকরির অঙ্গীকারনামা অবশ্যই আপনাকে কোম্পানির পলিশি অনুসারে সম্মতি দিয়ে চাকরি নিতে হবে।

এক্ষেত্রে আপনার ছুটির বিষয়, আপনি চাকরি রিজাইন দিবেন কিভাবে এ বিষয়গুলো জেনে তবেই অঙ্গীকারনামা লিখুন।

এবার জানার চেষ্টা করা যাক ভোটার অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম

সবার ক্ষেত্রে ভোটার হওয়ার বেলায় অঙ্গীকারনামা লাগে নাহ। মূলত যারা বেশি বয়সে ভোটার হয় তারা আগে ভোটার হয়নি এমনব একটি অঙ্গীকার সরকারের নিকত করতে হয়। 

এছাড়াও যারা দেশের বাহির থেকে দেশে এসে ভোটার হতে চায় বা সহর থেকে এসে গ্রমে ভোটার হতে চায় তাদের মধ্যে যাদের বয়স বেশিন তারা এর আগে ভোটার হয়েছে কি না তার একটি অঙ্গীকার এদের দিতে হয়। 

নতুন ভোটার অঙ্গীকারনামা নিচের নিয়মে লেখা যেতে পারে 

নতুন ভোটার অঙ্গীকারনামা মূলত খুব বড় করে লেখার কিছু নেই। এখানে শুধু মেইন বিসয়গুলো উল্লেখ করলেই হবে। চলুন একটি নমুনা নতুন ভোটার অঙ্গীকারনামা লেখা দেখে নেওয়া যাক। আপনাদের বোঝার সুবিধার্থে নমুনা অঙ্গীকারনামায় একজন ব্যক্তির নাম ঠিকানা উদারণ স্বরূপ উল্লেখ করতে হবে। তো চলুন দেখে নেওয়া যাক নতুন ভোটার অঙ্গীকারনামা নমুনা কপি- 

                                       নমুনা ভোটার অঙ্গীকারনামা 

এই মর্মে অঙ্গীকার করছি যে, আমি শেখ এজাজ, পিতাঃ শেখ আব্দুল জলিল, মাতাঃ নাসরিণ সুলতানা, গ্রামঃ উত্তর কচুবুনিয়া,  পোষ্টঃ কচুবুনিয়া, উপজেলাঃ মোরেলগঞ্জ, জেলাঃ বাগেরহাট একজন স্থায়ী বাসিন্দা। কর্ম সুত্রে আমি দীর্ঘদিন বাড়ির বাহিরে থাকার কারণে সময়মত ভোটার হতে পারিনি। তাই নতুন ভোটার হওয়ার জন্য আপনা দপ্তরে আবেদন করছি।  আমি অঙ্গীকার করে বলছি আমি এর আগে দেশের কোথাও ভোটার হইনি। এবং যেহেতু আকদাহিকবার ভোটার হওয়া দণ্ডনীয় অপরাধ তাই আমি একাধিকবার ভোটার হলে আংলাদেশ নিরবাচপ্ন কমিশন যে পদক্ষেপ গ্রহণ করবে আমি তা মেনে নিতে বাধ্য থাকব। 

এমতাবস্থায় আমাকে একজন নতুন ভোটার করার জন্যে আপনার কাছে সবিনয়ে অনুরোধ করছি। 

 অঙ্গীকারকারীর স্বাক্ষর, আঙ্গুলের ছাপ সহ

নামঃ শেখ এজাজ

পিতাঃ শেখ আব্দুল জলিল 

গ্রাম, পোস্টঃ কচুবুনিয়া

উপজেলাঃ মোরেলগঞ্জ

জেলাঃ বাগেরহাট

সরকারি কাজে বিভিন্ন অফিসে গিয়ে হয়রানি হতে হয়। কিন্তু, সেখানের দরকারি সব কাগজ যদি আপনি একবারেই নিয়ে যেতে পারেন তাহলে আপনাকে দ্বিতীয় বার আর হয়ত যেতে হবে না। তাই নতুন ভোটার হওয়ার সময় সব ধরনের কাগজের সাথে আপনি নতুন ভোটার অঙ্গীকারনামা নিয়ে যেতে পারেন। এতে করে আপনারই দুর্ভোগ কমবে। 

আরও পড়ুনঃ

প্রত্যয়ন পত্র কিভাবে লিখবো

পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য কত? পদ্মা সেতু a to z জানুন

এটি মূলত ফরমাল একটি কাগজ ও বলতে পারেন। সবজায়গায় শাঁক দিয়ে মাছ ঢাকার মতো এখানেও গাফেলতি করলে আপনাকে দিনের পর দিন ঘুরতে হবে যেখানে কি না আপনি একটি অঙ্গীকারনামা লিখলেই আপনার কাজ হয়ে যাচ্ছে। 

  • অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম   
  • অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম pdf
  • মাস্টার্স অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম
  • কলেজের অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম
  • ভোটার অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম
  • চাকরির অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম
  • জমির অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম

আজকের সম্পূর্ণ আর্টিকেল জুড়ে চেষ্টা করেছি আপনাদের অঙ্গীকারনামা নিয়ে খুটিনাটি সব জানানোর।

Rules for writing a pledge FQAS

অঙ্গীকারনামা কি?

একটি অঙ্গীকারনামা হচ্ছে একটি আইনগতভাবে প্রয়োগযোগ্য লিখিত চুক্তি বিবরন যা তার পক্ষগুলির মধ্যে পারস্পরিক অধিকার এবং বাধ্যবাধকতা তৈরি করে, সংজ্ঞায়িত করে এবং পরিচালনা করে।

অঙ্গীকারনামা কি কাজে ব্যাবহার হয়?

একটি অঙ্গীকারনামায় একজন ব্যক্তির বা একটি কোম্পানির প্রতিশ্রুতি মূলক তথ্য উল্লেখিত হয়। যেমন উদাহরণসরূপ হতে পারে কোন একজন ব্যক্তি একটি নতুন ব্যবসা কার্যক্রম চালু করবে, তোর ব্যবসা কার্যক্রম এর জন্য তিনি একটি বীমা কোম্পানির কাছে তার বীমা তৈরি করতে চাচ্ছে।

অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম কি? কিভাবে অঙ্গীকারনামা লেখবো?

যদি অঙ্গীকারনামা কোন সংস্থা বা কোম্পানি বিশেষ হয়ে থাকে, তবে তাদের নিজস্ব প্রিন্ট করা কাগজে লিখলেই চলবে। অথবা বিশেষ প্রয়োজনে স্ট্যাম্প পেপার ব্যবহার করতে হবে। তবে কোন বেক্তিগত কাজে অঙ্গীকারনামা লেখার নিয়ম হচ্ছে স্ট্যাম্প পেপারে লিখা।

আরও পড়ুনঃ

জন্ম সনদ যাচাই করণ পদ্ধতি

রাউটার কি? wifi কি? রাউটার কিভাবে কাজ করে সুবিধা ও অসুবিধা

Online Birth Certificate Check Bangladesh | Online bris check BD

উপসংহারঃ

আশা করছি অঙ্গীকারনামা সম্পর্কে আর কোনো প্রশ্ন বা দ্বিধা আপনার মনে নাই। এতক্ষণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

আমাদের দিক থেকে আমরা সর্বাধিক চেষ্টা করেছি অঙ্গীকারনামা সম্পর্কে জানানোর। মনে রাখবেন, আপনাদের নতুন নতুন সঠিক তথ্য জানানোর জন্য আমরা সবসময় মুখিয়ে থাকি।

আপনি আমাদের পাশে থেকে নিত্য নতুন বিষয় নিয়ে জানতে শিখতে পারেন।  

এত কষ্ট করে যখন পড়লেন, আর একটু কষ্ট করে কমেন্ট সেকশনে জানিয়ে দিতে পারেন আপনার মহামূল্যবান মন্তব্য। 

আমাদের সাথে থাকতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

অনলাইনে ঘরে বসে টাকা ইনকাম, টেলিকম অফার, মোবাইল ব্যাংকিং সেবা অফার ও ইন্টারনেট থেকে সঠিক তথ্য পেতে আমাদের সাথে থাকুন।

জয়েন করুন আমাদের ফেসবুক পেজ। 

আরও পড়ুনঃ

রকেট একাউন্ট দেখার নিয়ম

বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম

ধন্যবাদ। 

কমদামে মিনিট, ইন্টারনেট ও বান্ডেল অফার কিনতে ভিজিট করুনঃ এখানে ক্লিক করুন
ডিজিটাল টাচ ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এই পেজ ভিজিট করুন
ডিজিটাল টাচ সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে যোগাযোগ করুনঃ এই লিংকে
অনলাইনে টাকা ইনকাম সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুনঃ www.digitaltuch.com সাইট ।

আমি একজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। বাংলা ভাষায় অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম, টেলিকম অফার এবং মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা সম্পর্কে সঠিক তথ্য প্রদানের জন্য এই ওয়েবসাইটটি তৈরি করা হয়েছে।

Leave a Comment