আজকে আমরা জানবো ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়, ডায়াবেটিস কি, ডায়াবেটিস কেনো হয়, ডায়াবেটিস বংশগত রোগ ইত্যাদি বিষয়ে।
বিশ্বজুড়েই ডায়বেটিস রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। বিশ্বব্যাপী প্রায় ৫৩৭ মিলিয়ন মানুষ, যাদের বয়স ২০-৭৯ বছরের মধ্যে তারা সবাই ডায়াবেটিস ভুগছেন।(আইডিএফ ডায়াবেটিস অ্যাটলাস দশম সংস্করণ ২০২১ সালের তথ্য অনুযায়ী)।
বাংলাদেশসহ বিশ্বে প্রতি সাত সেকেন্ডে একজন মানুষ ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
জাতীয় জনসংখ্যা গবেষণা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান (নিপোর্ট)-এর এক জরিপে দেখা গেছে, বাংলাদেশে মোট ডায়াবেটিস আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা এক কোটি ১০ লাখ।
এদের মধ্যে ১৮-৩৪ বছর বয়সীদের সংখ্যা ২৬ লাখ আর ৩৫ বছরের বেশি বয়সীদের সংখ্যা ৮৪ লাখ।
সাধারণত ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘমেয়াদী রোগ। প্রতিবছর বিশ্বজুড়ে ১০ লাখেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয় এই রোগে।
Content Summary
- 1 ডায়াবেটিস কি? – মূলত ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়
- 1.1 ডায়াবেটিস কত প্রকার ও কি কি?
- 1.2 ডায়াবেটিসের লক্ষন গুলো কি কি
- 1.3 ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ
- 1.4 ডায়াবেটিস হওয়ার আরও কারনসমূহ । ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়
- 1.5 ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়
- 1.6 পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি
- 1.7 অটোনমিক নিউরোপ্যাথি
- 1.8 ডায়াবেটিস হলে কি করণীয়
- 1.9 ডায়াবেটিস কত হলে বিপদ
- 1.10 উপসংহার
- 1.11 Share this:
ডায়াবেটিস কি? – মূলত ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়
বহুমূত্র রোগ, মধুমেহ বা ডায়াবেটিস মেলিটাস একটি হরমোন সংশ্লিষ্ট রোগ। দেহযন্ত্র অগ্ন্যাশয় যদি যথেষ্ট ইনসুলিন তৈরি করতে না পারে অথবা শরীর যদি উৎপন্ন ইনসুলিন ব্যবহারে ব্যর্থ হয়, তাহলে যে রোগ হয় তা হলো ‘ডায়াবেটিস’ বা ‘বহুমূত্র রোগ’।
ডায়াবেটিস কত প্রকার ও কি কি?
ডায়াবেটিস ৪ ধরনের হয়ে থাকে- টাইপ-১, টাইপ-২, জেস্টেশনাল ও অন্যান্য।
ডায়াবেটিসের লক্ষন গুলো কি কি
- ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া ও পিপাসা লাগা
- দুর্বল লাগা’ ঘোর ঘোর ভাব আসা
- ক্ষুধা বেড়ে যাওয়া
- সময়মতো খাওয়া-দাওয়া না হলে রক্তের শর্করা কমে হাইপো হওয়া
- মিষ্টি জাতীয় জিনিসের প্রতি আকর্ষণ বেড়ে যাওয়া
- কোন কারণ ছাড়াই অনেক ওজন কমে যাওয়া
- শরীরে ক্ষত বা কাটাছেঁড়া হলেও দীর্ঘদিনেও সেটা না সারা
- চামড়ায় শুষ্ক, খসখসে ও চুলকানি ভাব
- বিরক্তি ও মেজাজ খিটখিটে হয়ে ওঠা
- চোখে কম দেখতে শুরু করা
আরও পড়ুনঃ
বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে। ভিসা সম্পর্কিত তথ্য
15000 টাকার মধ্যে ভালো মোবাইল বাংলাদেশ । Best mobile at low prices
ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ
১. কফি পান না-করা- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের টি এইচ চ্যান স্কুলের এক গবেষনায় দেখা গেছে,
যাঁরা নিয়মিত কফি পান করেন তাঁদের ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ৩৩ শতাংশ কমে আসে।
কারণ কফিতে থাকা কিছু উপাদান দেহে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স কমিয়ে আনে।
২. খাদ্য তালিকায় প্রোবায়েটিকস না-থাকা- প্রোবায়েটিক জাতীয় খাদ্য দেহে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়ার হার বাড়ায়,
যা দই বা ছানাজাতীয় খাদ্যে পাওয়া যায়।
প্রোবায়েটিকজাতীয় খাদ্য না খেলে অন্ত্রে প্রদাহ সৃষ্টি হতে পারে যা থেকে আবার ইনসুলিন প্রতিরোধক সৃষ্টি হতে পারে। যার ফলে ডায়াবেটিস হয়।
৩. প্লাস্টিক কন্টেনারে খাবার খাওয়া- প্লাস্টিক কন্টেনার থেকে খাবার বা পানীয় খেলে ডায়াবেটিস হতে পারে।
কেন না প্লাস্টিক কন্টেনারে এমন কিছু রাসায়নিক থাকে যেগুলো ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স সৃষ্টি করতে পারে এবং রক্তচাপও বাড়িয়ে দিতে পারে।
এ থেকে ডায়াবেটিস হতে পারে।
৪. রোদে বের না-হওয়া- আপনি যদি ঘর থেকে খুব কম বের হন এবং গায়ে রোদ না-লাগান তাহলে আপনি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে চলেছেন।
গায়ে পর্যাপ্ত রোদ না-লাগার কারণে ভিটামিন ডি-র ঘাটতি দেখা দিতে পারে।
আর ভিটামিন ডি-র ঘাটতি থেকেও ডায়াবেটিস রোগ হয়।
৫. ডেস্ক জব- আপনি যদি সারাক্ষণ টেবিলে বসে থাকার দরকার হয়
এমন চাকরি করেন বা নিয়মিত শরীর চর্চা না-করেন তাহলে আপনার পেটে চর্বি জমে যাবে।
পেটের চর্বিও ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার একটি অন্যতম কারণ।
আরও পড়ুনঃ
নবীন বরণ অনুষ্ঠানের স্বাগত বক্তব্য কিভাবে দিবেন
বাংলাদেশে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে কত টাকা লাগে
ডায়াবেটিস হওয়ার আরও কারনসমূহ । ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়
৬. প্রাতঃরাশ না- খাওয়া আপনি যদি অতি ব্যস্ত জীবন-যাপন করেন এবং নিয়মিতভাবেই সকালের খাবার না-খেয়ে থাকেন তাহলে আপনার টাইপ-টু ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি যে অনেকট্ইা তা বলা বাহুল্য।
কারণ, সকালবেলা থেকে দীর্ঘ সময় ধরে না-খেয়ে থাকলে দেহে ইনসুলিনের মাত্রার হেরফের ঘটে যায় যা থেকেও ডায়বেটিস হয়।
৭. পানিশূন্যতা- পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি না-খেলে দেহে পানিশূণ্যতা দেখা দেয় আর তা থেকে সৃষ্টি হয় হাইপারগ্লিসেমিয়া,
যার ফলে রক্তে সুগারের মাত্রা ঘনীভূত হয় এবং ডায়াবেটিস রোগ সৃষ্টি হয়।
৮. বিশেষ কিছু সুগন্ধি- আপনি যদি পারফিউম, কোলোন,
রুম ফ্রেশনার প্রভৃতি নিয়মিত ব্যবহার করেন তাহলে আপনি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে আছেন উচ্চমাত্রায়।
কারণ এসবে থাকা কিছু রাসায়নিক উপাদান দেহে ইনসুলিনের ভারসাম্য নষ্ট করে এবং ডায়াবেটিস রোগ সষ্টি করে।
৯. দূষিত গোশত- অনেক সময় মাংস পরিষ্কার করার জন্য কীটনাশক এবং অন্যান্য রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়।
এ -ধরনের গোশত খেলে হাইপারগ্লিসেমিয়া হয় বা রক্তে সুগারের মাত্রা বেড়ে যায়। যার ফলে ডায়াবেটিস রোগ হয়।
১০. রাতে ফাস্টফুড খাওয়া- খেয়েই ঘুমানো, ঘুম থেকে ভোররাতে না উঠে বিলম্বে ওঠা, হাটাহাটি না করলেও ডায়াবেটিস হতে পারে।
ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়
সাধারণত ডায়াবেটিসে নিউরোলজিক্যাল সমস্যাকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। একটি হচ্ছে— পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি। পায়ে-হাতে যে সমস্যাটি হয়।
আরেকটা হচ্ছে— ইন্টার্নাল অর্গানের নার্ভ যখন যুক্ত হয়,
সেটাকে বলা হয় অটোনোমিক নিউরোপ্যাথি। এর ফলে দেহের ভিতরের অনেক অঙ্গপ্রত্যঙ্গের সমস্যা হতে পারে।
পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি
সাধারণত রোগীর কিছু নিউরোপ্যাথলজিক্যাল উপসর্গ (হাতে-পায়ে ঝি ঝি করা, জ্বালাপোড়া করা,ব্যথা করা, অলটার সেন্সেশন বা হেঁটে যাচ্ছেন পায়ের তলায় নরমাল একটা সেনসেশন হচ্ছে) দেখা দিতে পারে।
অটোনমিক নিউরোপ্যাথি
অটোনমিক নার্ভ আক্রান্ত হলে দেহের ভিতরের অনেক অঙ্গপ্রত্যঙ্গের সমস্যা হতে পারে।
যেমন আমাদের হৃদপিণ্ড ও রক্ত পরিবহন তন্ত্র আক্রান্ত হলে হৃদপিণ্ডের গতি বেড়ে যায়।
শোয়া বা বসা থেকে উঠে দাঁড়ালে রক্তচাপ কমে যায় ও মাথা ঘোরে। অনেকসময় পরিপাক তন্ত্রেরও সমস্যা হয়।
ফলে মনে হয় পেটের মধ্যে খাবার জমে আছে।
তাছাড়াও যৌন ক্ষমতাও অনেক সময় কমে যায়। প্রস্রাব ও মল ত্যাগে নানারকম সমস্যা দেখা যায়।
শরীরের নীচের অংশে ঘাম কম তৈরি হয়। ফলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। এর ফলে পা ফেটে যায় ও পায়ে আলসার হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।
সবচেয়ে ভয়ের ব্যাপার অনেক ক্ষেত্রে অটোনোমিক নিউরোপ্যাথি রোগী হাইপোগ্লাইসেমিয়া বা রক্তে গ্লুকোজ কমে গেলে বুঝতে পারে না।
যার ফলে তার গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণের সময় অত্যন্ত সতর্ক থাকতে হয়।
বিশেষ করে কার্ডিয়াক বা হার্টের সমস্যা নিয়ে,
যেমন- পুসচারাল ড্রপ বা পুসচারাল হাইপারটেনশন নিয়ে প্রেজেন্ট করতে পারে।
ইউরোলজিক্যাল বা ইউরিনারি ব্লাডারের সমস্যা হলে- প্রস্রাবের কিছু সমস্যা হতে পারে।
(রিটেনশন হয়ে যাওয়া, প্রস্রাব আটকে থাকা, কন্ট্রোলে না থাকা) এই ধরনের সমস্যা ডায়াবেটিসে নিউরোপ্যাথি নিয়ে আসতে পারে।
অবশ্যই মনে রাখতে হবে, এই জটিলতাগুলো শুনে ভয় পাওয়ার কিছু নাই।
যদি ডায়াবেটিস সুনিয়ন্ত্রিত থাকে অবশ্যই আমরা জটিলতা থেকে মুক্ত থাকতে পারি।
আরও পড়ুনঃ
সব মেঘ থেকে বৃষ্টি হয় না কেন আপনি জানেন কি?
জমির মালিকানা বের করার উপায় অনলাইনে
ডায়াবেটিস হলে কি করণীয়
চারটি করণীয়। মুখে সেবন করা ওষুধ, ইনসুলিন, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, মানসিক সমর্থন।
এগুলো খুবই জরুরি।
ড্রাগ (ওষুধ), ডায়েট, শৃঙ্খলা (ডিসিপ্লিন)—এগুলো জরুরি।
জীবনযাপন ঠিক রাখতে হবে, ব্যায়াম করতে হবে।
নিয়মিত চেকআপও করতে হবে। বাসায় গ্লুকোমিটার রেখে নিয়মিত মাপতে হবে।
ডায়াবেটিস হওয়ার পর যদি কোনো রোগী এসব মেনে খাওয়ার আগে পাঁচ থেকে ছয় আর খাওয়ার পরে দশের নিচে রাখতে পারেন, তাহলে ভালো।
ডায়াবেটিস রোগীদের সর্বদা তাদের পায়ে আঘাত এড়ানো উচিত।
ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের তাদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়মিত পরীক্ষা করা উচিত।
অতিরিক্ত তেল ও মসলাজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন ও প্রতিদিন পুষ্টিকর খাবার খান।
প্রক্রিয়াজাত খাবার ও পানীয় এড়িয়ে চলতে হবে। এড়িয়ে চলতে হবে হোয়াইট পাস্তা, প্যাস্ট্রি, ফিজি ড্রিংকস, চিনি জাতীয় পানীয়, মিষ্টি ইত্যাদি।
শাক-সবজি, ফল, বিনস ও মোটা দানার খাদ্য শস্য বেশি খেতে হবে।
স্বাস্থ্যকর তেল, বাদাম খাওয়াও ভালো। ওমেগা থ্রি তেল আছে যেসব মাছে সেগুলো বেশি খেতে হবে।
যেমন সারডিন, স্যামন ও ম্যাকেরেল।
এক বেলা পেট ভরে না খেয়ে পরিমাণে অল্প অল্প করে বিরতি দিয়ে খাওয়া দরকার।
অতিরিক্ত ওজনে ভুগলে ওজন কমাতে হবে।
যদি ওজন কমাতেই হয় তাহলে সেটা ধীরে ধীরে করতে হবে। সপ্তাহে আধা কেজি থেকে এক কেজি পর্যন্ত।
ধূমপান পরিহার করাও জরুরি। নজর রাখতে হবে কোলস্টেরলের মাত্রার ওপর।
এর মাত্রা বেশি হলে হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
তিনি দীর্ঘ সময় ডায়াবেটিস নিয়ে সুস্থ থাকবেন। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য পরিবারের সমর্থন খুবই জরুরি।
ডায়াবেটিস কত হলে বিপদ
আমেরিকান ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশনের গাইডলাইন অনুযায়ী এইচবিএ১সির মান ৫.৭-এর নিচে থাকলে তাকে স্বাভাবিক ধরা যায়। এটি ৬.৫-এর বেশি হলে ডায়াবেটিস আছে বলে ধরা হবে।
এই মান ৫.৭ থেকে ৬.৫-এর মধ্যে থাকলে প্রি-ডায়াবেটিস বা ডায়াবেটিসের পূর্বাবস্থা হিসেবে বিবেচনা করতে হবে।
আরও পড়ুনঃ
100 টি মজার ধাঁধা । উত্তর সহ ধাঁধা পড়ুন
সাধারণত প্লাস্টিক কন্টেনারে খাবার খাওয়া- প্লাস্টিক কন্টেনার থেকে খাবার বা পানীয় খেলে ডায়াবেটিস হতে পারে। এছাড়াও আরও বিভিন্ন ধরনের কারণ রয়েছে।
সাধারণত রোগীর কিছু নিউরোপ্যাথলজিক্যাল উপসর্গ (হাতে-পায়ে ঝি ঝি করা, জ্বালাপোড়া করা,ব্যথা করা, অলটার সেন্সেশন বা হেঁটে যাচ্ছেন পায়ের তলায় নরমাল একটা সেনসেশন হচ্ছে) দেখা দিতে পারে।
বন্ধুরা ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয় তা আপনারা এই পোস্ট পড়ে জানতে পেড়েছেন। এই সম্পর্কে আরও জানতে আমাদের সাথে থাকুন।
উপসংহার
আশা করি আপনি জানতে পেরেছেন ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয়, ডায়াবেটিস হলে কি করণীয়, ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ,
এই সব বিষয়ের উপর আমরা আলোচনা করার চেস্টা করেছি। তবে এটি কোনো মরণ ব্যাধি রোগ নয়। চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চললে ডায়াবেটি নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
ডায়াবেটিস হলে কি কি সমস্যা হয় এই বিষয়ে আপনার কোন মন্তব্য থাকলে কমেন্ট করে জানান।
আমরা আপনাদেরকে আপনাদের সুবিধার্থে –
টেলিকম অফার, ইন্টারনেট অফার এবং ব্লগিং টিপস সহ নানান ধরনের গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলগুলো প্রদান করে থাকি।
জয়েন করুন আমাদের ফেসবুক পেজ।
আরও পড়ুনঃ
ডিজিটাল টাচ ফেসবুক পেইজ লাইক করে সাথে থাকুনঃ এই পেজ ভিজিট করুন ।
ডিজিটাল টাচ সাইটে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে যোগাযোগ করুনঃ এই লিংকে।
অনলাইনে টাকা ইনকাম সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুনঃ www.digitaltuch.com সাইট ।